তাজুল ইসলাম নয়ন॥ জাতির জনকে’র জন্মদিনে তাঁরই সহচর ও সৃষ্টি দল বাংলাদেশ আওয়ামী পরিবারের সন্তান কেয়া চৌধুরী যেন বঙ্গবন্ধুর ভালবাসা স্মরণ ও বরণ এবং বিতরণ করে যাচ্ছে সর্বশক্তিমানের সৃষ্টি আশরাফুল মাকলুকাতরুপী সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে।
তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ, আদেশ, অনুদান ও ভালবাসা বিলিয়ে দিলেন, দরিদ্র মানুষের জনপদ নবীগঞ্জ ২নং ছোটবাকৈর, বড়বাকৈর ও বাগাউড়া গ্রামে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র উপহার- ১ কোটি ১০ লক্ষ টাকা সমমূল্যের বিদ্যুৎ বিনামূল্যে পৌছে দিলেন।
নবীগঞ্জ সদরের ‘গুজাখাইড় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে’ নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন। এই বৃহত্তম গ্রামে এটাই প্রথম সরকারী খরচে ভবণ হতে যাচ্ছে। শেখ হাসিনা সরকারের উপহার হিসাবে, ৮৩ লক্ষ টাকায় এই ভবণের পাশাপাশি আসবাবপত্র বাবৎ ৩৮ হাজার, মসজিদ উন্নয়নে ৩৭ হাজার ও সৌরবিদ্যুৎ প্রদান করেছেন। এছাড়া, এই গ্রামে শব্দকর পাড়ায় একটি মন্দির ঘর করে দিয়েছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া উপহার ও ভালবাসা পৌঁছে দিতে গিয়ে যেমন কাঠ-খর পেড়াতে হয়েছে, আক্রমনের স্বীকারে পরিণত হয়েছেন ঠিক তেমনিভাবে সাধারণ মানুষের নি:শর্ত ভালবাসা পেয়েছে। পেয়েছেন নিশ্চয়তা। দেখেছেন ঐ সাধারণ মানুষদের নিয়ে স্বপ্ন। বুনেছেন পরিকল্পনা এবং এগিয়ে যাচ্ছে আগামীর সেবা করার দায়িত্ব নিতে। এই সবই তিনি পেয়েছে বা অর্জন করেছেন। আর এর পেছনে কাজ করেছেন এবং করে যাচ্ছে খাঁটি কারিঘর হিসেবে শেখ হাসিনা নিজে।
এই নির্বাচনী এলাকার জনগণের দাবি এবং চাহিদা ও আকাঙ্খার প্রতিফলন হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কেয়া চৌধুরীকে ঐ আসন থেকে মনোনয়ন দিয়ে আগামীর ভীত মজবুত করতে চান। রাজনৈতিক নেতাদের সততা এবং জনবান্দব নি:স্বার্থ সেবার মনোভাবের প্রতিফলন ঘটানো জনগণ এবং নেতাদেরকে এক কাতারে দাঁড় করা চান। যাতে কোন শয়তান এবং শয়তানী পরিকল্পনা ও নৈরাজ্যের সৃষ্টি না হয়। তাই আগামীর সুন্দর চিন্তার ফসল এই কেয়া চৌধুরী এবং আরো অনেক সারাদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দিয়ে সেবার মান বৃদ্ধি ও সমান্তরাল চিন্তার বাস্তবায়ন ঘটাতে চান।
জনগণের এই অংশগ্রহণ আগামীর নির্বাচন সফল হয়ে উন্নয়ন ও আগ্রগতির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা হবে এটাই আমাদের আগামীর চিন্তা, ভাবনা এবং প্রত্যাশা ও আকাঙ্খা।