ইমানুল ইসলাম॥ কসবা-আখাউড়ার আলোকিত মানুষ, রত্নগর্ভ কৃতি সন্তান, অবহেলিত জনতার আলোর মশাল, উন্নয়নের রূপকার যিনি কসবা-আখাউড়ার সাধারণ মানুষের নয়নের মণি, অবহেলিত জনতার কন্ঠস্বর, উন্নয়ন কাজের অগ্রদূত, মাননীয় আইনমন্ত্রী জননেতা নেতা অ্যাডঃ আনিসুল হক এমপি।
মহান এই নেতার স্পর্শে অল্পসময়ের মধ্যে আমূল পরিবর্তন সাধিত হয়েছে কসবা-আখাউড়ার রূপ বৈচিত্র। যার হাতের ছোঁয়ায় কসবা-আখাউড়া আধুনিক রূপকথার নগরিতে পরিণত হয়েছে। বিগত চল্লিশ বছরে কসবা-আখাউড়ায় যত গ্লানি ও জরা ছিল তার অগ্নিস্পর্শে তা ভষ্মিভূত হয়ে তার ছাই থেকে গড়ে উঠল আধুনিক সভ্য কসবা-আখাউড়া। জ্ঞান বিজ্ঞান চিকিৎসা খেলাধুলা আইনশৃঙ্খলা সামাজিক সচেতনতাসহ আধুনিকতার সবকটি সূচককে অতিক্রম করে এই পাঁচ বছরে তার নেতৃত্বে কসবা-আখাউড়া গড়ে উঠল এক বিষ্ময়কর আধুনিক নগর রূপে। রূপকথাকেও হার মানালো তার পাঁচ বছরের অবিষ্মরনীয় কর্মকৃর্তি।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে কসবা-আখাউড়ার ইতিহাসে তিনিই এই এলাকার একমাত্র জনপ্রতিনিধি যিনি প্রায় ১৭০০ বেকার যুবক-যুবতিকে সকারি চাকুরী দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন, অসংখ্য পরিবারের ভাগ্য পরিবর্তনে যার প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে।
ওাস্তাঘাটে আমূল পরিবর্তন এনেছেন তিঁনি, কসবা নতুন বাজার এবং পুরাতন বাজার সংযোজন কারি বিজনা ব্রিজটি ওনারই একান্ত অবধান, পূর্বের জনপ্রতিনিধিরা বার বার আশ্বাস দিলেও মাইলফলক এই ব্রিজটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। এই ব্রিজটি কসবাবাসীর বহুদিনের আশা-আকাঙ্খার ফসল।
মাদক,সন্ত্রাস এবং চাঁদাবাজী জিরো টলারেন্সে নামিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে তিনি। আগে তিনলাখপীর -চারগাছ রাস্তায় প্রায়ই রোড ডাকাতি হলেও অ্যাডঃ আনিসুল হকের এই সময়ে তা সম্পূর্ণ রূপে বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছেন, ফলে এই এলাকার মানুষ দিবারাত্রি রাস্তাঘাটে যাতায়াত করতে পারে।
সর্বোপরি কসবা-আখাউড়ার চলমান উন্নয়ন অগ্রগতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে, এই এলাকার আপমর জনসাধারণ আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেতা অ্যাডঃ আনিসুল হক কে আবারো নৌকা প্রতীকে নির্বাচিত করে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে এই আসনটি উপহার দিবেন ইনশাআল্লাহ। মোঃ ইলিয়াস; বশীর উদ্দিনসহ লাখো মানুষের মনের কথা ও প্রাণের দাবী।