প্রশান্তি ডেক্স॥ কাকে নালিশ করবো, কার কাছে বিচার চাইবো? একজন মানুষ আছেন যিনি বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আর তাই লিখতেই হয় বলতেই হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমরা খাব কি? প্রতিটি খাবারেই রয়েছে পয়জন।
পৃথিবীর মধ্যে মনে হয় একটি মাত্র দেশ এই বাংলাদেশ যেখানে প্রশাসনের লোক নিজেই ব্যবসায়ী অথবা কোন না কোন দিক থেকে ব্যবসার সাথে যুক্ত।
চোখের সামনে প্রতিটি খাবারের দোকান বিষ দিয়ে পরিপূর্ণ, ঔষধের দোকান মেয়াদ উত্তির্ন ঔষধে ছয়লাব।
ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য বিভিন্ন মহাদেশে বাঙালি ব্যবসা করছে। কিন্তু সেখানে তারা খাবারের পরিবর্তে বিষ বিক্রয় করতে পারেন না। অথচ বাংলাদেশে এটা সম্ভব। তার একমাত্র কারণ তড়িৎ ব্যবসায়ীক সাফল্য ধরার চেষ্টা করা। তাতে কে মরলো আর কে বাঁচলো কিছুতেই কিছু যায় আসে না তাদের। অফিসের মধ্যে বসে থাকা প্রশাসন, রাস্তা, ঘাট বাজারে দাঁড়িয়ে থাকা প্রশাসন সকলেই সব কিছু জানে বোঝে ও দেখে। অথচ নির্বিকার সকলেই। কিন্তু কেন তারা নির্বিকার?
এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে গেলে দেখবেন সেই বিষ বিক্রয়ের মাশোহারা সকল স্থানেই সঠিক ভাবে পৌছে যাচ্ছে সঙ্গোপনে।
জিজ্ঞাসা করলেই দেখবেন, তাদের মতো মাছুম বাচ্চা দুনিয়াতে আর একটি নেই।
হাসপাতালের দিকে লক্ষ করুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জরিপ করে দেখুন আপনার বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ লিভার, হার্ট, কিডনি, শ্বাসকষ্ট, রক্তে হিমোগ্লোবিন জটিলতা, ইত্যাদিতে আক্রান্ত। যা মহামারি আকার ধারণ করেছে।
এর একমাত্র কারণ খাদ্যে বিষক্রিয়া। স্লো- পয়জনিং হিসেবে যা প্রতিনিয়ত শরীরে প্রবেশ করছে।
বাংলাদেশের মানুষ এখন না খেয়ে না মরলেও বিষক্রিয়ায় দিনে দিনে নীরবে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে চলেছে। যার একমাত্র কারিগর ছোট বড় প্রায় সকল প্রকার ব্যবসায়ী মহল।
কাকে নালিশ করবো, কাছে বিচার চাইবো? একজন মানুষ আছেন সে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আর তাই লিখতেই হয় বলতেই হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমরা খাব কি? প্রতিটি খাবারেই রয়েছে পয়জন।
পৃথিবীর মধ্যে মনে হয় একটি মাত্র দেশ এই বাংলাদেশ যেখানে প্রশাসনের লোক নিজেই ব্যবসায়ী অথবা কোন না কোন দিক থেকে ব্যবসার সাথে যুক্ত।
চোখের সামনে প্রতিটি খাবারের দোকান বিষ দিয়ে পরিপূর্ণ, ঔষধ দোকান মেয়াদ উত্তির্ন ঔষধে ছয়লাব।
ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য বিভিন্ন মহাদেশে বাঙালি ব্যবসা করছে। কিন্তু সেখানে তারা পারে না খাবারের পরিবর্তে বিষ বিক্রয় করতে। অথচ বাংলাদেশেই এটা সম্ভব। তার একমাত্র কারণ তড়িৎ ব্যবসায়ী সাফল্য ধরার চেষ্টা করা। তাতে কে মরলো আর কে বাঁচলো কিছুতেই কিছু যায় আসে না তাদের। অফিসের মধ্যে বসে থাকা প্রশাসন, রাস্তা, ঘাট বাজারে দাঁড়িয়ে থাকা প্রশাসন সকলেই সব কিছু জানে বোঝে ও দেখে। অথচ নির্বিকার সকলেই। কিন্তু কেন তারা নির্বিকার?
এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে গেলে দেখবেন সেই বিষ বিক্রয়ের মাশোহারা সকল স্থানেই সঠিক ভাবে পৌছে যাচ্ছে সঙ্গোপনে।
জিজ্ঞাসা করলেই দেখবেন, তাদের মতো মাছুম বাচ্চা দুনিয়াতে আর একটি নেই।
কাকে নালিশ করবো, কাছে বিচার চাইবো? একজন মানুষ আছেন সে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আর তাই লিখতেই হয় বলতেই হয়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমরা খাব কি? প্রতিটি খাবারেই রয়েছে পয়জন।
পৃথিবীর মধ্যে মনে হয় একটি মাত্র দেশ এই বাংলাদেশ যেখানে প্রশাসনের লোক নিজেই ব্যবসায়ী অথবা কোন না কোন দিক থেকে ব্যবসার সাথে যুক্ত।
চোখের সামনে প্রতিটি খাবারের দোকান বিষ দিয়ে পরিপূর্ণ, ঔষধ দোকান মেয়াদ উত্তির্ন ঔষধে ছয়লাব।
ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য বিভিন্ন মহাদেশে বাঙালি ব্যবসা করছে। কিন্তু সেখানে তারা পারে না খাবারের পরিবর্তে বিষ বিক্রয় করতে। অথচ বাংলাদেশেই এটা সম্ভব। তার একমাত্র কারণ তড়িৎ ব্যবসায়ী সাফল্য ধরার চেষ্টা করা। তাতে কে মরলো আর কে বাঁচলো কিছুতেই কিছু যায় আসে না তাদের। অফিসের মধ্যে বসে থাকা প্রশাসন, রাস্তা, ঘাট বাজারে দাঁড়িয়ে থাকা প্রশাসন সকলেই সব কিছু জানে বোঝে ও দেখে। অথচ নির্বিকার সকলেই। কিন্তু কেন তারা নির্বিকার?
এই প্রশ্নের উত্তর খুজতে গেলে দেখবেন সেই বিষ বিক্রয়ের মাশোহারা সকল স্থানেই সঠিক ভাবে পৌছে যাচ্ছে সঙ্গোপনে।
জিজ্ঞাসা করলেই দেখবেন, তাদের মতো মাছুম বাচ্চা দুনিয়াতে আর একটি নেই।
হাসপাতালের দিকে লক্ষ করুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জরিপ করে দেখুন আপনার বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ লিভার, হার্ট, কিডনি, হার্নিয়া, শ্বাসকষ্ট, রক্তে হিমোগ্লোবিন জটিলতা, ইত্যাদি ছেয়ে গেছে। মহামারি আকার ধারণ করেছে।
এর একমাত্র কারণ খাদ্যে বিষক্রিয়া। স্লো- পয়জন হয়ে যা প্রতিনিয়ত শরিরে প্রবেশ করছে।
বাংলাদেশের মানুষ এখন না খেয়ে মরলেও বিষক্রিয়ায় দিনে দিনে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে চলেছে। যার একমাত্র কারিগর ছোট বড় সকল প্রকার ব্যবসায়ী।
প্রশাসনের মানুষের যে হারে বেতন বৃদ্ধি হয়েছে তারচেয়ে হাজার গুণ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে মাফিয়া চরিত্র। আপনি দেশে না থাকলে তাদের কর্মধারায় কোন নিয়ন্ত্রন থাকে না, আপনি উপস্থিত থাকা অবস্থায় আপনার নিকট অনেক সময় সঠিক তথ্য উপস্থাপন করা হয় না। কেউ তথ্য আপনার বরাবর পাঠানোর চেষ্টা করলেও মাঝ পথে তার হারিয়ে যায়।
ঈদের ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিগ্ন করতে কোন প্রকার নিয়ন্ত্রন ছিল না। প্রথম দিকে কিছুটা কার্যকর হলেও ঈদের আগের দিনের প্রতিটি পরিবহন সাধারণ মানুষ থেকে যে হারে ভাড়া আদায় করেছে, গাড়ি আছে বলে মিথ্যা কথায় টিকিট বিক্রি করেছিলো সে সব ঘটনা একমাত্র সরকার বিহীন কোন দেশের সাথেই তুলনা করা যায়। প্রশাসনের কাউকে কোন স্থানেই দেখা যায় নি।
প্রতিটি ধাপে, প্রতিটি স্তরে প্রতিটি বাজার ব্যবস্থাপনার মূল কেন্দ্রে রয়েছে প্রশাসনের কেউ না কেউ।
অর্থাৎ ব্যবসায়ী সকল মহল নিয়ন্ত্রিত এখন প্রশাসনিক ভাবে।
প্রশাসনিক স্তর যখন অবৈধ অর্থ আয়ের জন্য সমগ্র বাংলাদেশের বাজার ব্যবস্থাপনা নিজেদের আয়েত্বে নিয়ে যায় তখন সেখানে হালকা বিষ শুধু নয়, সাইওনাইডও যদি মিশ্রন করা হয়, আমাদের মতো সাধারণ মানুষের ক্ষমতা নেই সেই ব্যবস্থাকে পাল্টে দেয়ার।
তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার হুংকার ছাড়া এই ব্যবস্থার পরিবর্তন হবে না। কারন আপনার আশেপাশেরঅনেকেই ভাগ বাটোয়ারাতে ব্যস্ত। একমাত্র আপনি পারেন বাংলাদেশের মানুষকে বিষক্রিয়া থেকে শুরু করে সকল প্রকার নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে। আমরা সেই আশায় তাকিয়ে আছি আপনার মুখের দিকে।