প্রশান্তি ডেক্স রিপোর্ট : মটর গ্যারাজ শ্রমিকদের খেটে খাওয়াতেও বাধা। কিছুদিন পর পর বিনা অপরাধে রাস্তায় গাড়ি পার্কিং এর অজুহাত দিয়ে পুলিশ শ্রমিকদের ধরে নিয়ে যায়। এর কারন কি তারা অসহায় এবং এই অসহায়ের অসহায়ত্বকে পুজি করেই গড়ে তোলে চাদা বানিজ্য। পুর্বে প্রতি দোকান থেকে মাসিক মাসোহারা আদায় করে এক শ্রেণীর অসাধু পুলিশ নামের কলঙ্কিত সেবকের অর্থ ও বিত্তের ভান্ডার পূর্ণ করত। কিন্তু বর্তমানে ঐ শ্রমিকেরা আর মাসিক মাসোহারা দিচ্ছে না কারন ক্যান্ট বোর্ড তাদেরকে নিষেধ করে দিয়েছে। কারন ঐ শ্রমিকরা ক্যান্ড বোর্ড থেকে দোকান ভাড়া নিয়ে বৈধভাবে কাজ করে জিবীকা নির্বাহ করছে এবং সমাজের উপকারে নিজেদেরকে বিলিয়ে দিচ্ছে।
কথা হল ঐ লোভী সরকারী বাহিনীর কবল থেকে নিরিহ লোকদের কি রেহাই পাওয়ার কোন উপায় নেই। কাফরুল থানা এবং ক্যান্ট বোর্ড এর মধ্যে কোন ঝামেলা থাকলে তা তাদেরই মিটানো উচিত নতুবা ঐ নিরীহ শ্রমিকরাই বা কেন এর কবলে পড়ে নিস্পেষিত হবে। কাফরুল থানার জনাব এস আই মহোদয় হয়ত জানেন না উনার উপর শুকুনের চোখ পড়েছে এবং আগামীতে ঐ নিরিহ শ্রমিকদের মতই অসহায়ত্বের স্বীকারে পরিণত হবে। আশা করি সৎ পথে জীবন যাপনের পথে বাধা হওয়া সকল নেতিবাচক পথ পরিহার করে শেখ হাসিনার উন্নয়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ এর অগ্রগতি তরান্বিত করবে। আগামী আরো বিস্তারিত প্রকাশ করব।