তাজুল ইসলাম । । বাংলার আকাশে নতুন সূর্য্য উদীত হলো এই ঐতিহাসিক রায়ের মাধ্যমে। প্রমান হলো আইনের উদ্ধ্যে কেউ নয়। যত ক্ষমতার অধিকারীই হউক না কেন; অন্যায় করে কেউ পার বা মাফ পাবে না। আইনের চোখে সবাই সমান।
বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে এবং গর্ব করে বলতে পারবে আমাদের দেশে অন্যায় করে কেউ পার পায় না এবং ভবিষ্যতেও পাবে না। দুই দুইবারের প্রধানমন্ত্রী আজ অন্যায়ের শাস্তি মাথায় নিয়ে জেলে।
আমাদের জন্য এই দৃষ্টান্তটি লজ্জ্বার; যে, দুই দুইবারের প্রধানমন্ত্রী জেলে; তারপরও বলব এই রায় দু:খের হলেও মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার এবং জাতি হিসেবে গর্ব করার।
বিচারক এবং সরকারের সাহসী পদক্ষেপ এমনকি ন্যায় বিচারের দৃষ্টান্তের সকল স্তর অতিক্রম করে দীর্ঘ ৯ বছর যাচাই বাছাই শেষে ঘোষিত হলো ন্যায় বিচারের দন্ড এবং আশা ও বিশ্বাস স্থাপনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
এই রায়ে সকল পক্ষকে সাধুবাধ জানাই এবং আগামী দিনের করনীয় পালনের জন্য রইল শুভকামনা। জনগণকে ধৈয্য ও পরমত সহিষ্ণুতা এমনকি নিতি ও ন্যায় বিচারকে শ্রদ্ধা জানাতে আহবান করছি। পাশাপাশি আবেগ বিসর্জন দিয়ে বাস্তবতায় নিজেদেরকে খাপ খাইয়ে নিতে বিনীতি অনুরোধ রাখছি।
আসুন আগামী দিনের সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মানে সকলে মিলে মিশে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যায়। জয় হউক ন্যায় বিচার এবং ঐক্যের ও সাহসি পদক্ষেপের।