তাজুল ইসলাম নয়ন॥ আসছে আগামী ২২ ও ২৩ অনুষ্ঠীত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরোনো বিশ্বস্ত এবং দেশ দরদী স্বাধীনতা আদায়কারী নির্ভরযোগ্য একমাত্র দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর জাতীয় সম্মেলন। এই সম্মেলন ঘীরে জাতীর প্রত্যাসা বিশাল এবং প্রাপ্তি অফুরন্ত। দল-মত নির্বিশেষে সকল জনতা এখন উন্মুখ হয়ে অধির আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় আছে কি ঘটতে যাচ্ছে আগামী দিনের রাজনীতির পালাবদলে এবং আগামী জাতীয় নির্বাচন এর রুটিন ওয়ার্কে। দুই দফা পিছিয়ে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে এবং এই সম্মেলন থেকে জাতীয় অন্যান্য ছোট-বড় সকল রাজনৈতিক দল শিক্ষা নিবে। তারপরও বলতে ইচ্ছে করে আমাদেরও কিছু বলার আছে? মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট জোরালো দাবি আছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান; সর্বোপরি মুক্তিযোদ্ধা গুষ্টি এমনকি রক্তে মাংসে আওয়ামী লীগার হিসেবে জোড়ালো দাবি যা নিজের জন্য নয় বরং দলের প্রয়োজনে এমনকি মর্যাদার প্রয়োজনে উত্তরাধিকার অর্জনের স্বার্থে প্রাপ্ত পদ অলংকরণ প্রসঙ্গে। আমার অভিলাষ এবং লক্ষ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পিতা এবং পরিবারের বিশ্বস্ত সহচর সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রয়াত এডভোকেট সিরাজুল হক বাচ্চু মিয়া সাহেবের সেই সদস্যপদ এখন বর্তমান যোগ্য ও মেধাবী মন্ত্রী মাননীয় এডভোকেট আনিছুল হক শ্যানন সাহেবকে দিয়ে পুরণ করা হউক। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ারম সদস্য হিসেবে দেশবাসী দেখতে চায় জনাব আনিছুল হক সাহেবকে। তাঁর যোগ্যতা এবং মেধা ও মনন দিয়ে দেশের ন্যায় দলকে সেবা করে যাক বাকী জীবন এটাই আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের আসাধারণ চাওয়া।
আশা ও বিশ্বাস রাখি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী এই চাওয়া পুরণের লক্ষ্যে আগামী সম্মেলনে একটি দৃষ্টান্ত নতুন চমক হিসেবে এই ঘোষণা দেবেন। আরো দেখতে চাই নতুন চমক জয়কে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করার মধ্যে দিয়ে আগামী দিনের বাংলাদেশ হবে উচ্চ আয়ের স্বনির্ভর এবং স্বাভলম্বি। ববি নতুন এবং তাকে দলীয় রাজনীতির খাতে খড়ির ব্যবস্থা করা হউক এই সম্মেলনের মধ্যে দিয়েই। মেধাবি ববির আহরিত মেধার সংস্করণে বাংলার রাজনীতি হউক উর্বর এবং ফলপ্রসু। বাংলার মানুষ পাক নিরবচ্ছিন্ন স্বচ্ছ প্রকৃতির সেবা। বাংলার জনগণের আকাঙ্খা এবং ইচ্ছা প্রতিফলিত হবে এই সম্মেলনের মাধ্যমে এটাই কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছার সিড়ি এবং আগামী নির্বাচনের ভীত মজবুত ও শাষক হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনার এক নতুন কৌশলের শুভ যাত্রা বা সুচনা হউক।