মহিবুল চৌধুরী নওফেল্।। এই দিনটি বাঙালি জাতির জীবনে এক অবিস্মরণীয় দিন। আমাদের স্বপ্নরে স্বাধীন বাংলাদশে বনির্মিানে নর্বিাচতি জনপ্রতনিধিদিরে মাধ্যমে দশেরে আগামীদনিরে প্রত্যাশতি দকি-নর্দিশেনা, সাংবিধানকি এবং যৌক্তিক অধকিার রক্ষার জন্য মুজিবনগর সরকার গঠন করা তৎকালীন সময়ে অপরর্হাায ছলি। ১৯৭০ সালরে নির্বাচনরে পর তৎকালীন পাকস্তিানি শাসকচক্র নির্বাচতি জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা র্অপণ করতে না চাওয়ার কারণে জাতরি জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজবিুর রহমানরে নৃতেৃত্বে এদশেরে আবাল-বৃদ্ধ-বøতা, বাংলার কৃষক শ্রমকি জনতা যখন বাংলাদশেরে স্বাধীনতার পতাকা হাতে নেিয় মুক্তযিুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য শপথ নিয়েছিনল তখনই মুজিবনগর সরকার গঠন করার প্রয়োজনীয়তা তৎকালীন বাংলার জনগণ উপলব্ধি করছেলি। তারই ধারাবাহকিতায় ১৯৭১ সালরে এই দেিন তদানীন্তন কুষ্টয়িা জেলার মেহেরপুর মহাকুমার বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননে র্সাবভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদশেরে প্রথম সরকার আনুষ্ঠানকিভাবে শপথ গ্রহণ করনে। তৎকালীন সময়ে মেহেরপুর মুক্ত এলাকা হওয়ার কারণে এবং ১০ এপ্রিল এম. এন. এ ও এমপিদের কুষ্টয়িা জেলার সীমান্তর্বতী এলাকায় অনুষ্ঠতি অধিবেশনে র্সবসম্মতিক্রমে যুদ্ধ পরিচালনা ও পাক হানাদার বাহিনীকে আমাদরে স্বদশে ভূমি থেকে বিতাড়িত করে জাতরি জনক বঙ্গবন্ধু মুজবিুর রহমান ঘোষিত এবং নির্দশিত পথে মুক্তযিুদ্ধে বিজয় র্অজনের জন্য মুজিবনগর সরকার গঠন করা হয়। জাতরি জনক বঙ্গবন্ধু শখে মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি সয়ৈদ নজরুল ইসলামকে উপরাষ্ট্রপতি (বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি), তাজউদ্দনি আহমেদকে প্রধানমন্ত্রী, ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলীকে র্অথমন্ত্রী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়ত্বি প্রদান করা হয়। তৎকালীন র্কনেল এম এ জি ওসমানীকে প্রধান সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়। এই দনি ১০ এপ্রিল গঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদশে সরকাররে ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। বাংলাদেশেরে প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসাবে সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশেরে পতেকা উত্তোলন করনে। পবিত্র কোরান তেলাওয়াতের পর বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন এবং নবগঠিত সরকারকে র্গাড অব অনার প্রদান করা হয় এবং মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দনি আহমেদ ও প্রধান সেনাপতি র্কনেল এম. এ. জি ওসমানী (পরর্বতীতে জেনারলে) বক্তব্য রাখনে। এমনিভাবইে মুিক্তযুদ্ধ পরচিালনার জন্য জনগণ র্কতৃক নির্বাচিত সংসদের নৃতৃত্বে একটি সাংবিধানিক সরকার বিশ্বে আত্মপ্রকাশ করলো। মুজিবনগর সরকার গঠনের প্রাক্কালে যে ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়েছিল তার ৬ষ্ঠ অনুচ্ছেদে লেখাছিল, ‘‘বাংলাদশেরে সাড়ে সাত কোটি জনগণরে অবিসাংবাদতি নেতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুিজবুর রহমান জনগণের আত্মনয়িš¿েণর অধিকার অর্জনরে আইনানুগ অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৭১ সালরে ২৬ র্মাচ ঢাকায় যথাযথভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করনে এবং বাংলাদশের অখন্ডতা ও র্মযাদা রক্ষার জন্য বাংলার জনগণের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান” ঘোষণাপত্রের নবম অনুচ্ছেেেদ লেখাছিল, ‘‘যেহেতু বাংলাদশেরে জনগণ তাদরে বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ¬বী র্কাযক্রমের মাধ্যমে বাংলাদশেরে উপর তাদরে র্কাযকরী র্কতৃত্ব প্রতষ্ঠিা করিয়াছেন র্সাবভৌম ক্ষমতার অধিকার বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রতি যে ম্যান্ডটে দিয়েছেন সেই ম্যান্ডটে মোতাবেক আমরা নির্বাচিত প্রতিনিধিরা আমাদের সময়ে গণপরিষদ গঠন করে পারস্পারিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক র্মযাদা ও সমাজিক ন্যায় বিচার প্রতষ্ঠিা করা আমাদের পবিত্র র্কতব্য সেহেতু আমরা বাংলােদশকে রূপায়িত করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছি এবং উহা দ্বারা পর্ূেবই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা অনুমোদন করেছি।” ঘোষণাপত্রে আরো উল্লেখ করা হয়, এতদ্বারা আমরা আরো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি যে, শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া র্পযন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুিজবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপ-রাষ্ট্র প্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন। রাষ্ট্রপ্রধান প্রজাতন্ত্রের সশস্ত্র বাহিনীসমূহের র্সবাধনিয়ক পদওে অধষ্ঠিত থাকবনে। রাষ্ট্রপ্রধানই র্সবপ্রকার প্রশাসনিক ও আইন প্রণয়নের ক্ষমতার অধিকারী। সদ্যসৃষ্ট রাষ্ট্ররে সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা লাভের অদম্য স্পৃহায় মরণপণ যুদ্ধে লিপ্ত র্সবস্তরের বিপুল সংখ্যক জনগণ ও দশেী-বদিশেী সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থতি ছিলেন, মুজিবনগর সরকার গঠন করার ফলে বিশ্ববাসী স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামরত বাঙ্গালিদের প্রতি সর্মথন ও সহযোগিতার হাত প্রসারিত করেন। স্বাধীন র্সাবভৌম বাংলাদেশের প্রথম সরকার ‘‘মুজিব নগর সরকার” গঠন বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য গৌররেবগাঁথা সাফল্যের স্বাক্ষরও বটে। যে সকল মুক্তিযোদ্ধারা এদেশকে স্বাধীন করার জন্য গরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল এবং নৃতৃত্বে দয়িছিল মুজিবনগর সরকার ছিল তাদের ঐক্য ও নির্দেশনার প্রতীক। মুজিব নগর সরকারে যারা দায়িত্ব ছিল তারাই মুলত ১৯৭১ সালের মুিক্তযুদ্ধে নৃতৃত্ব প্রদান করেছেন। দেশকে শত্রæ“ মুক্ত করার জন্য গোরোলি যুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ডিসম্বের মাসে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জতি হলওে মুজিব নগর সরকারই হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম দায়িত্বশীল সরকার” এই সরকারের মূল দায়িত্ব ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে যৌক্তিকতার প্রশ্নে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কূটনৈতিক সর্ম্পক স্থাপন করা, বাংলাদেশের প্রতিটি সেক্টেরে র্কতৃত্ব স্থাপন করা, মুিক্তযোদ্ধাদের তদারকি করা এবং রাজনৈতিক র্কমকন্ড পরিচালনা করা, দেশের ভিতেরে এবং বিদেশী সাংবাদিকদের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা এবং পশ্চিমাদের অপপ্রচার প্রতিহত করে বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা। মুজিবনগর সরকার আব্দুল মান্নানকে প্রেসে, তথ্য রেডেও ও চলচ্চত্রি বিভাগের প্রধান, মো. ইউসুফ আলীকে ত্রাণ ও র্দূযােগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান, মতিউর রহমানকে বাণজ্যি বিভাগের প্রধান, আমরিুল ইসলামকে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর প্রধান এবং মেজর আব্দুর রবকে (পরর্বতীতে মেজর জেনারেল) সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। সরকারি উচ্চপদস্থ অনেকে র্কমর্কতারা মুজিবনগর সরকার দায়িত্ব পালন করেন। নরুল কাদের খান, এস. এ সামাদ, খন্দকার আসাদুজ্জামান, ড. কামাল উদ্দনি সদ্দিকী, ড. সাদাত হোসাইন ও ড. আকবর আলী খান তাদের মধ্যে অন্যতম। ১৯৭১ সালরে ২৫শে র্মাচের র্ববরোচিত হত্যাকান্ডের পর পাড়ায় পাড়ায় মুক্তিযোদ্ধারা সংগঠিত হলেও মুজিব নগর সরকারই প্রথমে মুক্তিবাহিনীদরে বিভিন্ন থানা থেকে অস্ত্র এবং কলকাতা ও আগরতলার ট্রজোরি থেকে টাকা পয়সা এনে মুিক্তযোদ্ধাদের সাম্যক যুদ্ধে সকল প্রকার সহযোগিতা করেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধাদের তদারকি করাসহ দেশের ক্ষতিগ্রস্থ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য মুক্তিযুদ্ধের র্সবাধনিায়ক কর্নেল আতাউল গণি ওসমানী মুজিবনগর সরকারের নির্দেশে সারাদেশে ছয়টি জোনে ভাগ করে মুজিবনগরের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জাতীয় সেনা অফিসারদের দায়িত্ব প্রদান করেন। পশ্চিম জোনে দায়ত্বি পালন করেন আজিজুর রহমান এবং আশরাফুল ইসলাম। র্পূব জোনে দায়িত্ব পালন করেন কর্নেল এম এ রব, উত্তর জোনে মতিউর রহমান এবং আব্দুর রউফ, উত্তর-র্পূব জোনে দেওয়ান ফরদি গাজী এবং শামসুর রহমান খান, দক্ষণি-র্পূব জোনে নূরুল ইসলাম চৌধুরী এবং জহুর আহমদে চৌধুরী, দক্ষণি-পশ্চিম জোনে ফণি ভূষণ মজুমদার এবং এম. এ রউফ চৌধুরী। মুজিব নগর সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য সোভয়িতে ইউনিয়ন, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের সহযোগিতা কামনা করেন এবং তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে বলেই বাংলার জনগণসহ বিশ্ববাসী মনে করে। মুজিব নগর সরকার ধীরে ধীরে দেশের সর্বস্তর র্কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে বিভিন্ন সেক্টর মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে ব্যক্তিদের দায়িত্ব প্রদান করেন, তারই ধারাবাহিকতায় পরিকল্পনা কমিশনার সদস্য হিসাবে মোজাফর আহমদে চৌধুরী, মোশারফ হোসেন, আনিসুজ্জামান, খান সরাওয়ার মোরশেদ, স্বদেশ রঞ্জন দায়িত্ব পালন করেন। যুব ক্যাম্পের পরিচালক হিসাবে এস আর র্মীজা, তথ্য ও প্রচার বিভাগের পরিচালক হিসাবে এম. আর আকতার মুকুল, চলচ্চিত্র বিভাগের পরিচালক হিসাবে আব্দুল জব্বার খান, চারুকলা বিভাগের পরিচালক হিসাবে স্থাপিত কামরুল হাসান, স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক হিসাবে টি হোসাইন এবং ত্রাণরে কমিশনার হিসাবে ভৌমকি দায়িত্ব পালন করেন এবং বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী ও হোসন আলীকে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করা হয়। মুজিব নগর সরকারের দায়িতপ্রাপ্ত ব্যক্তির্বগই এই সকল স্তরে নিয়োগ প্রদান করেন। স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রের দায়িত্ব বুঝে নিয়ে আশফাকুর রহমান খান, সহিদুল ইসলাম, এইচ সকিদার, বেলাল মোহাম্মদ, তাহের সুলতান, কামাল লোহানী, নাসিমুল কাদের চৌধুরীকে বাংলা সংবাদ, আলী জাকেরকে ইংরজেী সংবাদ, আলমগীর কবীরকে ইংরজেী সংবাদের ভাষ্যকার, জাহিদ সিদ্দিকীকে র্উদু অনুষ্ঠানের প্রধান, সমর দাস এবং অজিত রায়কে সঙ্গীত, হাসান ইমামকে নাটকের প্রধান, আশরাফুল আলমকে বহিবির্ভাগের অনুষ্ঠান ধারণ এবং সাক্ষাৎকার বিভিাগেরে সৈয়দ আব্দুল শাকুর ও রেজাউল করিম চৌধুরীকে ইঞ্জনিয়ারিং বিভিাগের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। মুজিব নগর সরকারের মাধ্যমে ভারতীয় সৈন্যদেরে সকল ধরনরে সর্মথন আমােদর মুক্তিযোদ্ধাদের অভিষ্ঠ লক্ষে পৌঁছাতে সহযোগিতা করেছে। ভারতীয় সৈন্যরা শুধুমাত্র আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের টেনিং যুেদ্ধর প্রয়োজনীয় সরঞ্জমাদিও প্ররেণ করেছেন। যার ফলে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা গেরেলিয়া যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পেরেছেন এবং পাক হানাদার বাহিনীকে প্রস্তুত করতে পেরেছেন। ১৯৭১ সালর ১৬ ডিসেম্বর পাক হানাদার সৈন্যরা যখন আত্মসর্মপন করলো তখনই মুজিব নগর সরকার রাজধানী ঢাকায় এসে নতুন একটি দেশে বাংলাদশের সকল দায়িত্ব বুঝে নেয়, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকস্তিানের কারাগার থেকে মুক্তি হয়ে ১৯৭২ সালরে ১০ জানুয়ারি যখন ভারতে নামলেন তখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি হিসাবে ভারত সরকার লালগালিচা সংর্বধনা দিয়েছিল। জাতরি জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসাবে স্বাধীন র্সাবভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখলে বাংলার জনগণ হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা দিয়েই তাদরে প্রথম রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বরণ করে নেয়। ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি জাতরি জনক বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থাকে পরশিুদ্ধ করে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারের ব্যবস্থার রূপরেখা প্রণয়ন করেন, যার ফলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
মুজিব নগর সরকার হচ্ছে স্বাধীন, র্সাবভৌম বাংলাদেশের প্রথম র্কাযকরী সরকার, ১৭ এপ্রিল মুুজিব নগর দিবসটি বাঙালি জাতির জীবনের এক অবিস্মরণীয় গৌরবগাঁথা দিন। জাতির জন্য এদিনটি একটি ঐতিহাসিক দিনও বটি। এই কারণইে বাংলাদেশের জনগণ দিবসটিকে মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভিকা হিসেবে এবং জাতির চেতনাবোধ জাগ্রতের দিন হিসেবে পালন করে থাকে।