কসবা এবং আখাউড়া তথা সমগ্র দেশের মুখ উজ্জ্বল করা ব্যক্তি আমাদের গর্বের ধন জনাব আনিছুল হক শ্যানন। আমরা ধন্য ও গর্বীত এই মহান মহানুভব মানুষদির জন্য। তিনি কসবা আখাউড়াকে দিয়েছেন আলোকিত জিবনের দিশা এবং সত্য ও ন্যায়ের বাস্তব শিক্ষা। এই মহান মানুষটিকে নিয়ে যারা কুৎসা রটানোর কাজে ব্যস্ত তাদের উদ্দেশ্যেই বলছি। পিছনে বা অন্ধকার থেকে কেন ডিল ছোড়ছেন… সাহস থাকলে সামনে আসেন এবং ওনার মত কিছু করে দেখান। পারবেন না এবং পারেনওনি। গত যুগে হয়নি এবং আগামী যুগেও হবে না। কারণ সত্য, ন্যায় এবং মানবিকতা ও মহানুভবতা আপনাদের জীবনে তথা ধারে কাছেও নেয়। কেন মিথ্যাকে নিয়ে আগুন আগুন খেলছেন। শান্ত হউন নতুবা আপনার হাতের জলন্ত আগুনেই ছাই হয়ে যাবেন।
কসবা উপজেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল নামের ফেইসবুক আইডি থেকে সম্প্রতি কসবা-আখাউড়ার উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির মহানায়ক, মাননীয় আইনমন্ত্রী জনাব আনিসুল হক-এমপি’কে নিয়ে যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করা হয়েছে এবং যে অসংলগ্ন ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে তাতে ধীক্কার জানানোর ভাষা আমাদের নেই। পাকিস্তানি বীর্য থেকে জন্ম নেয়া, বেজন্মারা এবং এই সমস্ত জারজদের দ্বারাই কেবল এই ধরনের নোংরামী করা সম্ভব। যারা সম্মানী ব্যক্তিদের সম্মান করতে জানেনা কিংবা সম্মান দিতে কার্পণ্য করে; ভাবতে হবে আদৌ তারা মানুষ কিনা? নাকি মানুষ রুপী শয়তান। এখন আমাদের দরকার ঐ শয়তানদের খুঁজে বের করে অমানুষের অ শব্দটির ব্যবহার বাদ দিয়ে মানুষে পরিণত করা। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে যে নোংরামীর আশ্রয় নিয়েছে তাতে নিঃসন্দেহে তারা বেজন্মা আর পাকি প্রেতাত্মার পরিচয় বহন করছে।
কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ এবং আপামর জনসাধারণ অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে কসবা উপজেলা জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কিংবা এই শ্রেণীর যতো কুলাঙ্গার রয়েছে তাদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলছি নোংরামীর যে চড়ম সীমা লঙ্ঘন করা হয়েছে একইসাথে যে অসংলগ্নতা প্রকাশ করা হয়েছে তার সমুচিত জবাব দিতে আমরা প্রস্তুত। ঐ অমানুষ ও পাকি প্রেতাত্মারা তোদের নোংরামী এবং বেহায়াপনার চড়ম পরনিতি আসন্ন।
জনতার জনরোষে পরে নিষ্পেষিত হওয়ার সময় এসেছে। এখন সকলে মিলে ঐ অমানুষদের হয়ত মানুষ নয়ত এলাকা তথা দেশ থেকে বিতারিত করা ফরজে আইন হয়ে দাঁড়িয়েছে। চলুন এক ও অভিন্ন লক্ষ হিসেবে একটি ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়ে ঐ পেষাচিক নরপশুদের চিরতরে নি:শ্চিন্ন করি।