করোনার করুণায় ভাসছে দেশ

করোনার করুণায় ভাসছে দেশ; এই কথাটি বলতে লাগছে বেশ। তবে যে যাই বলুন না কেন কথাটি কিন্তু একেবারে খাটি ও বাস্তবে সত্যি। যদিও করোনার লক্ষ্যনবীহন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে দিন দিন। তবে বলতে হচ্ছে করোনার করুণায় এখন আমরা আছি বেশ। তবে এই বেশ থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার নতুন খোরাক সঞ্চিত হউক। এখানে একটি বিষয় বলা জরুরী যে, করোনা নিয়ে কথা বলার বা পরামর্শ দেয়ার যথেষ্ট নির্ভরযোগ্য লোক থাকা সর্ত্ত্বেও উপযাজক হয়ে বিভিন্ন পরামর্শ মিডিয়ার কল্যানে দৃষ্টিগোচর হয় যা হুবই হাস্যকর। যারা আমরা পরামর্শ দিচ্ছি তারা শুধু নিজেকে নিয়ে অথবা নিজের অবস্থানগত পরিবেশকে নিয়েই ভাবছি। কিন্তু বৃহত্তর সমাজ বা খেটে খাওয়া মানুষগুলো অথবা জীবনের সঙ্গে প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করে যাওয়া মানুষগুলোর অবস্থান থেকে ভাবছিও না এমনকি সেই আলোকে পরামর্শও দিচ্ছি না। যার জন্য আমাদের দেয়া ঐসকল পরামর্শগুলো কাজে লাগছে না বা স্থায়ী হচ্ছে না। তবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দুরদর্শীতা এবং আন্তরিকতা ও বিচক্ষণতা এখনও বাঙ্গালী জাতিকে লক্ষে স্থীর রেখে গতিশীলতায় সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।
ঐ পরামর্শদাতারা নিজেদের কল্যাণে একেবারে দেশকে ধ্বংস করে থমকে দেয়ার ব্যবস্থাই নয় বরং মানুষে মানুষে ভিবেদ এবং নৈরাজ্য সৃষ্টিরই চেষ্টা বা পায়তারা বলে মনে হচ্ছে। তবে আরো একটি কথা বলতে হচ্ছে যে, করোনা ভাইরাসটির জন্মদাতা; যিনি আমেরীকায় জন্মগ্রহণকারী এবং বেড়ে উঠা থেকে সবই আমেরীকার সমাজ ব্যবস্থাকেন্দ্রীক জ্বীনগত ও গঠনগত হিসেবে বাস্তবে দৃশ্যমান রয়েছে। তাই তিনি এই অদৃশ্য ভাইরাসটিকে ঐ সমাজ ব্যবস্থার সঙ্গে মিল রেখেই তৈরী (জন্ম/ সৃষ্টি) করেছেন। আর যারা ঐ সংস্কৃতির মধ্যে বড় হয়েছে অথবা কাছাকাছি রয়েছে তাদেরই সর্বনাশ বেশী হয়েছে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশ তথা খেটে খাওয়া মানুষজন, কঠিন সংগ্রামে অবতীর্ণ হওয়া মানুষজন এমনকি কঠোর পরিশ্রমি মানুষজনসহ অর্থ-বির্ত্ত্বের জৌলুসবিহীন মানুষগুলো করোনাকে পরাজীত করে সদর্পে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এবং বিশ্বকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে করোনার চেয়েও শক্তিশালী জীবন ব্যবস্থা এমনকি সামাজিক ও পারিবারিক ব্যবস্থাই টিকে আছে মহামারিটির বিরুদ্ধে। আসুন ঐ বিলাসী জীবনে, একাকিত্বের জীবনে, নি:সঙ্গ জীবনে এমনকি অর্থ ও বিত্ত্ব বৈভবের জীবনে নেই কোন শান্তি ও সুখ এবং স্থিতিশিলতা; সর্বোপরী ইহকাল ও পরকালের নিরাপত্তা। তাই সাবধান হউন জীবন ব্যবস্থায়। কিন্তু সবই রয়েছে আমাদের একান্নবর্তী সমাজ ও পরিবারের খেটে খাওয়া সংগ্রামী জীবনের মধ্যে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন “অর্থ-বিত্ত ও ক্ষমতার চেয়ে শক্তিশালী অদৃশ্য করোনা ভাইরাস” যা পৃথিবীর মানুষ আজ মর্মে মর্মে উপলব্দি করছে বা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।
করোনা যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন এবং যারা আক্রান্ত হয়েছেন ও যারা এই যুদ্ধে অগ্রজে নের্তৃত্ব দিচ্ছেন তাদের সবাইকে সালাম এবং যারা এই যুদ্ধের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছেন সেই সকল ভাই বোনদের প্রতি বিন¤্র শ্রদ্ধ এবং ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা (বিশেষ করে ডা: নার্স, টেকনিশীয়ান, সমাজ সেবী, দানবীর, সঠিক পরামর্শদাতা এবং মনোবল ঠিক রাখতে উৎসাহদাতা, সৈনিক (পুলিশ, আর্মী, নেভী, র‌্যাব বিডিআর) সরকারী অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন) আরো যারা নাম প্রকাশ করতে চাননি সেই সকল ভাই ও বোনেরা। তবে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার বহি:প্রকাশ হলো অফিস, কল-কারখানা সচল থাকবে এবং দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকলে মানুষের নিত্যপ্রয়োজনের যোগানও সঠিক ভাবে কাজে আসবে। তাই যত বাধাই আসুক না কেন লক ডাউন নয় বরং কর্মচাঞ্চল্যে এগিয়ে যাবে দেশ এবং এই চাঞ্চল্যতার মাঝেই বিতারিত হবে করোনা নামক ভয়াতঙ্ক। হচ্ছেও তাই; যতই দিন যাচ্ছে ততই মানুষ মনোনিবেশ করে কর্মে এবং দূর হচ্ছে ভীতির করোনা। আমাদের এখন দরকার স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে নজর দেয়া এবং সর্বোপরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো উন্মুক্ত করে অধ্যয়নরতদের শিক্ষায় ও সচেতনতায় নতুন মাত্রা যোগ করা। ঘরবন্ধি করে মানুষ বাঁচিয়ে রাখা যায় না রীতিমত মেরে ফেলা হয় এবং হচ্ছে। অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডাখানায় পরিণত হচ্ছে। তাই মানুষের মস্তির্ষ্ককে সঠিক কাজে লাগানোর উপকরণ এবং উপাদনগুলোকে সচল রাখুন। কারো পরামর্শে বা হুমকী-ধমকীতে নয় বরং এগিয়ে যাওয়ার প্রেরনাই হউক আমাদের কর্মীজিবী, উৎপাদনমুখী এবং শিক্ষা বিস্তার লাভের ভোক্তভোগীদের দৃপ্ত স্বপথে বলীয়ান অঙ্গীকার।
আমাদের সংসদ অধিবেশন চলছে, বাজেট পেশ হচ্ছে, বাজেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা সবই হবে কিন্তু এই অসহিষ্ণু সময়ে শুধু দেশের তরেই নয় বরং পৃথিবীকে নতুন পথের দিশা দেয়ার তরে কাজ করছে আমাদের সরকার। তাই সরকারের কাজকে আরো গতিশীল করতে সকলকেই আন্তরিক হয়ে কাজে মনোযোগ দিতে হবে। করোনা ভয়ে ভীত হয়ে অলসতায় দিনগুজার করলে হবে না এমনকি অফিসে আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকলেও হবে না। তবে এই কয়েকদিন বিভিন্ন অফিসে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা হলো তা বরই দু:খজনক। কারন লোকজন আসছে কিন্ত কাজ করছে না বরং মাঝে মাঝে বলছে ৩০জুনের পরে আসুন কাজ হবে। এখন লোক নেই বা এই পরিস্থিতিতে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাহলে কেন অফিসে আসছেন?; শুধু সরকারের আদেশ পালনের জন্য বা লোক দেখানোর জন্য? বলতে হচ্ছে সেই ছোটবেলার শিক্ষকের কাছে শোনা কথা “আওতি আর যাওতি কোচ নীহি পাওতি”। জাতি বা আমরা কিছুই পাচ্ছি না। বরং আমরা দিয়ে যাচ্ছি— তাই একটু ভাবুন এবং প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে দেখে কাজ করুন।


ঐ পরামর্শদাতারা নিজেদের কল্যাণে একেবারে দেশকে ধ্বংস করে থমকে দেয়ার ব্যবস্থাই নয় বরং মানুষে মানুষে ভিবেদ এবং নৈরাজ্য সৃষ্টিরই চেষ্টা বা পায়তারা বলে মনে হচ্ছে। তবে আরো একটি কথা বলতে হচ্ছে যে, করোনা ভাইরাসটির জন্মদাতা; যিনি আমেরীকায় জন্মগ্রহণকারী এবং বেড়ে উঠা থেকে সবই আমেরীকার সমাজ ব্যবস্থাকেন্দ্রীক জ্বীনগত ও গঠনগত হিসেবে বাস্তবে দৃশ্যমান রয়েছে। তাই তিনি এই অদৃশ্য ভাইরাসটিকে ঐ সমাজ ব্যবস্থার সঙ্গে মিল রেখেই তৈরী (জন্ম/ সৃষ্টি) করেছেন। আর যারা ঐ সংস্কৃতির মধ্যে বড় হয়েছে অথবা কাছাকাছি রয়েছে তাদেরই সর্বনাশ বেশী হয়েছে। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশ তথা খেটে খাওয়া মানুষজন, কঠিন সংগ্রামে অবতীর্ণ হওয়া মানুষজন এমনকি কঠোর পরিশ্রমি মানুষজনসহ অর্থ-বির্ত্ত্বের জৌলুসবিহীন মানুষগুলো করোনাকে পরাজীত করে সদর্পে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এবং বিশ্বকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে করোনার চেয়েও শক্তিশালী জীবন ব্যবস্থা এমনকি সামাজিক ও পারিবারিক ব্যবস্থাই টিকে আছে মহামারিটির বিরুদ্ধে। আসুন ঐ বিলাসী জীবনে, একাকিত্বের জীবনে, নি:সঙ্গ জীবনে এমনকি অর্থ ও বিত্ত্ব বৈভবের জীবনে নেই কোন শান্তি ও সুখ এবং স্থিতিশিলতা; সর্বোপরী ইহকাল ও পরকালের নিরাপত্তা। তাই সাবধান হউন জীবন ব্যবস্থায়। কিন্তু সবই রয়েছে আমাদের একান্নবর্তী সমাজ ও পরিবারের খেটে খাওয়া সংগ্রামী জীবনের মধ্যে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যথার্থই বলেছেন “অর্থ-বিত্ত ও ক্ষমতার চেয়ে শক্তিশালী অদৃশ্য করোনা ভাইরাস” যা পৃথিবীর মানুষ আজ মর্মে মর্মে উপলব্দি করছে বা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।
করোনা যুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন এবং যারা আক্রান্ত হয়েছেন ও যারা এই যুদ্ধে অগ্রজে নের্তৃত্ব দিচ্ছেন তাদের সবাইকে সালাম এবং যারা এই যুদ্ধের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছেন সেই সকল ভাই বোনদের প্রতি বিন¤্র শ্রদ্ধ এবং ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা (বিশেষ করে ডা: নার্স, টেকনিশীয়ান, সমাজ সেবী, দানবীর, সঠিক পরামর্শদাতা এবং মনোবল ঠিক রাখতে উৎসাহদাতা, সৈনিক (পুলিশ, আর্মী, নেভী, র‌্যাব বিডিআর) সরকারী অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন) আরো যারা নাম প্রকাশ করতে চাননি সেই সকল ভাই ও বোনেরা। তবে প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছার বহি:প্রকাশ হলো অফিস, কল-কারখানা সচল থাকবে এবং দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকলে মানুষের নিত্যপ্রয়োজনের যোগানও সঠিক ভাবে কাজে আসবে। তাই যত বাধাই আসুক না কেন লক ডাউন নয় বরং কর্মচাঞ্চল্যে এগিয়ে যাবে দেশ এবং এই চাঞ্চল্যতার মাঝেই বিতারিত হবে করোনা নামক ভয়াতঙ্ক। হচ্ছেও তাই; যতই দিন যাচ্ছে ততই মানুষ মনোনিবেশ করে কর্মে এবং দূর হচ্ছে ভীতির করোনা। আমাদের এখন দরকার স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে নজর দেয়া এবং সর্বোপরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো উন্মুক্ত করে অধ্যয়নরতদের শিক্ষায় ও সচেতনতায় নতুন মাত্রা যোগ করা। ঘরবন্ধি করে মানুষ বাঁচিয়ে রাখা যায় না রীতিমত মেরে ফেলা হয় এবং হচ্ছে। অলস মস্তিষ্ক শয়তানের আড্ডাখানায় পরিণত হচ্ছে। তাই মানুষের মস্তির্ষ্ককে সঠিক কাজে লাগানোর উপকরণ এবং উপাদনগুলোকে সচল রাখুন। কারো পরামর্শে বা হুমকী-ধমকীতে নয় বরং এগিয়ে যাওয়ার প্রেরনাই হউক আমাদের কর্মীজিবী, উৎপাদনমুখী এবং শিক্ষা বিস্তার লাভের ভোক্তভোগীদের দৃপ্ত স্বপথে বলীয়ান অঙ্গীকার।
আমাদের সংসদ অধিবেশন চলছে, বাজেট পেশ হচ্ছে, বাজেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা সবই হবে কিন্তু এই অসহিষ্ণু সময়ে শুধু দেশের তরেই নয় বরং পৃথিবীকে নতুন পথের দিশা দেয়ার তরে কাজ করছে আমাদের সরকার। তাই সরকারের কাজকে আরো গতিশীল করতে সকলকেই আন্তরিক হয়ে কাজে মনোযোগ দিতে হবে। করোনা ভয়ে ভীত হয়ে অলসতায় দিনগুজার করলে হবে না এমনকি অফিসে আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকলেও হবে না। তবে এই কয়েকদিন বিভিন্ন অফিসে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা হলো তা বরই দু:খজনক। কারন লোকজন আসছে কিন্ত কাজ করছে না বরং মাঝে মাঝে বলছে ৩০জুনের পরে আসুন কাজ হবে। এখন লোক নেই বা এই পরিস্থিতিতে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। তাহলে কেন অফিসে আসছেন?; শুধু সরকারের আদেশ পালনের জন্য বা লোক দেখানোর জন্য? বলতে হচ্ছে সেই ছোটবেলার শিক্ষকের কাছে শোনা কথা “আওতি আর যাওতি কোচ নীহি পাওতি”। জাতি বা আমরা কিছুই পাচ্ছি না। বরং আমরা দিয়ে যাচ্ছি— তাই একটু ভাবুন এবং প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে দেখে কাজ করুন।

বেসরকারী অফিস চলছে এবং বিভিন্নভাবে সারা দেশ ভ্রমন করে যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা সত্যিই আনন্দের এবং আশার। তবে এই করোনা কোন হতাশার কাহিনী জন্ম দিতে সাহস পাইনি। আত্মিয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব যারা আক্রান্ত হয়েছে তারা সবাই ভেজস পদ্ধতির প্রয়োগে বিনা চিকিৎসায় সুস্থ্য হয়েছেন এবং পারিবারিক সম্প্রীতি ও সৌহাদ্য এমনকি সামাজিক বন্ধন অটুট রেখেছেন। করোনা কোনরকম প্রভাব ফেলতে পারেনি। যা সত্যিই শিক্ষা ও দিক্ষা নেয়ার মত। যারা আমরা আজও করোনায় ভীত তাদের উদ্দেশ্যে বলছি ভীতি নয় বরং সাধারাণ রোগের ন্যায় করোনাকে গ্রহণ করে এগিয়ে যান আগামীর তরে। ভীতিহীন জীবনে পথ চলতে কোন বাধাই বাধা নয়; তবে ভীতির কারণেই সকল সমস্যার উদয় হয় এবং জীবন কখনো কখনো বিপন্নও হয়। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি যে, ভীতিহীন জীবনে করোনা এমনকি শয়তানের কোন আক্রমনই টের পাওয়া যায় না বা পাওয়া গেলেও কোন ক্ষতি হয় না। আসুন আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করি এবং তাঁর ভালবাসায় সিক্ত হয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করি। ভয়কে জয় করে পৃথিবীতে শান্তি, স্থিতিশীলতা ও আগামীর নিরাপত্তা, নিশ্চয়তা বিধানে কাজ করি। খোদার সঙ্গে সকল মানুষের প্রত্যক্ষ্য যোগাযোগ স্থাপনে ভুমিকা রাখি।
পরিশেষে একটি বাক্য বা আল্লাহর কালামের আয়াত উল্লেখ করে শেষ করতে চাই “তোমাদের জন্য আমার পরিকল্পনার কথা আমিই জানি; তা তোমাদের উপকারের জন্য; অপকারের জন্য নয়। আমার এই পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই তোমাদের জীবনের সকল আশা পূর্ণ হবে”। হ্যা তাই হউক।

Leave a Reply

Your email address will not be published.