গতিশীল বিশ্বে গতিশীল বাংলাদেশ

Vector-Smart-Object-1-300x127[1]বিশ্ব এখন গতিময় এবং এই গতিময়তা এগুচ্ছে আরো গতি নিয়ে বেগবান হয়ে। গতিশীল বিশ্বের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। কখনো শেয়ালের গতি ও বুদ্ধির সমন্বয়ে আবার কখনো সাপের মত চালাকি করে এবং কবুতরের মত সড়ল হয়ে। কখনো কখনো বাংলাদেশের গতিময়তা সকল পিছুটানকে পাশ কাটিয়ে দ্রুতলয়ে পৃথিবীর গতিকেও হাড় মানাচ্ছে। জ্ঞানে এবং এর ব্যবহারে ও কৌশলে এমনকি এর বাস্তবায়নে বাংলাদেশ এখন এগিয়ে। পৃথিবীর কোন বাধাই এখন আর বাংলাদেশকে থমকে দাড়ানোর মতো কোন বাধাস্বরূপ বাস্তবতায় কাজে লাগাতে পারে না। তবে মাঝে মাঝে পৃথিবীর ক্ষমতাধরদের টানে এবং বাধায় বাংলাদেশের গতিময়তা কচ্ছপের ন্যায় হয়েছে ঠিকই কিন্তু এর ফলাফলে তীক্ষণতায় ভরপুর থেকে সফলতায় পর্যবসীত হয়েছে।
কোনভাবেই বাংলাদেশকে থামাতে পারছে কেউ; তাদের শত চেষ্টা ও কৌশল যেন শেখ হাসিনার ঐশ্বরীক জ্ঞানের কাছে এবং এদেশের মানুষের ভালবাসা মিশ্রিত জন্মভূমির প্রতি একাগ্রতা ও আন্তরিকতার এবং কঠোর পরিশ্রম, কথা ও কাজের মিলের কাছে হার মানছে প্রতিনিয়ত। নেতিবাচক ক্ষমতালোভী মানুষগুলো চেষ্টা করে সরকারের বুদ্ধি ও উদারতা এবং সহানুভূতিকে বিফলে নিতে পারছে না। সরকার এগিয়ে যাচ্ছে বৈশ্বিক গতিকে পিছে ফেলে। বঙ্গবন্ধুর রক্ত কখনো দেশের এবং জনগণের সঙ্গে বেঈমানী করেনি এবং করবে না বরং স্বপ্নের সোনার বাংলার দ্বারপ্রান্তে এখন বাংলার জনগণ।
চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা যে চমক দেখিয়েছেন এবং আগামীতে উন্নয়নের চমক দেখাতে যাচ্ছেন এর সুফল ভোগ করবেন এদেশের সকল জনগণ। আজ যারা দৃশ্যমান এই অগ্রযাত্রায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন তারা এবং তাদের বংশধরেরাও এই সুফল ভোগে জড়িত থাকবেন। কিন্তু বাংলার শুরুতে যে মির্জাফরি ছিল তা আজও বহমান রয়েছে। কিভাবে এই মির্জাফরি রোধ করা যায় তার জন্য এই বাংলার আপামর জনসাধরণকেই চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। শেখ হাসিনা এবং তার নতুন মন্ত্রীসভা সফলভাবে এগিয়ে যাচ্ছে এবং যাবে। সব ভাল যার শেষ ভালও তার। আর হচ্ছেও তাই। চৌকস বুদ্ধিদিপ্ত স্বচ্ছ মানুষগুলির আভির্ভাবে মন্ত্রীসভার কাজ এবং সংসদ সদস্যদের অব্যাহত সহযোগীতা এই দেশকে শেখ হাসিনার হাত ধরেই উন্নত বিশ্বে পরিণত করবে এটা আমার মত লাখো কোটি আশান্বিত মানুষের ভাবনায় এবং স্বপ্নে বাস্তব রূপ লাভ করেছে।

………
¬¬¬¬¬¬
সম্পাদক ও প্রকাশকের কষ্ঠরোধে এক অদৃশ্য শক্তি কাজ করছে….. আর কতদিন এই সাহকিতার প্রকাশ ঘটাতে পারবে তা নিশ্চিত নয়! একমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই পারেন এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সম্পাদককে অভয় দিতে…..

অদৃশ্য শক্তির চোখ রাঙ্গানী এবং ভয় ভিতিতে সম্পাদক তার লিখা ছেড়ে দৌড়-যাপে কুলকিনারাহীন আবস্থায়…. প্রশান্তির পক্ষে সহকারী সম্পাদক।

Leave a Reply

Your email address will not be published.