করোনা ঠেকাতে কি প্রয়োজন…জানালেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞ

প্রশান্তি আন্তর্জাতিক ডেক্স \ কোভিড-১৯ ঠেকাতে পুরো বিশ্ব লকডাউনসহ নানান পদেক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের মহামারি ও রোগবিস্তার-সংক্রান্তত বিদ্যার এক বিষেশজ্ঞ মন্তব্য করেছেন এ রোগের মোকাবিলায় বিশ্বে যে লকডাউন চলছে তাতে করোনাভাইরাসের মহামারির সময় আরো দীর্ঘায়িত হচ্ছে। নিউইয়র্ক সিটির রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব পরিসংখ্যান, মহামারিতত্ত¡ এবং গবেষণা ডিজাইন বিভাগের সাবেক প্রধান অধ্যাপক নট উইটকভস্কি বলেন, যদি আমরা জনগণকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে দিতাম এবং বিপদ কেটে না যাওয়া পর্যন্ত সবচেয়ে অসুস্থদের সহায়তা দিয়ে যেতাম তাহলেই বরং করোনাভাইরাসকে নির্মূল করা যেত। দ্য কলেজফিক্সকে দেওয়া ইন্টার্ভিউতে এই বিশেষজ্ঞ বলেন, মানুষ যা করছে তা হলো বক্ররেখাটিকে সমতল করার চেষ্টা। আমি ঠিক জানিনা কেন এমনটা করা হচ্ছে। কিন্তু যখন আপনি বক্ররেখাকে সমতল করেন তখন আসলে আপনি একে প্রশস্ত করার জন্য দীর্ঘায়িতও করেন। আর একটা শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগকে বিনা কারণে জণগনের মধ্যে দীর্ঘায়িত করার কোনো মানে হয় না। তিনি বলেন, ‘শ্বাসযন্ত্রজনিত সব রোগের ক্ষেত্রে একটা কথা সত্য যে এই রোগকে থামানোর একমাত্র উপায় হলো গণ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করা। জনগণের ৮০ শতাংশ মানুষকেই এই ভাইরাসের সংস্পর্শে আসতে দেওয়া উচিত, যাতে করে এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রাকৃতিকভাবেই মানুষের দেহে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। আর এই ভাইরাসে আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষেরই কিছু হয় না অথবা খুব সামান্য লক্ষণ প্রকাশ পায় বা জানতেই পারেনা যে তারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল। বিশেষ করে শিশুদের এই ভাইরাসে কিছুই হয় না। বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাসে এখন পযন্ত— আক্রান্ত হয়েছে ১৯ লাখ ১৮ হাজার ৬৭৯ জন। প্রাণ হারিয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ২১২ জন। করোনার সঙ্গে লড়াই করে সেরে উঠেছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ১৩২ জন। কোভিড-১৯ ঠেকাতে পুরো বিশ্ব লকডাউনসহ নানান পদেক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের মহামারি ও রোগবিস্তার-সংক্রান্ত বিদ্যার এক বিষেশজ্ঞ মন্তব্য করেছেন এ রোগের মোকাবিলায় বিশ্বে যে লকডাউন চলছে তাতে করোনাভাইরাসের মহামারির সময় আরো দীর্ঘায়িত হচ্ছে। নিউইয়র্ক সিটির রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ের জৈব পরিসংখ্যান, মহামারিতত্ত¡ এবং গবেষণা ডিজাইন বিভাগের সাবেক প্রধান অধ্যাপক নট উইটকভস্কি বলেন, যদি আমরা জনগণকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে দিতাম এবং বিপদ কেটে না যাওয়া পযন্ত সবচেয়ে অসুস্থদের সহায়তা দিয়ে যেতাম তাহলেই বরং করোনাভাইরাসকে নির্মূল করা যেত। দ্য কলেজফিক্সকে দেওয়া ইন্টার্ভিউতে এই বিশেষজ্ঞ বলেন, মানুষ যা করছে তা হলো বক্ররেখাটিকে সমতল করার চেষ্টা। আমি ঠিক জানিনা কেন এমনটা করা হচ্ছে। কিন্তু যখন আপনি বক্ররেখাকে সমতল করেন তখন আসলে আপনি একে প্রশস্ত করার জন্য দীর্ঘায়িতও করেন। আর একটা শ্বাসযন্ত্রজনিত রোগকে বিনা কারণে জণগনের মধ্যে দীর্ঘায়িত করার কোনো মানে হয় না। তিনি বলেন, ‘শ্বাসযন্ত্রজনিত সব রোগের ক্ষেত্রে একটা কথা সত্য যে এই রোগকে থামানোর একমাত্র উপায় হলো গণ রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করা। জনগণের ৮০ শতাংশ মানুষকেই এই ভাইরাসের সংস্পর্শে আসতে দেওয়া উচিত, যাতে করে এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রাকৃতিকভাবেই মানুষের দেহে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়। আর এই ভাইরাসে আক্রান্ত বেশিরভাগ মানুষেরই কিছু হয় না অথবা খুব সামান্য লক্ষণ প্রকাশ পায় বা জানতেই পারেনা যে তারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিল। বিশেষ করে শিশুদের এই ভাইরাসে কিছুই হয় না। বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছে ১৯ লাখ ১৮ হাজার ৬৭৯ জন। প্রাণ হারিয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ২১২ জন। করোনার সঙ্গে লড়াই করে সেরে উঠেছে ৪ লাখ ৪৩ হাজার ১৩২ জন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.