প্রশান্তি ডেক্স ॥ ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা না করায় বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় নেতাকর্মীদের তোপের মুখে সম্মেলনের অতিথিরা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে আশ্রয় নেন। সেখানে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন নেতাকর্মীরা। গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টার দিকে পোনাবালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে। সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান আরিফুর রহমান। বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও পোনাবালিয়া ইউনয়নের চেয়ারম্যান আবুল বাশার খান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ. রশিদ হাওলাদার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল কবির খলিফা, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হোসেন লাভলু ও জাহাঙ্গীর সরদার, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাভোকেট বনি আমিন বাকলাই, পোনাবালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মাস্টার মজিবুর রহমান, সাধারন সম্পাদক আব্দুল হাকিম গাজী, আব্দুস সালাম মোল্লা প্রমুখ। যুবলীগ নেত্রী রাখি জাহান জানান, সভাপতি পদে মাস্টার মজিবুর রহমান ও সাইদুর রহমান শাহীন আকন, সাধারণ সম্পাদক পদে হাকিম গাজী ও সালাম মোল্লা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সেলিম সিকদার ও লবু ঠাকুর প্রার্থী ছিলেন। সম্মেলনে শেষে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা না করায় নেতাকর্মীরা ক্ষিপ্ত হলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করলে এতে আওয়ামী লীত নেতা হেমায়েত মোল্লা আহত হন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে।
হেমায়েত মোল্লা বলেন, সম্মেলনে কমিটি ঘোষণা না দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে পরবর্তীতে পকেট কমিটি ঘোষণা করার পাঁয়তারা চালানোর প্রতিবাদ করেছে স্থানীয় নেতাকর্মীরা। সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সরোয়ার বলেন, সম্মেলনস্থলে উদ্ভূত পরিস্থিতি শান্ত করা হয়েছে। পরে নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে ঝালকাঠিতে পৌঁছেছি। জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান আরিফুর রহমান বলেন, আমরা ভালোভাবে সম্মেলনে শেষ করে আমাদের নেতা আমির হোসেন আমুর সঙ্গে কথা বলে তার নির্দেশনা অনুযায়ী পরে নাম ঘোষণা করা হবে বলে ইউপি ভবনে চলে যাই। সেখানে কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পর ঝালকাঠিতে চলে আসি।ঝালকাঠি সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা না করায় বিশৃঙ্খলা ও চেয়ার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় নেতাকর্মীদের তোপের মুখে সম্মেলনের অতিথিরা ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে আশ্রয় নেন। সেখানে তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন নেতাকর্মীরা। গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টার দিকে পোনাবালিয়া ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে এ ঘটনা ঘটে। সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান আরিফুর রহমান। বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও পোনাবালিয়া ইউনয়নের চেয়ারম্যান আবুল বাশার খান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আ. রশিদ হাওলাদার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান রেজাউল কবির খলিফা, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হোসেন লাভলু ও জাহাঙ্গীর সরদার, আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাভোকেট বনি আমিন বাকলাই, পোনাবালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মাস্টার মজিবুর রহমান, সাধারন সম্পাদক আব্দুল হাকিম গাজী, আব্দুস সালাম মোল্লা প্রমুখ। যুবলীগ নেত্রী রাখি জাহান জানান, সভাপতি পদে মাস্টার মজিবুর রহমান ও সাইদুর রহমান শাহীন আকন, সাধারণ সম্পাদক পদে হাকিম গাজী ও সালাম মোল্লা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে সেলিম সিকদার ও লবু ঠাকুর প্রার্থী ছিলেন। সম্মেলনে শেষে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা না করায় নেতাকর্মীরা ক্ষিপ্ত হলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে চেয়ার ছোড়াছুড়ি করলে এতে আওয়ামী লীত নেতা হেমায়েত মোল্লা আহত হন। একপর্যায়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে। হেমায়েত মোল্লা বলেন, সম্মেলনে কমিটি ঘোষণা না দিয়ে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে পরবর্তীতে পকেট কমিটি ঘোষণা করার পাঁয়তারা চালানোর প্রতিবাদ করেছে স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
সদর থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) সরোয়ার বলেন, সম্মেলনস্থলে উদ্ভূত পরিস্থিতি শান্ত করা হয়েছে। পরে নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে ঝালকাঠিতে পৌঁছেছি। জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খান আরিফুর রহমান বলেন, আমরা ভালোভাবে সম্মেলনে শেষ করে আমাদের নেতা আমির হোসেন আমুর সঙ্গে কথা বলে তার নির্দেশনা অনুযায়ী পরে নাম ঘোষণা করা হবে বলে ইউপি ভবনে চলে যাই। সেখানে কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পর ঝালকাঠিতে চলে আসি।