মানব সৃষ্টি, ধর্ম এবং সন্ত্রাস

Vector-Smart-Object-1-300x127[1]ধর্ম একটি বিশ্বাসের রূপ মাত্র। মানুষের বিশ্বাসকে বহুমাত্রিক রূপ দিতে বিভিন্ন ধর্মের অবতারণা করেছিলেন। সৃষ্টিকর্তার ধর্ম এক এবং তিনি এক ও অদ্ধিতীয়, তাঁর কোন শরীক নেই এমনকি তিনি নিরাকার। কিন্তু ধর্ম আমরা আমাদের প্রয়োজনে সৃষ্টি করেছি এবং সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা ও আকাঙ্খা এমনকি তাঁর বানীর সঙ্গে নিজেরা কিছু যুক্ত করেছি আবার কিছু বাদও দিয়েছি। সবই করেছি নিজেদের প্রয়োজনে। এই আমাদের প্রয়োজনটুকুই এখন বিভিন্নভাবে জনসম্মুর্খ্যে আবিভর্’ত হয়েছে বিভিন্ন নেতিবাচক ইতিহাসের ন্যাক্কারজনক লূমহর্ষক হৃদয়বিদারক কাহিন/ চিত্র এবং ইতিহাস হয়ে। আমরা মানুষ এবং সৃষ্টির সেরা জীব; তবে বর্তমানে এই কথার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করার যথেষ্ট কারণ দৃশ্যমান রয়েছে। তবে যদি মানব সৃষ্টি সম্পর্কে খোদার কালাম দেখি তাহলে কি লিখব তা ভাবতে আরো হাজারো বছরের প্রয়োজন। মানব সৃষ্টির পিছনে আল্লাহর কি নীল নকশা ছিল- তা জানতে খোদার কালাম থেকেই জানি- “তারপর আল্লাহ বললেন আমরা আমাদের মত করে এবং আমাদের সঙ্গে মিল রেখে এখন মানুষ তৈরী করি। তারা সমুদ্রের মাছ আকাশের পাখি, পশু, বুকে হাটা প্রাণী এবং সমস্ত দুনিয়ার উপর রাজত্ব করুক”। তৌরাত শরীফ১: ২৬আয়াত। এই মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি? কেন আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করলেন? “পরে আল্লাহ তার মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন। হ্যা তিনি তার মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন, সৃষ্টি করলেন পুরুষ ও স্ত্রী লোক করে। আল্লাহ তাদের আর্শিবাদ করে বললেন, তোমরা বংশ বৃদ্ধির ক্ষমতায় পূর্ণ হও, আর নিজেদের সংখ্যা বাড়িয়ে দুনিয়া ভরে তোলো এবং দুনিয়াকে নিজেদের শাসনের অধীনে আন। এছাড়া তোমরা সমুদ্রের মাছ, আকাশের পাখি এবং মাটির উপর ঘুরে বেড়ানো প্রত্যেকটি প্রাণীর উপর রাজত্ব কর।” (তৌরাত শরীফ ১: ২৭-২৮; ইয়াকুব ৩: ৭ আয়াত)।
আমাদেরকে নিয়ে সৃষ্টিকতার অভিপ্রায় ছিল কত মহৎ। তিনি ঐ রাজত্ব কথাটি বলতে কি বুঝাতে চেয়েছেন? কি ধরণের রাজত্ব কায়েম করা উচিত তা জানতেও খোদার কালামের সাহায্য নেয়া উচিত- “তোমরা প্রত্যেকে তোমাদের দিল, সমস্ত প্রাণ, সমস্ত মন এবং সমস্ত শক্তি দিয়ে তোমাদের মাবুদ আল্লাহকে মহব্বত করবে। তার পরের দরকারী হুকুম হলো এই, তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মত মহব্বত করবে। এই দুটি হুকুমের চেয়ে বড় হুকুম আর কিছুই নেই। এই দুটি হুকুমের উপরই তৌরাত ও সমস্ত নবীদের কিতাব ভরসা করে আছে।” ইঞ্জিল শরীফ- মথি ২২: ৩৭-৪০ আয়াত। শুধু কি তাই… পৃথিবীতে যত ধর্ম এবং ধর্মীয় পুস্তক রচিত হয়েছে সেই ধর্মের মূলেই রয়েছে এই উপরোল্লেখিত অমীয় বানী দুটি। কিন্তু কি এই বানির প্রচলন বা ব্যবহার আমাদের সমাজে বিরাজমান রয়েছে নাকি এর অবর্তমানে চলেছে নারকীয় সকল যন্ত্রনার দগ্ধ প্রকাশ। সমস্ত পৃথিবীর মানুষজন এখন ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়েছে আর দুনীয়ার জাগতিকতাকে বেছে নিয়েছে নিজেদের মধ্যে বিবেদ ও বিশৃঙ্খলা এবং অশান্তির আগুনে দুগ্ধ হয়ে পৃথিবীর বিনাশ ঘটাতে। এইতো সেদিন নিরীহ মানুষদের এবাদতরত অবস্থায় এবং সকালের নাস্তা খাওয়ারত অবস্থায় কি ভয়াবহতম নিকৃষ্ট ঘটনার জন্ম দিল শ্রিলংকার মাটিতে। শুধু তাই নয় সমগ্র পৃথিবীতেই চলছে এই রণের ধামামা এবং স্বীকারে পরিণত হচ্ছে নিরীহ সৃষ্টির সেরা জীব আশরাফুল মাখলুকাত কুল। এই কারণেই কি মহান খোদা তায়ালা মহব্বত করে তার মত করে তারই ছিফতে আমাদেরকে তৈরী করলেন? এখন যুগের শেষে একটু ভেবে দেখুন। ধর্ম এবং সন্ত্রাস কি একসূত্রে গেঁথে গোটা মানব সমাজকে ধ্বংস করছে না? পৃথিবী থেকে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বিতারিত করতে মরিয়া হয়ে উঠছে না? এখন আমার প্রশ্ন এখানে কি খোদা তায়ালা রয়েছে নাকি তিনি এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে শান্তিকামী মানুষদেরকে নিয়োজিত করেছেন শান্তি পুনরুদ্ধার করার লক্ষে?
মানব সৃষ্টির পর আল্লাহর প্রতিক্রিয়া কি এবং সৃষ্টির পিছনের তাৎপর্য কি? আসুন আমরা খোদার কালাম থেকেই এই প্রতিক্রিয়ার বাহ্যিকতা দেখি। “আল্লাহ তাঁর নিজের তৈরী সবকিছু দেখলেন। সেগুলো সত্যিই খুব চমৎকার হয়েছিল। এইভাবে সন্ধ্যাও গেল, সকালও গেল আর সেটাই ছিল ষষ্ট দিন।” (তৌরাত শরীফ ১: ৩১ আয়াত) আমার প্রশ্ন এখানে; বর্তমানে আমরা কি সেই চমৎকার অবস্থানে আছি? আর যদি না থাকি তাহলে কেন নেই? এখন সময় এসেছে ভেবে দেখার এবং আগামীর জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার। খোদার সিফতে সৃষ্টি মানুষ কি খোদার ইচ্ছার বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারে? নি:শংসভাবে নিরপরাধ শিশুসহ এবাদতরত মানুষদেরকে খুণ করতে পারে। কিসের প্রয়োজনে এই খুন এবং ফ্যাসাদ চলমান। কি কারণে আমরা আজ সেই চমৎতকারিত্ব হারিয়েছি বা কেন সেই অবস্থানে আশরাফুল মাখলুকাত আজ নেই? দেখাযাক খোদা সুবহানাল্লাহু তায়ালা এই বিষয়ে কি বলেন- “হে আসমান, এ দেখে হতভম্ব হও এবং ভীষণ ভয়ে কাঁপতে থাক, কারন আমার বান্দারা দুটা গুনাহ্ করেছে। জীবনদায়ী পানির ঝরনা যে আমি, সেই আমাকেই তারা ত্যাগ করেছে, আর নিজেদের জন্য এমন পানি রাখার জায়গা তৈরী করেছে যা ভাংগা, যাতে পানি ধরে রাখা যায় না”। ইয়ারমিয়া ২:১২-১৩আয়াত।
আল্লাহ আমাদেরকে কত ভালবাসেন তা তাঁর বাক্যের মাধ্যমেই বোঝা যায়। তিনি আমাদের পরিবর্তে আসমানকে ধমন দেন এবং আমাদের জন্য রাস্তা প্রশস্ত করে বসে আছেন যেন আমরা তার কাছে ফিরে যাই। কিভাবে আমরা খোদার কাছ থেকে সরে গেছি তাও তিনি তাঁর কালাম দ্বারাই আমাদেরকে বুঝিয়েছেন।— “মানুষের দিলের কামনাই মানুষকে গুনাহের দিকে টেনে নিয়ে যায় এবং ফাঁদে ফেলে। তারপর কামনা পরিপূর্ণ হলে পর গুনাহের জন্ম হয়, আর গুনাহ পরিপূর্ণ হলে পর মৃত্যুর জন্ম হয়”। (ইয়াকুব ১: ১৫ আয়াত) আরো বলেছেন ইয়াকুব ১: ২৬-২৭ আয়াতে “কেউ যদি নিজেকে ধার্মিক মনে করে অথচ নিজের জিভকে না সামলায় সেই নিজেকে ঠকায়। তার ধর্মকর্ম মিথ্যা। বিধবা ও এতিমদের দু:খ কষ্টের সময়ে তাদের দেখাশুনা করা আর দুনিয়ার সব নোংরামী থেকে নিজেকে পরিস্কার রাখাই হল বেহেস্তী খোদার চোখে খাঁটি ও সত্য ধর্ম।” আর কিভাবে ব্যাক্ষা করা যায় মানুষের অতি সীমিত ক্ষুদ্র জ্ঞানে। সৃষ্টিকর্তা সম্পূর্ণরূপে এই বিষয়ে পরিস্কার করেছেন তার অভিপ্রায় এবং আকাঙ্খা। আর সেই অভিপ্রায় ও আকাঙ্খা বাস্তবায়নের করনীয়ও তিনিই ঠিক করে রেখেছেন এবং সেই অনুযায়ী সকল কার্যক্রম পরিচালিত করে যাচ্ছেন।
এখন আমাদের ক্ষদ্র জ্ঞানের আলোকে যদি বলি সবই দৃশ্যত সত্যের সঙ্গে মিথ্যার দন্ধ। খোদার সঙ্গে শয়তানের দন্ধ এবং শয়তার খোদার কাছ থেকে তাঁরই সিফতে সৃষ্টি মানুষকে দুরে সরিয়ে নরক যন্ত্রনার বিষবাস্প প্রবাহমান রাখার নিমিত্তে নিরবে নিভৃত্তে এগিয়ে যাচ্ছে। মসজিদ, মন্দির, গির্জা, পেগোডা কোন জায়গাই আজ আর রক্ষা পাচ্ছে না এই মানবকুল। বরং ঐ ধর্মীয় স্থানগুলো টার্গেটে পরিণত হয়েছে। সময়ের সঙ্গে যুগের চাহিদার সমন্বয় ঘটিয়ে এখন আল্লাহর শত্রুকুল মরিয়া হয়ে উঠেছে খোদায়ী শান্তী বিনাশের জন্য আর কাদের সঙ্গে যুক্ত ঘোষণা করেছে তাতো দৃশ্যমান। খোদা তাবারুকুতালা চেয়েছেন তাঁর ছিফতে সৃষ্টি মানবকুল পৃথিবীকে শাষণের অধিনে আনতে বা রাখতে কিন্তু শয়তান এখন মরন কামর দিয়ে চাচ্ছে তাদের দখলে এই পৃথিবীর শাসনের ভার রাখতে। আর সেইজন্য প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাচ্ছে নির্মমতা ও নি:শংশতা। সবশেষে জয় আমাদেরই কারণ স্বয়ং আল্লাহ তাঁর সমস্ত কিছু নিয়ে আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। আর শয়তান একা ও তাঁর বিচারের রায়ও ঘোষিত। শুধু সময়ের শেষে সেই রায় বাস্তবায়ন হবে। তবে যারা এই নৃ:শংসতার স্বীকার তাদের জন্য মানুষ ও আবেগের তাড়নায় কষ্ট হচ্ছে কিন্তু শান্তনা হলো সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং তাদের হেফাজতকারী ও উত্তম পুরস্কার দিয়ে বেহেস্তে পুরস্কৃত করেছেন এবং দুনিয়াতে তাদের ত্যাগের মহিমা দিয়ে অন্যদেরকে জাগ্রত রেখে যাচ্ছেন। তাদের আত্মীয়স্বজনদেরও হেফাজত এবং রক্ষা ও তাদের প্রয়োজনীয় যোগান দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
এই মরন সন্ত্রাস এবং নারকিয়তার জন্য কোন মানুষই দায়ী নয় বরং দায়ি ঐ শয়তান এবং তার পরিকল্পনা এমনকি মানুষকে ব্যবহারের সময়টুকু। মানুষ যতক্ষণ তার হিতাহিত জ্ঞান থাকে এবং সৃষ্টিকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ সম্বন্ধ থাকে ততক্ষণ তারা এই ঘৃণীত এবং নিন্দিত কাজটুকু করতে পারেন না বরং সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিতারিত হয়ে জাগতিকতা ও দুনিয়াবী মায়ারমোহে জড়িয়ে শয়তানের প্ররোচনার স্বীকারে পরিণত হয়ে শয়তানের উদ্দেশ্য খাসিল করে থাকেন। আর এর পিছনের কারণ হলো আমরা খোদার ইচ্ছা জানি না বা জানতে চেষ্টাও করি না। কারণ আমরা নিজেরা নিজেদের ইচ্ছায় এবং শয়তানের প্রলোভনকেই স্বাগত জানিয়ে খোদাবিহিন অনেক কিছু করতে চাই। তাইতো আজকের এই পৃথিবীর ভয়ঙ্কর রূপ দৃশ্যমান। হ্যা এই সমস্যা সৃষ্টির শুরুথেকেই ছিল এবং এখনও আছে। কারণ একটাই সৃষ্টিকর্তাকে না জানা এবং তাঁর ইচ্ছাকে না বুঝা। সেইজন্যই তিনি পৃথিবীতে যুগে যুগে তার প্রেরিত নবি ও রাসুলগণকে আমাদের জন্য পাঠিয়েছেন এবং তাঁর বাণি আজও আমাদের জন্য অক্ষত অবস্থায় রেখেছেন। কিন্তু কি আমরা সেই অমিয় বানির কথা জানতে বা সেই অনুযায়ী চলতে চেষ্টা করছি নাকি নিজেদের তৈরী সকল নিয়ম-কানুন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি তাও ভাবার সময় এখন। তাই একটু ফিরে দেখি মানব সৃষ্টির জন্য খোদার পরিকল্পনা কি এবং সেই পরিকল্পনায় আমরা কতটুকু লক্ষ্যে পৌঁছতে পারি। “তোমাদের জন্য আমার পরিকল্পনার কথা আমিই জানি; তা তোমাদের উপকারের জন্য, অপকারের জন্য নয়। সেই পরিকল্পনার মধ্যদিয়ে তোমাদের ভবিষ্যতের আশা পূর্ণ হবে। তখন তোমরা আমাকে ডাকবে ও আমার কাছে এসে মোনাজাত করবে, আর আমি তোমাদের কথা শুনব। যখন তোমরা আমাকে গভীরভাবে জানতে আগ্রহী হবে তখন আমাকে জানতে পারবে।” এই অমীয় বানিটি আজও আমাদের জন্য কার্যকর এবং অপেক্ষারত। আসুন যুগের শেষে আমরা এই অমীয় বানির চিরন্তন সত্যকে বুকে ধারন ও লালন করি এবং সেই অনুযায়ী ভবিষ্যতের সকল আশা পূর্ণ করি।
একটু ভাবুন আমরা কি করছি এবং কেন করছি। পুর্বসূরীরা কি করেছে এবং কার জন্য করেছে? কি লাভ ক্ষতি হয়েছে তা খতিয়ে দেখি। মানুষ হিসেবে নাকি শয়তানের প্রতিচ্ছবি হিসেবে কাজ করেছে তাও বিবেচনা এনে নিজেরা অগ্রসর হই। প্রতিটি পদক্ষেপ ও অগ্রসরতায় সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করি যাতে করে শয়তানের সকল আক্রমন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারি এবং আন্যের জন্য হুমকিস্বরূপ ইতিহাস না হয়। তাই শেষে বলি যা কিছুই করিনা কেন তা যেন সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে হয় এবং শেষদিন যেন তাঁরই কাছ থেকে উত্তম পুরস্কার নিতে পারি। সেই উপলক্ষে তিনি তাঁর বানীতে বলেছেন “তোমরা যাই করনা কেন তা মানুষের জন্য নয় বরং প্রভুর জন্য করছ বলে মন প্রাণ দিয়ে করো, কারণ তোমরাতো জান প্রভু (সৃষ্টিকর্তা) তাঁর বান্দাদের জন্য যা রেখেছেন তা তোমরা পুরস্কার হিসেবে তাঁরই কাছ থেকে পাবে।(ই: ক: ৩: ২৩ আয়াত ) শেষে বলি আমরা আর ঐ নৃশংসতায় ফিরে না গিয়ে ক্ষমা এবং ভালবাসায় একে অন্যকে গেথে তুলি এবং সৃষ্টিকর্তার আশির্বাদ পুরোপুরি গ্রহণ করি। বিভিন্ন মতভেদে নিজেরা নিজেদের সর্বনাশ ডেকে না আনি। পৃথিবীতে ২৬৫৪টি ভাষাভাষীর মানুষের জন্য আল্লাহর তাঁর কালাম এবং রাসুল নিয়োজিত করেছিলেন যা আমরা জানতে পারি— সুরা ইব্রাহিম আয়াত ৪: “আমি প্রত্যেক রাসুলকেই তার স্বজাতির ভাষাভাষি করে পাঠিয়েছি- তাদের নিকট পরিস্কারভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য।” পরিশেষে বলতে চাই আমরা প্রত্যেকেই এই দিক্ষায় সামনে এগিয়ে যাই যা সৃষ্টিকর্তা তার অমীয় বানিতে আমার আপনার সকলের জন্য বলেছেন “যা সত্যি, যা উপযুক্ত, যা সৎ, যা খাঁটি, যা সুন্দর, যা সম্মান পাবার যোগ্য, মোট কথা যা ভাল এবং প্রশংসার যোগ্য, সেইদিকে তোমরা মন দাও”। ই. ফি.৪:৮আয়াত।

Leave a Reply

Your email address will not be published.