চারটি অর্থনৈতিক চুক্তি সই :
১। পায়রায় ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ। ২। চীনের জন্য বিশেষায়িত অর্থনৈতিক ও শিল্পাঞ্চল। ৩। ঢাকা-সিলেট হাইওয়ে প্রশস্তকরণ প্রকল্প। ৪। ব্রডকাস্টিং লাইসেন্স প্রটোকল চুক্তি।
এছাড়া দ্বিস্তরের পাইপলাইন-সমৃদ্ধ পাওয়ার গ্রিড নেটওয়ার্ক শক্তিশালী করা এবং ডিপিডিসি এলাকা ও পাঁচটি টেলিভিশন স্টেশনের মধ্যে পাওয়ার সিস্টেম বর্ধিতকরণ চুক্তি। সই হওয়া দুটি রূপরেখা চুক্তি হলো কর্ণফুলী নদীর নিচে একাধিক লেনের টানেল নির্মাণ ও দাশেরকান্দিতে সাগরকেন্দ্রিক ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট। এ দুটি চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য চারটি পৃথক ঋণচুক্তি সম্পাদিত হয়েছে।
সফরে উল্লেখযোগ্য সমঝোতা স্মারকগুলো হলো :
১। দুর্যোগ মোকাবিলা ও হ্রাসকরণ। ২। সেতু নির্মাণ। ৩। বিনিয়োগ ও উৎপাদন সক্ষমতা সহযোগিতা। ৪। বাংলাদেশ-চীন মুক্তবাণিজ্য চুক্তির সম্ভাব্যতা যাচাই। ৫। সামুদ্রিক সহযোগিতা। ৬। দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা। ৭। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা। ৮। জ্বালানি ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি সহযোগিতা। ৯। ইনফরমেশন সিল্ক রোড। ১০। তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি সহযোগিতা। ১১। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা সহযোগিতা। এই সফরে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনা প্রেসিডেন্ট যৌথভাবে ছয়টি প্রকল্পের কাজের উদ্বোধন করেন।
প্রকল্পগুলো হলো :
১। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপন। ২। কর্ণফুলী নদীর নিচে একাধিক লেনের টানেল নির্মাণ। ৩। পায়রায় ১৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প। ৪। চার স্তরের জাতীয় তথ্যভান্ডার। ৫। চট্টগ্রামে ১৩২০ মেগাওয়াটের তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ। ৬। শাহজালাল সার কারখানা নির্মাণ প্রকল্প।