অবশেষে অনেক নাটকিয়তার শেষে আমার হারানো মোবাইলটি চট্টগ্রাম থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। কথানুযায়ী আমি কারো ক্ষতি করিনি এবং করবও না; আমি পূর্বেই তাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি। সৈয়দাবাদ টু রাঙ্গুনিয়া টু বরিশাল টু চট্টগ্রাম। জার্নি শেষ এবং অনেক ক্ষতি হলেও মোবাইলটি উদ্ধার হয়েছে এটাই বড় কথা এবং আল্লাহর উপর বিশ্বাসের জয় এমনকি প্রচেষ্টার সাফল্যজনক ফল। এই মোবাইল হারানোর ঘটনায় যারা বিভিন্নভাবে পাশে থেকেছেন সবাইকে ধন্যবাদ এবং শুকরিয়া জানাই। আল্লাহ আপনাদের পাশে আছে সাথে আমিও এবং থাকব চিরদীন। ঘটনার শেষে সৃষ্টিকর্তার ক্ষমতা ও এর উপর বিশ্বাসের জয় হয়েছে। আপনারাও এই কঠিন সময়ে সৃষ্টিকর্তার উপর বিশ্বাস রাখুন এবং তিনি সেই বিশ্বাসের জয় দেখতে সাহায্য করবেই।
সংক্ষিপ্ত ঘটনা: আজ দুপুর ২.৩০ মিনিটে আমার ছোট ভাই নজরুল ও তার সঙ্গিয় দল চট্টগ্রাম থেকে মোবাইলটি গ্রহন করেন। তবে পূর্বেই এই নির্ধারিত সময়টি ঠিক করা ছিল। তবে যিনি মোবাইলটি ফেরত দিয়েছেন তিনি সিটি ব্যাংক এ কর্মরত। বেচারা বিপদে ছিলেন মোবাইলটি কিনে। তবে যারা এই ন্যাক্কারজনক ঘটনাটির জন্ম দিয়েছেন তাদের হয়ত বিপদ এখনও কাটেনি। কারণ সরকারই জানে তাদের জন্য কি করবেন। যদিও আমি তাদের ক্ষমা করেছি কিন্তু মামলাতো এখন সরকারের বিবেচনায়। তবে যদি তারা সংশোধন হয়ে কৃতকর্মের দায় থেকে অব্যাহতি নিতে চাই তাহলে আমি তাদেরকে সহযোগীতা করবো। এটা আমার সরল মনের আকাঙ্খা ও বিশ্বাস। আমার জন্য দোয়া করবেন।
তাজুল ইসলাম