আন্তর্জঅতিক ডেক্স॥ প্রায় দুই বছর ধরে কাউন্সিল ট্যাক্স জালিয়াতি করছেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সম্প্রতি পুলিশের (যঃঃঢ়://িি.িধপঃরড়হভৎধঁফ.ঢ়ড়ষরপব.ঁশ/) তদন্তে বিষয়টি ধরা পড়ে। বিডি প্যানারোমার তদন্তে জানা যায় তারেক রহমান রয়েল বরা অব কিংসটন আপন টেমসের যে বাসায় থাকেন সেটার ট্যাক্স ফাকি দেয়ার জন্য ৩ জন বাংলাদেশী ষ্টুডেন্টের নামে ট্যাক্স এক্সেম্পসন আবেদন করে কাউন্সিল ট্যাক্স ফাকি দেন। তারেক রহমানের বাসার ঠিকানা ৩ ঈড়ঃংড়িষফ ঈষ করহমংঃড়হ ঁঢ়ড়হ ঞযধসবং, এৎবধঃবৎ খড়হফড়হ কঞ২ ৭ঔঘ । এখানে নাসিদ চৌধুরী, নাসির আহমেদ, কবির উল্লাহ নামের ৩ জন ষ্টুডেন্ট থাকে বলে স্থানীয় কাউন্সিলে ট্যাক্স এক্সেম্পসন আবেদন করেন এবং তা মঞ্জুর হয়।
সম্প্রতি ফ্রড পুলিশের সন্দেহ হলে তারা তদন্তে নামে। খুজে পায় জালিয়াতির চিত্র। তারেক রহমানের কাউন্সিল ট্যাক্স রেফারেন্স নাম্বার ২২৭৯০০৩০০৭ . এটি ইধহফ এ এর আওতায় পড়েছে। এর বাৎসরিক ট্যাক্স হচ্ছে ২৩৯৭.৭৩ এইচ. এই ঘটনায় বিস্মিত পুলিশ বলেছে, এমন জালিয়াতি অনভিপ্রিভেত। জানা গেছে এ সপ্তাহের মধ্যেই এ বিষয়ে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে। বিষয়টি আদালতে উঠবে মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহে। তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আইনজীবিরা চেষ্টা করছেন বিষয়টি মিমাংসা করে ফাইন দিয়ে হলেও শেষ করতে। এ বিষয়ে যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুসকে ফোন দিলে তিনি বিডি প্যানোরোমার নাম শুনেই গালি দিয়ে ফোন রেখে দেন। এ বিষয়ে কথা বলতে বিডি প্যানারোমা যোগাযোগ করে তারেক রহমানের পার্লামেন্টারিয়ান উপদেষ্টা আতাউল্লাহ ফারুকের সাথে। তিনিও এ বিষয়ে কথা বলতে অস্বীকৃতি জানান