এক নজরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবন ও অর্জন

প্রশান্তি ডেক্স॥ গত ২৮ সেপ্টেম্বর ছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭১তম জন্মবার্ষিকী। কিন্তু আমরা কয়জনেই বা তার জীবন এবং অর্জনগুলো সম্পর্কে জানি। আসুন জেনে নেই তাঁর সম্পর্কে।ak nojore sek hasener jebone
★জন্মঃ ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭
★জন্মস্থানঃ টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ
★বঙ্গবন্ধু ও শেখ ফজিলাতুন্নেসার ১ম সন্তান।
★বর্তমান বাংলাদেশের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী।
★টিকাটুলি নারীশিক্ষা মন্দির বালিকা বিদ্যালয়। আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা করেন।
★১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করেছিলেন।
★১৯৭৫ এর পর দেশে ফিরেন-১৯৮১ সালের ১৭ মে।
★ আওয়ামীলীগ এর সভাপতি হন- ১৯৮১ সালে।
★এ পর্যন্ত তিনবার প্রধানমন্ত্রী হন-৩ বার। ১৯৯৬-২০০১, ২০০৮-২০১৩, ২০১৪-বর্তমান।
★সময়ের হিসেবে সবচেয়ে বেশি দিন ক্ষমতায় ছিলেন- প্রায় ১৪ বছর।
★তাঁকে হত্যার জন্য সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়- ১৯বার।
★বঙ্গবন্ধুর পর ২য় রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেন।
বিশ্বনেতাদের মধ্যে অবস্থানঃ
★বিশ্বের দীর্ঘস্থায়ী নারী সরকার প্রধান-শেখ হাসিনা।
★বিশ্বের সৎ নেতৃত্বের তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান- ৩য়। বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘পিপলস অ্যান্ড পলিটিক্স’ এর গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছিল গত বছর। পিপলস অ্যান্ড পলিটিকস, বিশ্বের ৫ জন সরকার রাষ্ট্রপ্রধানকে চিহ্নিত করেছেন, যাদের দুর্নীতি স্পর্শ করেনি, বিদেশে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই, উল্লেখ করার মতো কোনো সম্পদও নেই। বিশ্বের সবচেয়ে সৎ এই পাঁচজন সরকার প্রধানের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৫ টি প্রশ্নের উত্তর খুঁজে নেতৃত্বের সততার মান বিচার হয়েছে। প্রথম প্রশ্ন ছিল, সরকার/রাষ্ট্রপ্রধান হয়ে তিনি কি তাঁর রাষ্ট্রের বাইরে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করেছে? দ্বিতীয় প্রশ্ন ছিল, ক্ষমতায় আসীন হবার পর তাঁর ব্যক্তিগত সম্পদ কতটুকু বেড়েছে। তৃতীয় প্রশ্ন ছিল, গোপন সম্পদ গড়েছেন কিনা। চতুর্থ প্রশ্ন সরকার/রাষ্ট্রপ্রধানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট দুর্নীতির অভিযোগ আছে কিনা। আর পঞ্চম প্রশ্ন ছিল, দেশের জনগণ তাঁর সম্পর্কে কী ভাবেন?
এই ৫ টি উত্তর নিয়ে পিপলস অ্যান্ড পলিটিক্স ১৭৩ টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করেছে। এই গবেষণায় সংস্থাটি এরকম মাত্র ১৭ জন সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান পেয়েছেন যাঁরা শতকরা ৫০ ভাগ দুর্নীতিমুক্ত হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। ১৭৩ জন সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন ও সৎ সরকার প্রধান হিসেবে বিবেচিত হয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। ৫ টি প্রশ্নে মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে তিনি পেয়েছেন ৯০। সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লং, ৮৮ পেয়ে সৎ সরকার প্রধানদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান পেয়েছেন। ৮৭ নম্বর পেয়ে এই তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৮৫ নম্বর পেয়ে বিশ্বে চতুর্থ সৎ সরকার প্রধান বিবেচিত হয়েছেন নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী ইরনা সোলাবার্গ। আর ৮১ নম্বর পেয়ে এই তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি।
পিপলস অ্যান্ড পলিটিক্সের গবেষণায় দেখা গেছে, শেখ হাসিনার বাংলাদেশের বাইরে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই। সংস্থাটি গবেষণায় দেখেছে, বেতন ছাড়া শেখ হাসিনার সম্পদের স্থিতিতে কোনো সংযুক্তি নেই। শেখ হাসিনার কোনো গোপন সম্পদ নেই বলে নিশ্চিত হয়েছে পিপলস অ্যন্ড পলিটিক্স। শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের ৭৮ ভাগ মানুষ মনে করেন সৎ এবং ব্যক্তিগত লোভ লালসার উর্ধ্বে।
★যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সাময়িক ফোর্বসের বিশ্বের ক্ষমতাধর ১০০ নারীর তালিকায় শেখ হাসিনার অবস্থান- ৩০তম।
★২০১৮ সালে টাইম ম্যগাজিনের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় নাম এসেছে- শেখ হাসিনার (লিডার্স ক্যাটাগরিতে ২৭ জন ব্যক্তির মধ্যে তিনি- ২১তম)
★নারী ক্ষমতায়নে ১৫৫ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান-৭ম
উপাধিঃ
★মাদার অব হিউম্যানিটি- বৃটিশ মিডিয়া চ্যালেন ফোর কর্তৃক (জনাথন মিলার)
★লেডি অব ঢাকা- ফোর্বস কর্তৃক
প্রকাশিত গ্রন্থসমূহঃ
১. শেখ মুজিব আমার পিতা
২. দারিদ্র্য বিমোচন, কিছু ভাবনা
৩. ওরা টোকাই কেন?
৪. বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম
৫. আমার স্বপ্ন, আমার সংগ্রাম
৬. আমরা জনগণের কথা বলতে এসেছি
৭. সামরিকতন্ত্র বনাম গণতন্ত্র
৮. সাদা কালো
৯. সবুজ মাঠ পেরিয়ে
১০.  Miles to Go
১১.  The Quest for Vision -2021
পুরস্কারঃ
★২০১৮ : মানবিক কারণে ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে নজির স্থাপন করায় ইন্টারপ্রেস সার্ভিস ( Inter Press Service) নিউজ এজেন্সি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এবার ‘ইন্টারন্যাশনাল এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ ( International Achievement Award) দেবে।
★২০১৮ : রোহিঙ্গা সঙ্কটের সমাধানে দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে দাতব্য সংগঠন ‘গ্লোবাল হোপ কোয়ালিশন’ ( Global Hope Coalition) -এর পরিচালনা পর্ষদ শেখ হাসিনাকে ‘স্পেশাল রিকগনিশন ফর আউটস্ট্যান্ডিং লিডারশিপ’ অ্যাওয়ার্ড’ ( Special Recognition for Outstanding Leadership award) দেবে।
★২০১৮ : যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গ্লোবাল সামিট অব উইমেন শেখ হাসিনাকে নারী নেতৃত্বের সফলতার স্বীকৃতি হিসেবে ‘গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ পুরস্কার প্রদান করে।
★২০১৬ : লিঙ্গ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নে বিশেষ অবদানের জন্য ইউএন উইমেনের পক্ষ থেকে ‘প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ ও গ্লোবাল পার্টনারশিপ ফোরাম এর পক্ষ থেকে ‘এজেন্ট অব চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
★২০১৬ : দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সাফল্যের জন্য ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করেন।
★২০১৫ : জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকি মোকাবিলায় অবদানের জন্য জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক সর্বোচ্চ পুরষ্কার – চ্যাম্পিয়নস অব দ্যা আর্থ পুরস্কার লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
★২০১৫ : ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ও তথ্য প্রযুক্তির উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে  ITU (International Telecom Union) এর ‘আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার’ এ ভূষিত করে।
★২০১৫ : রাজনীতিতে নারী পুরুষের বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালনে “WIP (Women in Parliament) Global Award” দেওয়া হয়।
★২০১৪ : নারী ও শিশুশিক্ষা ও উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য ইউনেস্কো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে শান্তিবৃক্ষ পদকে (Peace Tree Award) ভূষিত করে।
★২০১৪ : খাদ্য উৎপাদন ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল ইউনিভারসিটি প্রধানমন্ত্রীকে সম্মাননা সার্টিফিকেট প্রদান করে।
★২০১৩ : খাদ্য নিরাপত্তা এবং ক্ষুধা ও দারিদ্র্য বিমোচনে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘের ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর সাউথ সাউথ কো-অপারেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে “ South South Award” পুরস্কারে ভূষিত করে।
★২০১৩ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নপ্রসূত ‘একটি বাড়ি ও একটি খামার প্রকল্প’ ‘ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত তথ্য-প্রযুক্তি মেলায় সাউথ এশিয়া ও এশিয়া প্যাসিফিক ‘ Manthan Award’ ২০১৩ পদকে ভূষিত হন।
★২০১৩ : জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ( GdGI) দারিদ্র্য ও অপুষ্টি দূর করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে  Diploma Award পদকে ভূষিত করে।
★২০১২ : শান্তি ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার জন্য ত্রিপুরা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি প্রদান করা করে।
★২০১২ : বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বিশেষ অবদানের জন্য UNESCO মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে  Cultural Diversity পদকে ভূষিত করে।
★২০১১ : ইংল্যান্ডের হাউস অব কমন্সের স্পিকার  Jhon Bercwo প্রধানমন্ত্রীকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দূরদর্শী নেতৃত্ব, সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা, আঞ্চলিক শান্তি ও জলবায় পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধিতে তার অনবদ্য অবদানের জন্য  Global Diversity Award অধিৎফ প্রদান করেন।
★২০১১ :  South South Award স্বাস্থ্য খাতে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে নারী ও শিশু মৃত্যুর হার কমানোর ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য  International Telecommunication union (ITU) South South News এবং জাতিসংঘের আফ্রিকাসংক্রান্ত অর্থনৈতিক কমিশন যৌথভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে “ South South Award 2011 : Digital Development Health” পুরস্কারে ভূষিত করে।
★২০১১ : গণতন্ত্র সুসংহতকরণে প্রচেষ্টা ও নারীর ক্ষমতায়নে অবদান রাখার জন্য ডফিন বিশ্ববিদ্যালয়, ফ্রান্স স্বর্ণপদক প্রদান করে।
★২০১১ : বাংলা অ্যাকাডেমির সম্মাননা সূচক ফেলোশিপ পান।
★২০১০ : শিশু মৃত্যু হ্রাসসংক্রান্ত  MD এ-৪ অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘ  MDG (Millenium Devolopment Goal) Award  অধিৎফ প্রদান করে।
★২০১০ : ২৩ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তর্জাতিক উন্নয়নে অসমান্য অবদানের জন্য  St.Petrsburg University প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করেন।
★২০১০ : বিশ্বখ্যাত ‘ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পদক ২০০৯’-এ ভূষিত হন।
★২০০৫ : গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শান্তির পক্ষে অবদান রাখার জন্য শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে পিপলস ফ্রেন্ডশিপ ইউনিভার্সিটি অব রাশিয়া।
★২০০০ : রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা ও দূরদর্শিতার জন্য ম্যাকন ওমেনস কলেজ যুক্তরাষ্ট্র ‘পার্ল এস বাক পদক’ প্রদান করে।
★২০০০ : ব্রাসেলসের ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় Doctor Honorius Causa প্রদান করে।
★২০০০ :  University of Bridgeport কানেকটিকাট, যুক্তরাষ্ট্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে  Doctor of Humane letters প্রদান করে বিশ্ব শান্তি ও উন্নয়নে অবদানের জন্য।
★১৯৯৯ : মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অবদানের জন্য অস্ট্রেলিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি প্রদান করে।
★১৯৯৯ : ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ  FAO কর্তৃক ‘সেরেস পদক’ লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
★১৯৯৮ : নরওয়ের রাজধানী অসলোয় মহাত্মা গান্ধী ফাউন্ডেশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এম কে গান্ধী’ পুরস্কারে ভূষিত করে।
★১৯৯৯ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব ল’জ পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
★১৯৯৮ : শান্তি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য শেখ হাসিনাকে ‘মাদার তেরেসা পদক’ প্রদান করে নিখিল ভারত শান্তি পরিষদ।
★১৯৯৮ : পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনন্য অবদান রাখার জন্য ইউনেস্কো শেখ হাসিনাকে ‘ফেলিক্স হুফে বইনি’ শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করে।
★১৯৯৮ : শান্তি নিকেতন বিশ্বভারতীর এক আড় ম্বরপূর্ণ বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ সম্মানমূচক ‘দেশিকোত্তম’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
★১৯৯৭ : লায়ন্স ক্লাবসমূহের আন্তর্জাতিক অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক ‘রাষ্ট্রপ্রধান পদক’-এ ভূষিত হন।
★১৯৯৭ : রোটারি ইন্টারন্যাশনালের রোটারি ফাউন্ডেশন শেখ হাসিনাকে ‘পল হ্যারিস ফেলো’ নির্বাচিত করে এবং ১৯৯৬-১৯৯৭ সালের সম্মাননা মেডেল প্রদান করে।
★১৯৯৭ : নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি শান্তি, গণতন্ত্র ও উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে সৌহার্দ্য স্থাপনে অনন্য ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনাকে ‘নেতাজী মেমোরিয়াল পদক ১৯৯৭’ প্রদান করে।
★১৯৯৭ : গ্রেট ব্রিটেনের ডান্ডি অ্যাবার্তে বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীকে ‘ডক্টর অব লিবারেল আর্টস’ ডিগ্রি প্রদান করে।
★১৯৯৭ : জাপানের বিখ্যাত ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি প্রদান করে।
★১৯৯৭ : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় বৃহত্তম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ উপাধি প্রদান করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published.