টিআইএন॥ মাদক ব্যবসায়ী; মাদক প্রাচারকারী কিংবা মাদক সেবনকারী, এরা পরিবার, সমাজ তথা দেশ ও জনগনের শত্রু। এদের কোন দলীয় পরিচয় নেই কিংবা দলীয় পরিচয় থাকতে পারে না। এরা নিজেদের স্বার্থে এবং আত্মরক্ষার্থে যে দল ক্ষমতায় আসে সে দলের পরিচয় দেওয়ার জন্য বেপরোয়া হয়ে পড়ে, আড়ালে বিভিন্ন পোগ্রামে অংশগ্রহণ করে জনপ্রতিনিধিদের সাথে কৌশলে ছবি তোলারও অপপ্রয়াস চালায় এবং ছবির মাধ্যমে নিজকে দলীয় কর্মী কিংবা নেতা পরিচয়ে প্রামান দিতে চায়।
কসবা-আখাউড়াতে যিনি সর্বপ্রথম মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন এবং জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহন করেছেন তিনি হলেন এই জনপদের জন্য আশির্বাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার আস্থার ও ভালবাসার প্রতীক মাননীয় আইনমন্ত্রী জননেতা এডঃআনিসুল হক এমপি।
মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সম্প্রতি কসবা-আখাউড়াতে সাড়াঁশী অভিযান চালিয়ে কিছু মাদক ব্যবসায়ীকে প্রেফতার করা হয়। এরা অতীতের নষ্ট জনপ্রতিনিধিদের হাতে তৈরি মাদক ব্যবসায়ী বলে এলাকায় পরিচিত হলেও, সাবেক ঐ নষ্টদের দুই একটা কুলাঙ্গার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে যা চুরের মায়ের বড় গলা বলে প্রমাণ দিচ্ছে।
অতীতের গডফাদারদের বলতে চাই; দুই একটা কুলাঙ্গার দিয়ে অপপ্রচার চালিয়ে কসবা-আখাউড়ার উন্নয়নের অগগ্রতিকে থামিয়ে রাখা যাবে না, আপনাদের হাতে তৈরি মাদক ব্যবসায়ীদের বাচাঁনোর অপকৌশল বাস্তবায়ন হবে না। আধুনিক কসবা-আখাউড়ার রূপকার মাটি ও মানুষের নেতা মাননীয় আইনমন্ত্রী জননেতা এডঃ আনিসুল হক এমপি মহোদয় মাদকের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন সে যুদ্ধ চলছে ও চলবে…এবং অচিরেই জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন হবে ইনশাল্লাহ্।
জয় হউক শেখ হাসিনা এবং জয় হউক আনিছুল হকের। এগিয়ে যাচ্ছে দেশ এবং সমাজ সমান্তরালে। জনগণ আছে এই সমান্তরালের ধারক ও বাহক হিসেবে। তিনি আনিছুল হক কসবা পরিচ্ছন্ন করেছেন। রাজনীতি , নিতি, আদর্শ এবং অনুপ্রেরণার ক্ষেত্রে সর্বময় নিরপেক্ষতা বজায় রেখেছেন; যোগ্যদেরকে সম্মানিত করেছেন, পরিক্ষীতদেরকে যোগ্যস্থানে পদায়ন করেছেন। বেকারদেরকে কর্মসংস্থানে অধিষ্ঠীত করেছেন, করেছেন সাম্যের বন্ধনের ঐক্যের সুদৃঢ় মজবুত এক ভিত্তি। গেথেছেন দলীয় ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। একেছেন উন্নয়ন পরিকল্পনার ছক এবং সংযুক্ত করেছেন কসবা আখাউড়ার সকল মানুষকে ঐ উন্নয়ন ছকে। শেখ হাসিনাকে নেতা হিসেবে সম্মানীত করেছেন এবং শেখ হাসিনার অভিপ্রায় ও উপহার পৌঁছে দিয়েছেন কসবা আখাওড়ার আপামর জনসাধারণের মাঝে। সেই থেকেই তিনি পরিণত হয়েছেন এলাকার অভিভাবক এবং নয়নের মধ্যমনী হিসেবে। তিনিই প্রথম স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের কসবা-আখাউড়ার একমাত্র জনবান্ধব মন্ত্রী। যার ছোয়ায় বদলে গেছে কসবা আখাউড়ার রাজনীতি, অর্থনীতি এবং শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রের স্বচ্ছল জলন্ত বহমান দৃষ্টান্ত। তাঁর কারণেই কসবা হয়েছে ক্লিন এবং পেয়েছে দীর্ঘদিনের কাংখিত বিজনা সেতু। পেয়েছে বর্ডার হার্টের মত চমকপ্রদ দান। কসবাবাসী পেয়েছে দির্ঘদিনের কাংখিত সেই ট্রেন ষ্টপেজ। রাস্তা-ঘাট স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা, মসজিদ, বিদ্যুৎসহ যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডই পরিচালিত হয়েছে জনাব হকের ঐকান্তিক নিরলস প্রচেষ্টায়।
সেই থেকে এখন কসবাকে মাদকমুক্ত দেখতে চান এবং কসবা ও আখাউড়ার মানুষের প্রয়োজনীয় সকল বিষয় সর্বসমন্বিত উপায়ে জিরো টলারেন্স নীতির বাস্তবায়নে সকলের অংশগ্রহণে সমাধানকল্পে এগিয়ে যেতে চান। যে কাজ এখন বাকি তার সমাপ্তী কল্পে আগামীবার সকলের দোয়া ও ভোট দাবী করেন।