তাজুল ইসলাম নয়ন॥ কথায় আছে সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস আর অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। এর প্রথম অংশটির পরিপূর্ন রূপদান কারী হলেন আমাদের আইন মন্ত্রী মহোদয়। ওনার সততা এবং বিচক্ষনতা আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিরলস প্রচেষ্টা, ইচ্ছা, আকাঙ্খা ও উন্নয়নের রোডম্যাপ পরিপূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। ঘুরে আসুন না কসবা ও আখাউড়ায়। আমার এক বন্ধু তার লিখনিতে তুলে ধুরেছেন আইন মন্ত্রণালয়কে বদলে দেয়ার কাহিনী। এখানেই কিন্তু শেষ নয়। আরো রয়েছে এর গভীরে। ঘুরে আসুন আইন মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি শাখা ও প্রশাখায়।
তিনি নজির সৃষ্টি করেছেন ঘুষবিহিন চাকুরী দিয়ে। তিনি নজির সৃষ্টি করেছেন দলে মেধাবী এবং যোগ্যদেরকে সঠিক জায়গায় নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ করে দিয়ে। তিনি ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন দলীয় লেজুরবৃত্তি না করে বরং দলীয় নেতাদের যোগ্যতানুযায়ী বিভিন্ন কর্মসংস্থানে যুক্ত করে সমাজ, দেশ ও পরিবার উন্নয়নে ভুমিকা পালনে। তিনি নতুনদেরকে আগামীর উন্নত ও ডিজিটাল, সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা দিয়ে স্বচ্ছ ও সেবা পরায়ন নেতৃত্বের ভুমিকা পালনের কাজে সম্পৃক্ত হতে। তিনি শিক্ষা দিয়েছেন জনগণকে ভালবাসতে মুখে নয় কথা ও কাজে। স্কুল, কলেজ, রাস্তাঘাট, কালভার্ট, ব্রিজ, নদী-খাল, জেলে, বিদ্যুৎ, মাছ এবং গরীব দু:খী মানুষের কল্যানের তরে যা যা করনীয় তার সবই করেছেন এবং আগমী দিনে করে যাওয়ার চলমান পক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।
কথায় আছে বোবার কোন শত্রু নেই কিন্তু আমি বলি এই নির্লোভ মানুষটির কোন শত্রু নেই বরং দল এবং মতের উদ্ধে তাকে মানুষ ভালবাসে। তিনি দলের বাইরেও ভিষম প্রীয় কারণ তার চাওয়ার কিছু নেই বরং দেয়ার রয়েছে এবং দিয়ে যাচ্ছেন। কখনো সরকারী অনুদানে কাজ সম্পন্ন না হলে তিনি তাঁর ব্যক্তিগত অর্থদিয়ে ঐ কাজটুকু সম্পন্ন করে জনতার সামনে তাঁর ও তাঁর নেত্রীর ভালবাসার কথা প্রকাশ করেছেন। এই বিশ্বস্ত নেতা এবং নেত্রীর সহকর্মী পাওয়া ভার। আমাদের কসবা ও আখাউড়ার মানুষের সৌভাগ্য জনাব আনিছুল হক শ্যানন সাহেবের মত একজন পেয়ে।
কসবা আখাউড়া শতভাগ বিদ্যুতের দ্বারপ্রান্তে এবং আনিছুল হকের ওয়াদা এক এক করে পুরণেরও দ্বার প্রান্তে। এখন জনগণ তাঁর প্রতি ভালবাসা এবং আগামী দিনে তাঁরমত একজন নেতা পাওয়ার জন্য যা প্রয়োজন তা করার এবং দেখার প্রত্যাশায়…।