প্রধানমন্ত্রীর ভালবাসা ও নিহত মানবতা

প্রশান্তি ডেক্স॥ একেই বলে আগুনে পানি দেয়া ক্ষমতা। আমাদেও দেশের মানুষ এমনকি প্রশাসন ও মন্ত্রী পরিষদ সদস্য থেকে শুরু করেই সবাই চেষ্টা কওে যাচ্ছে উত্তাল রাস্তাকে শান্তি এবং শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনতে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বিশেষ কওে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান কামাল সাহেব সর্বাঙ্গিন চেষ্টা চালিয়েছেন এবং মাননীয় আইন মন্ত্রীও দু-একটি অভিজ্ঞতার কথায় সহমর্মীতা প্রকাশ করেছেন এবং শান্ত হওয়ার চেষ্টায়রত ছিলেন। কিন্তু সকলের চেষ্টাকে পাশকাটিয়ে মানবিকতাকে উজ্জ্বল বর্ণ দান করেছেন বাস্তব ও দৃশ্যমান প্রধান মন্ত্রীর পদক্ষেপের মাধ্যমে। pm love and death huminity
প্রধানমন্ত্রী যোগাযোগ রক্ষা করেছেন নিহত ও আহদের পরিবারের সঙ্গে এমনকি স্কুল কলেজ প্রতিনিধি ও অভিভাবকদের সঙ্গে। সর্বোপরি কোমলমতী ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গেও। এরই মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করেছেন কুর্মিটোলায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুই শিক্ষার্থীর পরিবার। প্রধানমন্ত্রী শোকাহত দুই পরিবারকে সান্তনা ও প্রতি পরিবারকে ২০ লক্ষ টাকার পারিবারিক সঞ্চয়পত্র অনুদান দিয়েছেন। ঐ পরিবারের পরামর্শ দাবীগুলি মেনে নিয়েছেন। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনার কথা তুলে ধরেছেন। সবাই সন্তুষ্টচিত্তে আগামীর সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ জীবন যাপনে এগিয়ে যাবেন। নিহত কলেজ ছাত্রীর বাবা একজন বাস চালক। তিনিও তার অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন।
নিহত পরিবারদ্বয়ের সদস্যরা আন্দোলন বা অবরোধ প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছেন। শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল জীবনে ফিরে আসার জন্য সকল ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকের আহবান জানিয়েছেন। এখানের আর আন্দোলনের কোন প্রয়োজনীয়তা অবশিষ্ট নেই।
প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে শহীদ রমিজ উদ্দিন কলেজকে ৫টি বাস এবং প্রতিটি স্কুল কলেজের সামনে সবুজ পতাকা সম্বলিত পুলিশের ব্যবস্থা করার ঘোষনা দিয়েছেন। তিনি সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দিয়েছেন আন্ডারপাস তৈরী করার জন্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published.