টিআইএন॥ বনানীতে একটি বহুতল ভবনে আগুন লাগার পর মেয়র আনিসুল হক ঘটনাস্থলে থেকে সরাসরি আগুন নেভানোর কাজ তদারকি করেন। এছাড়া তিনি মহাখালি এলাকায় ফুটপাত অবৈধ দখলমুক্ত করার নির্দেশনা দেন ও পাঁচটি খাবারের দোকান তালাবদ্ধ করে দেন।
ব্যবসায়ী বন্ধবর আনিছুল হক এখন ব্যস্ত এবং মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে তিনি তাঁর দায়িত্বের সর্বোচ্চটুকু পালন করে যাচ্ছেন। হয়ত সাময়িকভাবে কারে ক্ষতি হলেও বৃহত্তর স্বার্থে মেনে নিয়ে তাকে সহযোগীতা একান্ত কাম্য। বৃহত্তর কল্যানে ক্ষুদ্র স্বার্থ বিসর্জন দেয়া খুবই জরুরী। তিনি যেভাবে কাজ করতে চান সেভাবে কাজ করতে দেয়া উচিত।
হঠাৎ একদিন জনাব হকের অফিসে গিয়ে উঠলাম এবং দেখলাম ওনি অফিসে আসেননি কিন্তু ওনার ব্যক্তিগত ফোনে অনেক চেষ্টা করেও পাইনি। ব্যস্ততার মাঝেও চেষ্টা ছিল দেখা করার হয়নি। সকল ব্যস্ততার মাঝে সরাসরি যোগাযোগ এখন বন্ধ হওয়ার উপক্রম। যাক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমতো আমাদের সেই যোগাযোগকে এখনো টিকিয়ে রেখেছে। তবে বিনয়ের সহিত বলতে চাই ওনার অফিসের উদ্ধতন লোকজন যেন ওনার মত সেবাপরায়ন হয় এবং চাকুরীটা কি তা বুঝে দায়িত্বটুকু পালনক করতে সচেষ্ট হয়। হাম্বরা ভাব দেখানো থেকে বিরত থাকা অতিব জরুরী। অফিসার বা বস ভাব নিয়ে সিটি কর্পোরেশনে বসাটা একটু লজ্জাস্কর। কারণ আমরা সেবার ব্রতী নিয়ে এসেছি এবং আমাদের সরকার ও সরকারের মনোনীত সকলেই এই ব্রতী পালনে সর্বোচ্চটুকু দিয়ে যাচ্ছে। মাঝখানে অফিসাররা খাম্বরা ভাব দেখাচ্ছে। বিনয়ের সঙ্গে বলছি জনগণের সঙ্গে সেবার মনোভাব নিয়ে কথা বলুন। নতুবা জনগণ ঐ জায়গা থেকে সরিয়ে দেবে।
সদা বন্ধুবর হক ভাই আপনি সেবার পাশাপাশি একটু আপনার অফিসেও নজর দিন। আমাদের সমর্থন ও সহযোগীতা অব্যাহত থাকবে।