এই কিছুদিন যাবত ফেসবুকে এবই ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে তার মধ্যে একটি ভিডিও দেখে আমি হতবাক এবং প্রতিবাদী হয়ে উঠেছি এমনকি তিব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। ঐ ঘৃণ্য কর্মের জন্য এমনকি ভিডিওটির প্রচারের জন্য রাষ্ট্রের নিকট আবেদন করছি যাতে করে এই ঘৃণ্য ব্যক্তিকে আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত শাস্তি ভোগ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা যায়। জনাব আনিছুল হক একজন নিরহংকার ও সাদা মনের মানুষ। তাকে নিয়ে যা বক্তব্য উপস্থাপন করা হয়েছে তা সবই মিথ্য এবং ঘৃণার। আমি তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি তার মরহুম বাবা এবং অসুস্থ্য মাকে নিয়ে যে কথা বলেছেন তার। কোন সভ্য সমাজের মানুষ দ্বারা এই ধরণের বাক্য উচ্চারণ সম্ভব নয় তারপরও ঐ অসভ্য ইতর এবং জারজ মায়ের জারজ সন্তানকে বলছি। জনাব আনিছুল হকের পিতা এবং মাতা সম্পর্কে ঐ ভিডিউর বক্তব্য প্রত্যাহার করা হউক নতুবা আমরা এবং আমি আপনাকে আইনের মুখোমুখি করবো ও উপযুক্ত শাস্তি দিব। আমি ঐ ভদ্র মা যিনি রত্মগর্ভা তাকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি ও জানি। তার ভালবাসায় আমি ও আমরা সিক্ত; সর্বোপরি দেশবাসীও সিক্ত কিন্তু কি করে ঐ গর্দব মেরুদন্ডহীন মাতাল এই বক্তব্য দেয় তা আমার বোধগম্য নয়। মরহুম এডভোকেট সিরাজুল হক বাচ্চু মিয়া সাহেব আমার আদর্শ এবং অনুপ্রেরণার এক উজ্জ্বল নক্ষত্র তাই তাকে নিয়ে বা তাঁর পরিবারকে নিয়ে কেউ কিছু অন্যায় কথা এমনকি মিথ্যা অপবাদমূলক কথা বললে আমি স্থির থাকতে পারি না। আমার প্রতিবাদ শুধু লিখে নয় বরং এর শেষ হবে ঐ বেয়াদবকে আইনের হাতে পৌঁছে দিয়ে।
আমি আমার পত্রিকা অফিসের কম্পিউটার অপারেটর এর মাধ্যমে এই ভিডিওটি সম্পকে জানতে পারি এবং তার পাঠানো লিঙ্কে গিয়ে ভিডিওটি দেখি তারপর থেকেই আমার মাথা গরম হয়ে উত্তোজনার বহি:প্রকাশ ঘটেছে এই লিখায়। আমি মামলা করবো এই কুলাঙ্গারের বিরুদ্ধে। ভিডিও লিংকটিও যুক্ত করলাম-https://youtu.be/Fr_U7a0Q86c; https://youtu.be/Fr_U7a0Q86c?t=177 যাতে সবাই এর প্রতিবাদ ও ঘৃণা প্রকাশ করতে পারে। সর্বশেষে বলতে চাই আমার শ্রদ্ধার জায়গায় আঘাত এলে বসে থাকার পাত্র আমি নই। এই ভিডিওতে আরো দেখি আমার রক্তের শিহরণ ও ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়েও কটুক্তি করেছে; যা মেনে নেয়া যায় না। তাই এই ক্ষেত্রে আমার দাবি
এই কুলাঙ্গারের বিরুদ্ধে আমাদের তথ্যপ্রযুক্তি আইনটি যথোপযুক্ত। দেশ, সরকার এবং বঙ্গবন্ধুর পরিবার নিয়ে মিথ্যা বলা এবং কুৎসা রটানো হলো তথ্যপ্রযুক্তি আইনের যথোপযুক্ত ব্যবহার সর্বেসর্বা। অন্য যা ঘটেছে এবং দেখেছি তা হলো হাস্যকর। তাই এই উপযুক্ত ঘটনার বিচার তথ্যপ্রযুক্তি আইনে হউক। আমি ঐ ভিডিওর তিব্র নিন্দা জানাই এবং এর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ তথ্য প্রযুক্তি আইনে মামলা করতে উদ্যোগী ভুমিকা রাখতে চাই। আসুন আমরা ঐসকল মিথ্যা ও কুৎসা অশালীন বক্তব্যকে ঘৃণাভরে প্রতিহত করি। জয় হউক আমাদের এবং সর্তের।