বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এর গতিশীল কাজ

তাজুল ইসলাম॥ বর্তমান সরকারের আরেকটি সাফল্য হলো বিডার কাজে গতিশীলতা আনয়ন এবং উন্নত বিশ্বেও তুলনায় বাংলাদেশের কাজের গতিশীলতা এবং দক্ষতা ও সেবার মানদন্ড বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হওয়া। আগের যে কোন সময়ের চেয়ে এখন কাজ সম্পন্ন হতে সময় লাগে আগের ১০ভাগের এক ভাগ সময়। তাই এই দ্রুততম সময়ে কাজ করার নজীর বাংলাদেশে প্রথম করে দেখানো বিডা।
ভিসা রিকমন্ডেশন লেটার, ওয়াক পারমিট সহ যাবতীয় কাজের সময় এবং ঝামেলা নিস্পত্তিতে আমাদের দেশে এখন পৃথিবীর ১ম স্থান দখলের দাবিদার। এই ডিজিটাল পদ্ধতির প্রবর্তক জনাব সজীব ওয়াজেদ জয় এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছা এবং চেষ্টার ফসল। আমি এই ডিজিটাল রুপান্তরের একজন কর্মী এবং বাস্তবায়নকারীদেও একজন হয়ে আজ গর্বে বুকটা ভরে যাচ্ছে এবং আনন্দে আত্মহারা হয়ে লিখতে ভাল লাগছে।
আমি লিখেছিলাম ঘুষ বিহীন কাজ হয় বাংলাদেশে এবং আমার সমস্ত কাজই ঘোষবিহীন হয় এবং হয়েছে ও হবে। এই কথায় অনেকেই বিশ্বাস করতে চাইছিলেন না বরং আমার লিখাকে অবমূল্যায়ন করে বিভিন্ন মন্তব্য করেছিলেন। আমি প্রমানও দিয়েছিলাম, তখন হয়ত দেখে ভালো চোখে নেননি। সবই সত্য এবং সত্যকে ধারণ ও বহন এবং প্রকাশ করাই একজন সত্যবাদী আশাবাদী মানুষের কাজ। আমি সেই কাজটুকুই করে যাব যতদিন আমাকে বন্দি অথবা মৃত্যুও স্বাদ ভোগ করাতে না পারে। তবে বিগত কয়েকদিন এই বন্দিদশার কারণে আমার কলম বা উন্নয়ন প্রচার বন্ধ ছিল; যার দাবিদার আমার বড় বোন। তিনি ইচ্ছা করেই সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরা থেকে আমাকে বিরত রেখেছেন। জানিনা তিনার ক্ষমতা আমার অভিভাবক এবং বাংলার জনগণের আশা ও ভরসার স্থল বিশ্ব মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার থেকেও বেশী কিনা। তবে হাব ও ভাবে পরিলক্ষিত হয় প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও বেশী ওনার ক্ষমতা।
ঐঠাই হউক আমি আমার কাজ চালিয়ে যাব এবং সরকার এর গুনগান এমনকি উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরে এগিয়ে যাব এই বিশ্বাসটি আমাকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমার কাজে কারো কোন সাহায্যেও প্রয়োজন নেই বরং মুক্ত থেকে রক্ত ও ঘাম ঝরানো অর্থেও মাধ্যমেই প্রচারণা চালিয়ে যেতে পারবো। তবে সরকার এবং সরকারের প্রতিটি বিভাগেই এই গতিশীলতা এবং স্বচ্ছতা আসবে আর মানুষ এই সুফল ভোগ করবে। এই আশা যেমন প্রধানমন্ত্রী এবং বঙ্গবন্ধুর যোগ্য উত্তরসূরী জয়ের ঠিক আমার আপনার এবং সকলের। তাই আসুন ইতিবাচক দৃষ্টিতে পরিবর্তনের ছোয়াকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যায়। উৎসাহিত করি প্রতিটি সৎ, আদর্শিক, নির্ভিক, কর্মট মানুষগুলিকে। যারা রাতদিন পরিশ্রম করে আমাদেরকে এই সফলতাটুকু দেখতে ও ভোগ করতে সুযোগ করে দিচ্ছে।
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক যাচ্ছে। আমরা এর সাক্ষী হয়ে থাকতে পেরে গর্বিত ও অভিভুত। জয় হউক আমাদেও সকল উন্নয়নকামী সৃজনশীল আগামীর পদক্ষেপ।

Leave a Reply

Your email address will not be published.