সাকিল॥ মো: সোহেল নামের ব্যক্তিটি নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে দাম্বিকতা প্রকাশ করে বলে “আমিই সব ক্ষমতার মালিক”। সে বর্তমানে ইব্রাহীমপুর মুন্সিবাড়ীতে বসবাস করে। জিঞ্জেস করলে বলে আমি স্বাধীন বাংলাদেশ পত্রিকার রিপোর্টার। সাংবাদিকতার কার্ড দেখিয়ে মানুষকে হয়রানি করে এবং হলুদ ক্ষমতার অপব্যবহার করে যাচ্ছে। সে নেশা করে এবং অন্যদেরকে নেশার যোগান দেয়। যদি কেউ প্রশ্ন করে সে বলে আমি সাংবাদিক তাই আমার কোন ভয় নেই। আইন আমার কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আইন আমার হাতের খেলার পুতুল।
মদ, গাজা এবং ইয়াবা বিক্রিই তার মুল পেশা। এই পেশাই কি তার সাংবাদিকতা। সাংবাদিক সমাজের গায়ে কলঙ্কের তিলক আটাই কি তার কাজ। শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই ঠিক আছি। কিন্তু মানুষ দেখতে দেখতে শিখে এবং শিখতে শিখতে অভিজ্ঞ হয়। কিন্তু তার বেলায় গটতে যাচ্ছে যোগ বিয়োগ ও হিসেব নিকেশের উল্টোটা। এই ভয়ঙ্কর সামাজিক ব্যাধি এমনকি দেশের শত্রু সাংবাদিকতার শ্রদ্ধাবরণে পার পেতে পারে না। এলাকায় খবর নিয়ে জানা যায় যে, এলাকার মানুষ তাকে বাদাইম্যা বলে কথা বলে।
অনুসন্ধানে আরো জানা যায় কাফরুল থানর অধিনে থেকে সে ইয়াবা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। তার সাংবাদিকতা যাচাই বাছাই করে একটি বিহিত ব্যবস্থা নেয়া দরকার। একটি স্বনামধন্য থানার নামে এই অপবাদ দেয়ার অধিকার তাকে কে দিয়েছে? সে সাধারণ মানুষকে এই বলে অভয় দেয় যে, আইন আমার হাতের খেলার পুতুল। আইন তাকে কোন ক্ষতি করতে পারবে না। আসলে কি তাই? আমাদের প্রতিনিধির পাঠানো খবর এবং সাক্ষাতকার ও ভিডিও রেকর্ড থেকে নেয়া এই স্বঘোষিত মহা ক্ষমতাধর ব্যক্তির সম্পর্কে লিখা।
আশা করি প্রশাসন সজাগ হয়ে এই ক্ষমতাধর ব্যক্তিটিকে অন্যের ক্ষমতা নিজের নামে চাপাবাজির মাধ্যমে ব্যবহার বন্ধ করে সঠিক জীবনে ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা করবে। নীরিহ জনগণকে মাদকের ছোবল থেকে মুক্ত থাকার ব্যবস্থা করনে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী লক্ষ্য ও অভিপ্রায় বাস্তবায়নে প্রসাশন আন্তরিক হয়ে ঐ হলুদ সাংবাদিকের দাম্বিকতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে এই আমাদের প্রত্যাশা। আমরা সমাজ বিনির্মানে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন নিয়ে এগিয়ে যাব এবং আমাদের সহযোগীতার হাত অব্যাহত রাখব।