টিআইএন॥ নেতা ও কর্মী এই দুইয়ের সম্পর্ক যদি হয় মধুর তাহলে কার সাধ্য ঐ আসনে নির্বাচনী জয়ী হওয়ার। সেই সম্পর্কের টানেই কেয়া চৌধুরী বার বার ছুটে যান তাঁর প্রীয় মানুষগুলোর কাছে। ঐ মানুষগুলোও মুখিয়ে থাকেন কথন তাদের প্রীয় নেতা তাদের কাছে যাবেন এবং সুখ ও দু:খের কথা একসঙ্গে বসে বলবেন।
এইতো সেদিন্ প্রধানমন্ত্রী অনুষ্টানে কেয়া চৌধুরীকে দেখাগেল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে হাস্যেজ্জ্বল ভঙ্গিতে। প্রধানমন্ত্রীও যেন কি বলেছিলেন সেই সুহাস্য ভালবাসা মিশ্রিত মমতায়। তারপরেই তিনি কেয়া চৌধুরী মেয়ে ও স্বামী সংসার ছেড়ে এই সাধারণ মানুষদের ভালবাসার টানে ছুটে যান বাহুবল ও ভবানীপুর এবং ঐ অঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায়। যে মানুষটি পরিবারের চেয়েও বেশী গুরুত্ব দিয়ে জনসেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন এমনকি জীবনের ঝুকি নিয়েও বার বার মানুষের কাছে প্রধানমন্ত্রী ভালবাসা পৌঁছে দিয়েছেন সেই মানুষটির জন্যই তো পাগল ঐ এলাকার জনগণ।
জনগণের ঐ পাগলামী যেন সব সময়েই আনন্দের। এইতো দেখা যাচ্ছে হাজারো মানুষ ঐ নেতাকে নিজের মত করে নেচে গেয়ে বরন করে নিয়ে যাচ্ছেন তাদের সভাস্থলে। এমন নেতাই চাই এবং এমন নেতাই শেখ হাসিনার প্রয়োজন। আগামী দিনের এই নেতাদের মাধ্যমেই এই দেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় পরিণত করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
কেয়া চৌধুরী আপনি এগিয়ে যান ঐ জনতাকে নিয়ে আর আপনার সঙ্গে রয়েছে শেখ হাসিনার আশির্বাদ ও জাদুমাখা হাতের স্পর্শ।