নয়ন॥ সাবধান হওয়া ছাড়াতো গতি নেই। আর এই গতিহীন অবস্থা থেকে বেড় হতে প্রয়োজন সাবধানতা। কারন ভয়াবহ এই মরণব্যাধী এইডস্্ রোগী বা রোগের ভয়াবহতা ও বাহ্যিক দিক কেউ আচ করতে পারেনি। যখনই এই রোগের বাহ্যিক দিক প্রকাশিত হবে তখনই দেখতে দেখতে আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে অনেকেই বিনা বিমারে মারা যাবে। সুতরাং সাবধান ছড়িয়ে পড়ছে ভয়াবহ মরনব্যাধী এইডস। সারাদেশের মধ্যে সিলেট বিভাগে এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এর অন্যতম কারণ দেশের অন্য অঞ্চলের তুলনায় সিলেটে অভিবাসীর সংখ্যা বেশি। গত রবিবার দুপুরে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ইউনিসেফের সহযোগিতায় অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রাম ওকাপ আয়োজিত ‘অভিবাসী ও স্বাস্থ্য’ শীর্ষক সেমিনারে এমন তথ্য তুলে ধরেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও গবেষকরা।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে মাহবুবুল হক।
এছাড়া বক্তব্য রাখেন ইউনিসেফ বাংলাদেশ’র এইচআইভি স্পেশালিস্ট ডা. জিয়া উদ্দিন, ইউনিসেফ সিলেট অঞ্চলের প্রধান ফিল্ড অফিসার কাজী দিল আফরোজা ইসলাম, ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অবস্টেটিক্স এন্ড গাইনোকলজি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. দিলীপ কুমার ভৌমিক প্রমুখ।
বক্তরা বলেন, বর্তমানে এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ৪শ’ জন ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিহ্নিত করা যায়নি এমন আরো তিন শতাধিক ব্যক্তিও রয়েছেন।