ভজন শংকর আচার্য্য, কসবা(ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি ॥ মস্ত বড় জালিয়াতি ও দুর্নীতি চলছে রেলওয়ে টিকিট ব্যবস্থাপনায়। কাউন্টারে টিকিট চাইলে টিকিট নেই অথচ ট্রেনে উঠে দেখা যায় সিট খালি। সেখানে পঞ্চাশ থেকে দুশত টাকা গুনতে হয় যাত্রী সাধারনের। টাকা দিলেই এটেনডেন্ট সিটের ব্যবস্থা করে দেন। একদিকে দাঁড়িয়ে যাওয়ার জন্য ষ্ট্যান্ডিং টিকিট অন্যদিকে বসার জন্য এটেনডেন্টকে টাকা দিতে হয়। আবার টিকিট না কিনলেও ট্রেনে গিয়ে টিটি বা এটেনডেন্টকে ভাড়ার টাকা দিলে সিট মিলে যায়। ফলে ট্রেনগুলোকে লোকসান গুনতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। বর্তমানে গরীব-ধনী সবাই টিকিট কাটে। অথচ রেলবিভাগের লোকসানের অন্ত নেই।
বিশেষ করে ঢাকা-চট্রগ্রাম চট্রলা এক্সপ্রেস ও নোয়াখালী-ঢাকা উপকূল ট্রেনে যাত্রীদের এই বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। যাত্রী সাধারনের প্রশ্ন “কে রোধবে রেল বিভাগের এই দুর্নীতি” ?