কর্মীদেরকে দেখার জন্য কি শুধুই শেখ হাসিনা…

Tajul-Pictureতাজুল ইসলাম॥ দলের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের দেখার কি কেউ নেই? দলের দ্বারা নিযুক্ত হয়ে বিভিন্ন পদে আসীন এমনকি দলীয় কেন্দ্রীয় পদে আসীন ব্যক্তিরা কি দলের কর্মী সমর্থকদের দেখা-শুনা করার প্রয়োজনীয়তা বোধ করেন না। কারণ যত দু:ঘটনাই ঘটুক বা বিপদের সম্মুখীনই হোক না কেন সব জায়গায় প্রধানমন্ত্রীর দ্বারা উপকৃত হওয়ার নজীর বিরাজমান। যেখানে সমস্যা সেখানেই প্রধানমন্ত্রী। আর সমস্যা সৃষ্টিতে আমরা। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু তনয়া শত ব্যস্ততার মাঝেও দলের নেতা কর্মীদের এমনকি সমর্থকদের খোজ খবর নেন এমনকি প্রয়োজনে স্বশরীরে গিয়ে বিপদে হাজিরও হন। এই দেখে কি কেউ শিক্ষাও নিতে পারেন না। কেনই বা পারেন না; সিমাবদ্ধতা কোথায়?
কিসের অভাব আপনাদের? এই কর্মী ও সমর্থক বিহীন জীবনে আপনরাতো একদিন খালেদার মত অন্ধকারে পতিত হবেন। তখন এই কর্মীরাই কিন্তু আপনাদের জন্য ছটফট করে এটা সেটা করে বেড়াবে। সময়ের প্রয়োজনে কর্মীদের পাশে দাঁড়ান। দলীয় প্রধানের আদর্শ ও শিক্ষাটুকু কাজে লাগান। ইদানিং দেখা যাচ্ছে দলের কর্মী ও সমর্থকদের পিশে মারা হচ্ছে। কেউ যদি দলীয় প্রচার প্রচারনা এবং দলীয় ভুমিকা পালনে সচেষ্ট থাকে তাকে মামলা ও হামলার এমনকি পুলিশি নির্যাতনের মাধ্যমে বিনাশ করার চেষ্টা চলছে।
যেখানে হওয়ার কথা ছিল উল্টোটা। সেখানে কিনা দলীয় আক্রমনেই নি:শেষ হচ্ছে অনেকেই। বিরোধী দল ও মতের আঘাতের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়াই স্বাভাবিক, কিন্তু এই সেই ক্ষতির প্রয়োজনীয়তা কমে যাচ্ছে দিন দিন। যারা এখন দলীয় উপকারভোগীদের দ্বারা আক্রান্ত তারা আবার বিরোধী শক্তির আঘাতেও জর্জরিত হবে। তাই তাদের এইকুল – ওইকুল দুইকুলই সমান। কথা হচ্ছে এই কর্মীদের বাঁচানোর জন্য এখনই উপযুক্ত সময়। আর এই সময়ে এগিয়ে আসুন সকলে।
দলীয় উপকারভোগীদের দ্বারা হামলা ও মামলার অন্দকারে তলীয়ে যাওয়া কর্মী সমর্থকদের রক্ষায় কেউ এগিয়ে আসে না, এমনকি মুখ খুলে কথাও বলে না… এটা কিসের আলামত। যদি এইভাবে চলতে থাকে তাহলে হয়ত দলীয় সকল অর্জন বিসর্জনে পরিণত হবে। সামনে নতুন কেউ আর দলীয় ফোরামে যুক্ত না হয়ে বরং সমর্থক ও কর্মী শুন্যতায় পড়বে বৃহৎ এই দলটি। এই অশনি সংকেত থেকে দলকে এমনকি ঐসকল উপকারভোগীদের আগামীতে রক্ষার জন্য এখনই পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। ক্ষমা এবং ভালবাসায় দলীয় কর্মী সমর্থকদের আগলে রাখতে হবে যেমনী করে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা করে যাচ্ছেন। আপনারা সকলেই এক একজন শেখ হাসিনা হয়ে উঠুন। নতুবা শক্তির ও বুদ্ধির এবং আবেগ – বিবেকের এমনকি সুদুরপ্রসারী চিন্তার খেলায় উতরে যেতে পারবেন না। হাতড়ে মরতে হবে গভীর ষড়যন্ত্রে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেভাবে আমাদেরকে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন তার ধারাবাহিকতা রক্ষায় সকলে মিলেই ঐকব্যদ্ধ প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। তাই এখনই প্রস্তুতির সময়।
আমি দু:খ প্রকাশ করছি এই জন্য যে, আমি দলের প্রয়োজনে এবং দলের পক্ষে কথা বলার জন্য দলীয় সরকারের কাছ থেকে সাপ্তাহিক পত্রিকার রেজিষ্ট্রেশন বা ডিক্লারেশন নিয়ে গত সাড়ে তিন বছর যাবত প্রচার এবং বিরুধী ষড়যন্ত্র প্রকাশে এমনকি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে যুগের চাহিদা মিঠিয়ে জনপ্রীয়তাই ভাল একটি জায়গায় স্থান করে নিয়েছিলাম। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমাদেরই একজন (আপনজন) বেসিস ইলেকশন কেন্দ্রীক সংবাদকে পুজি করে পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশককে একমাস পনের দিন জেল খাটিয়ে পরিস্থিতি শুধু খারাপই করেনি বরং ইতিহাসে এক নজির সৃষ্টি করেছে মাত্র। শুধু তাই নয় যেখানে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে কুৎসা রটিয়েও মানুষ পার পেয়ে যাচ্ছে এবং প্রধানমন্ত্রীর এইসব দেখার ও শোনার সময়ও নেই। সেখানে ঐ নিউজটি ওনার বিরুদ্ধেও নয় বরং একটি জায়গায় শুধু দৃষ্টান্ত দিয়ে উল্লেখ করেছিল নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার লক্ষ্যে। সেই কিনা তথ্য প্রযুক্তি আইনে মানহানির মামলা। আর ঐ সংবাদটি প্রকাশ হতে সাহায্য করেছিল জনাব দেলোয়ার হোসেন ফারুক সাহেব; যিনি বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির একজন সম্পাদকও বটে। যাই হউক সবই সম্পাদক ও প্রকাশকের দায়। এখন দু:খ প্রকাশ করেও প্রকারান্তরে দায় থেকে মাফ পাওয়া যায় না এমনকি মাফ চাওয়াতেও মাফ মিলেনা। দুনিয়াতেই যদি এমন হয় তাহলে আখেরাতে খোদার বিচাওে কি হবে? তবে কি তাই বলে পত্রিকা প্রকাশেও বাধা আসবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। আমার কথা হলো এই পত্রিকায়তো সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড ছাড়া অন্য কিছু নেই এবং কারো কোন বিজ্ঞাপনেও এই পত্রিকা চলে না বরং সরকার বিরোধী কর্মকান্ডের কঠোর সমালোচনা এবং ষড়যন্ত্রের জাল উন্মোচন করা হয় এই প্রশান্তির মাধ্যমে। তাহলে সরকারের উন্নয়ন প্রচার কাজে কেন এই বাধা? প্রধানমন্ত্রী যেখানে এই প্রচার কাজ অব্যাহত রাখার পক্ষে সেখানে এই দুর্বিসহ অবস্থা কেন? শুধু কি তাই… পত্রিকা অফিস থেকে একটি কম্পিউটারও সিআইডি অফিসার সাহেব গিয়ে নিয়ে আসেন এবং বলেন যে, ১৫দিন পরে ফেরত দিবে? এইসব কিসের আলামত… শুরু হচ্ছে। তদন্তের প্রয়োজনে যদি আমাকেও প্রয়োজন হয় আমি যাব; তবে কিসের তদন্ত। আমার বিগত জীবনে যদি কোন রকম খারাপির লেস মাত্র থাকে তাহলে স্বইচ্ছায় ফাসীর দন্ড মেনে নিয়ে দৃষ্টান্ত রেখে যাব। মানুষের কল্যাণ এবং উপকার ব্যতিত আর কোন কাজ আমার দ্বারা বিগত দিতে হয়নি এটা হলফ করে বলতে পারি। নি:স্বার্থভাবে কাজ করে যাওয়ার প্রত্যয় নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি এবং যাব। রক্ত এবং ঘাম ঝরানো অর্থে এবং কোন কোন সময় লোন নিয়েও মানুষের বা সামাজিক চাহিদা মিটিয়েছি। আর আজ আমি কিসের প্রয়োজনে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছি তার কোন সদুত্তর আমার কাছে নেই। সরকার এবং সরকার দলীয় লোকের ক্ষেত্রে যদি এই হয় তাহলে অন্যের ক্ষেত্রে কি হবে ভেবে দেখেছেন? তাদেরকে বলা হয়েছিল এই মেশিনটিই একমাত্র সচল আছে, বাকি মেশিনগুলো সমস্যা তাই আগামী দিনে পত্রিকা বের করতে হলে এই মেশিনটির দরকার, তাই দয়া করে একটু তাড়াতাড়ি দিলে সুবিধা হবে। কিন্তু কি মেশিনটি ফিরে পাওয়া গেছে… না যায়নি; কবে পাওয়া যাবে তারও কোন সঠিক দিশা নেই। অনুরোধেরও কোন মূল্য আজ সমাজ থেকে উঠে গেছে বলে মনে হয়। তাই দু:খ ভারাক্রান্ত মনে আজ এই লিখাটি লিখলাম। আমি পত্রিকা চালাচ্ছি দলের প্রতি এবং নেত্রীর প্রতি অঘাধ বিশ্বাস ও ভালবাসা থেকে সাহস সঞ্চয় করে। আমি কারো কাছ থেকে কোন সহযোগীতা না নিয়েই এই কাজটুকু করে যাচ্ছি এবং যাব। তবে আমাকে যদি স্বাভাবিক, স্বাচ্ছন্দে প্রচার কাজ করতে না দেয়া হয় তাহলে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের দারস্ত হবো।
আমাকে নিয়ে বিক্ষোভ হওয়ার জন্য সাংবাদিক সমাজ এগিয়ে আসলে আমি জেল থেকে এই বার্তা পাঠাই আমার সরকার এবং আমার এই মামলাটি নিজস্ব বিষয় তাই কোন ভিক্ষুব বা আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। আমি বের হবো এবং সমস্যা দ্রুত সমাধান হবে। আমি চাই না আমাকে নিয়ে তথ্য প্রযুক্তি আইনের সুচনাটি কোন বাধার সম্মুখীন হউক অথবা আমার সরকারের কোন দুর্নাম জনসম্মুখ্যে আসুক। সুনামের লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছি এবং যাব। জনকষ্ঠতে একটি নিউজ হচ্ছিল আমাকে নিয়ে আমি বলেছি আমাকে যেন সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে উল্লেখ না করে বরং একজন বেসিস মেম্বার হিসেবে উল্লেখ করে। জেল গেটে আমাকে দেখতে বিভিন্ন দেশের নাগরিকগণ গিয়েছিল যেমন, আমেরীকা, কানাডা, জার্মান, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড সহ আরো অনেক। তাদের সকলেরই একই বক্তব্য এটা এমন কি যে মামলা হবে; আমার দেশেতো আরো অনেক বেশী হলেও মামলা হয় না। আমেরীকান বন্ধু উদাহরণ টেনে বলেছে যে, আমার দেশের ইলেকশনে কি হয়েছে বা কিই হয়নি তাতো সারা পৃথিবীই দেখেছে; কই কোথায় কোন মামলাতো হয়নি। নির্বাচন নিয়ে কথা হবে এটাই স্বাভাবিক। আর তোমার মত মানুষ এখন কেন জেলে থাকবে? আমার উত্তর ছিল আমার দেশেও অতিতে হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবে না। তবে ব্যতিক্রম হয়েছে আমার ক্ষেত্রে। আইনের প্রতি আমার শ্রদ্ধা রয়েছে এবং সবারই নাগরিক অধিকার রয়েছে; তাই তারা তাদের নাগরিক অধিকার প্রয়োগ করেছে। সমস্যা নেই একদিন সবই শেষ হবে তবে ইতিহাসে সাক্ষি হিসেবে দৃষ্টান্ত নিয়ে আমি বেঁচে থাকব। তোমাদের প্রতি আমার দোয়া রইলো, তোমরা আমার জন্য দোয়া করো। সরকার এবং আইন সবই স্বাধীন তাই আমিও স্বাধীন হতে আইনের মোকাবেলায় প্রস্তুত আছি।
কেন এবং কাদের জন্য এই ত্যাগ? আরো বলতে হয়; বিদেশী মহলে সর্বোত্তভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি সরকার এবং দেশের ভাবমূর্তী উজ্জ্বল করতে। প্রতিবছরই কোন না কোনভাবে এক দুইজন বিদেশী উদ্যোক্তা নিয়ে এসে দেশীয় অর্থনীতি এবং চাকুরীর সহজলভ্যতা সৃষ্টি করে যাচ্ছি। হলি আর্টিজন হামলার পর যখন সব বিদেশীরা পালিয়ে যাচ্ছিল ঠিক সেই সময়ই নিজস্ব নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিয়ে বিদেশী ৪০ জন উদ্যোক্তকে পর্যায়ক্রমে নিয়ে আসি। তাদের মধ্যে থেকে একজনকে একটি কোম্পানীও করে দেয়। আমার ইচ্ছা ছিল বিদেশীদের দেখানো এই দেশ নিরাপদ এবং স্থিতিশীল আর সরকার সবকিছু করতে সক্ষম এবং করে যাচ্ছে। তার হাজারভাগ সফলও হয়েছি।
নিজের খেয়ে নিজের টাকায় কেন করেছি— কারণ একটাই দল এবং সরকারকে ভালবেসে। তবে ঘৃণায় এবং দু:খে কলিজাটা ফেটে যায় যখন এই দলের ক্ষমতায় থাকাবস্থায়ই দলীয় সুবিধাভোগীর দ্বারা মামলার স্বীকারে আমাকে একমাস পনের দিন জেল খেটে অনেক কাঠখর পুড়িয়ে বের হতে হয়েছিল। আমার সন্তানদের লেখা-পড়া বন্ধ হয়েছিল; স্ত্রীকে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছিল। কি অপরাধ ছিল আমার ও আমার পরিবারের? অপরাধ একটিই আমি দলভক্ত এবং প্রধানমন্ত্রী পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আমার আত্মীয় স্বজনের সবাই মুক্তিযোদ্ধা। আমি নিজেও তৃতীয় প্রজন্মের একজন মুক্তিযোদ্ধা। যে কোন প্রয়োজনে জীবন বাজি রেখে নিজেকে বিলিয়ে দেয়া দলের ক্ষমতাকালীন সময়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল একজন হয়ে মনোবেদনা নিয়ে দলীয় কাজে ঝাপিয়ে পড়ছি এবং পড়বো। তবে এই মনোবেদনা দুরভীত হউক বা না হউক আমি আছি এবং থাকব। আমার অনুরোধ আমার মত যেন কারো আর এই স্বীকারে পরিণত হতে না হয়।
দলের বা সরকারের কাছে আমার কোন চাওয়া বা পাওয়ার নেই বরং দেয়ার রয়েছে এবং দিয়ে যাব। তবে আমার ক্ষেত্রে যা হয়েছে তা যেন আর কারো ক্ষেত্রে না হয় সেইদিকে লক্ষ দিতে দলীয় সবাইকে আহবান জানাব। আমি একজন অতি সাধারণ মানুষ এবং সাধারণ থেকে মানুষের কল্যানের নিমিত্তে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই। আল্লাহ যেন আমাকে সহায়তা করে সেই লক্ষ্য পুরণে এগিয়ে নেন। আমার এই লিখাটি কোন ক্ষোভ থেকে নয় বরং ভালবাসা থেকে। যাদের উদ্দেশ্যে এই লিখা তারা মনে কোন কষ্ট না নিয়ে আরো যতœশীল হয়ে দায়িত্ব পালন করুন। কারন আমরা একটি পরিবার আর এই বৃহৎ পরিবারকে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব আমার আপনার সকলের। শুধু একজনের কাধে দায়িত্ব দিয়ে আমরা নিজেরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেই যাব তা কিন্তু হয় না। কর্মী ও সমর্থকদের প্রতি সদয় দৃষ্টি দিয়ে তাদেরকে এগিয়ে নিয়ে আসুন তাহলে আর কোন আন্দোলন বা বিশৃঙ্খলার মুখোমুখি হতে হবে না। মানুষ সবই দলবেধে আমাদের দলীয় পতাকাতলে সামিল হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে উন্নয়ন ও অগ্রগতির ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে নিয়োজিত থাকবে।
আমি আশাবাদি এবং একজন অতি সহজ-সরল প্রকৃতির সরলমনা মানুষ। আমি বিশ্বাস করি আমার কোন শত্রু নেই এবং থাকবে না; তবে আমার দল ক্ষমতার বাইরে গেলে হয়ত জেলখানা বা মৃত্যুও হতে পারে। কারণ বিএনপি ও জামাত আমাকে বা আওয়ামী পরিবারের সন্তান হিসেবে বাঁচতে বা কাজ করতে না দেওয়ারই কথা। তবে দলের ক্ষমতাকালীন সময়ে আর ঐ পরিস্থিতির স্বীকারে পরিণত হতে চাই না।

Leave a Reply

Your email address will not be published.