তাজুল ইসলাম নয়ন॥ বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন এবং উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে যুগান্তকারী পদক্ষেপের মধ্যে এই বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ও কার্যকর ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে অত্র কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর কর্মকর্তারা তাদের সর্বোচ্চ মেধা ও যোগ্যতা এবং চৌকস দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে স্বচ্ছতায় ফিরে এসেছে। সকলের মনে একটি স্বচ্ছ ধারনা এবং পুর্বের আবর্জনাময় অবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়ে আস্থার জায়গাটুকু পুনরোদ্ধারে সক্ষম হয়েছে।
বিদেশী অবস্থানকারীদের সমস্যা সমাধানকল্পে এবং বিদেশ গমনেচ্ছুদের নিবির পরিক্ষা-নিরিক্ষা ও যাচাই বাছাই শেষে নিশ্চয়তা নিয়ে দ্রত গমনের ব্যবস্থায় গতি এসেছে এবং দৌরাত্য কমেছে দালাল ও সিন্ডিকেটের। সিন্ডিকেটের দৌরাত্বে অনেকের সহায় সম্বল খোয়ানো আপাতত বন্ধ হয়েছে। এখানে যারা অফিসার বা কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত তাদের সততাই এই অবস্থান তেরী করতে সক্ষম হয়েছে। অতীতের জঞ্জাল মুক্ত করে নতুন এক উচ্চতায় দাঁড় করাতে সক্ষম হয়েছে।
এই অবস্থা বিরাজমান রাখার কোন বিকল্প নেই। তারপরও মাঝে মাঝে দালাল ও সিন্ডিকেট বিভিন্ন ফাক ফোকরে যে মাথাচাড়া দিয়ে উকি মারতে চায় না তা কিন্তু নয়। সেই অবস্থার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে এই কর্মকর্তাদেরই। সিন্ডিকেট এবং দালালদের দৌরাত্ম বা অশুভ ক্ষমতার কাছে মাথা নত না করে বরং আরো কঠিণ ভুমিকা পালনই হবে আগামী দিনের কর্মকান্ড।
সরকার আন্তরিক এবং সরকারের ইচ্ছা স্পষ্ট। সুতরাং ভয় নেই বরং সাহস এবং উদ্যোগ নিয়ে সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে হবে। যাতে এই ব্যুরোর মাধ্যমেই বৈদেশিক মুদ্রাই নয় বরং সুনাম এবং সম্প্রীতি ও জান-মাল এর সুরক্ষা নিশ্চিত হয় সেই চেষ্টা করতে হবে। কাজ দিয়ে প্রতিকুলতা ডিঙ্গিয়ে যেতে হবে। আগামী দিনের বাংলাদেশ হবে স্বচ্ছ ও সুন্দর এবং শান্তি ও আনন্দের, নিশ্চয়তা ও অফুরন্ত কর্ম এবং সম্পদ নির্ভর। এই বাংলাদেশ বিনির্মানে অংশীদ্বার হউন এবং অন্যকে অংশীদ্বার করুন। এই প্রত্যাশায় আগামী দিনের বিস্তারিত খাত ওয়ারী পরিসংখ্যান নির্ভর লেখা ও তথ্য এবং উপাত্ত নিয়ে থাকব প্রশান্তির পাতায়।