চাকরীতে প্রবেশের বয়স বাড়লে নতুনরা বঞ্চিত হবে…প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বা আ॥ নবীনদের কথা ভেবে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবির সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হলে পদ খালি হবে না। তাই নতুন চাকরি দেওয়া যাবে না। এতে নতুন ছেলেমেয়েরা বঞ্চিত হবে। তাদের পদ খালি না হলে চাকরি কী করে পাবে? গত মঙ্গলবার একাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশনের পঞ্চম ও শেষ কার্যদিবসে সমাপনী ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।chkrer probash boyash
এর আগে অধিবেশনের শেষ দিনের বক্তব্যে বিরোধী দলীয় উপনেতা রওশন এরশাদ চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করার পক্ষে মত দেন। প্রধানমন্ত্রী যেন মা হিসেবে বিষয়টি ভেবে দেখেন, সে আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষকরা কর্মকর্তা হতে চাওয়া অনৈতিক: শিক্ষা উপমন্ত্রী
পরে সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যদি ৩৫ বছরে তারা চাকরির পরীক্ষা দেয়, তাহলে তাদের প্রশিক্ষণ নিয়ে ৩৮ বছর বয়সে চাকরিতে ঢুকবে। অন্যদিকে, তার সঙ্গেই আরেকজন ২২-২৪ বছর বয়সে একই চাকরিতে যোগ দিয়েছে। তাহলে তাদের মধ্যে বয়সের ব্যবধান কত হচ্ছে? আমরা চাকরি থেকে অবসরের বয়স ৫৭ বছর থেকে ৫৯ বছর করে দিয়েছি। এখন চাকরির মেধা সবচেয়ে বেশি থাকে ২১ থেকে ২৪ বছর বয়স পর্যন্ত। বেশি বয়সীদের জন্য সুযোগ দেওয়া হলে এ সময়টায় নবীনরা কোথায় যাবে? এ মূল্যবান সময়টা তারা কী করবে?

Leave a Reply

Your email address will not be published.