লকডাউন হলো শয়তানের সার্বজনীন যুগোপযোগী নাম। এই নাম দিয়েই শয়তান পৃথিবীকে নিজের করায়ত্বে নিতে চাই; শুধু কি তাই গতবছর সমগ্র বিশ্বকে একবার তার নিয়ন্ত্রনে নিয়েছিল এবং শয়াতানের কাছ থেকে বহুকষ্টে সত্যাশ্রীত মানুষগুলো খোদায়ী সহায়তায় শান্তি ও শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে এনেছিল আর মানুষ যখন স্বাভাবিক জিবনে স্বস্তির সঙ্গে ফিরতে শুরু করল ঠিক তখনই শয়তান আবার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ছুতোয় বা নাম করে বিশ্বকে করায়ত্ব করছে আর সেই করায়ত্বে বাংলাদেশও এর বাইরে নয়।
বাংলাদেশ সরকার সাহসি পদক্ষেপ নিয়েছিল কিন্তু বিশ্ব ব্যবস্থা ও বিশ্বায়নের সঙ্গে তাল মিলাতে গিয়ে ধরাশায়ী হচ্ছে। লকডাউন না দিয়ে বা দিয়েও কিভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং অফিস-আদালত সচল রাখা যায় এমনকি শিল্পগুলিকে সচল রাখা যায় সেই ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। শোনা যাচ্ছে সমগ্র দেশে পূর্বের ন্যায় লকডাউন হচ্ছে আগামী সোম অথবা মঙ্গলবার থেকে। যদি তাই হয় তাহলে ব্যবসা, অফিস, শিল্প এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী এমনকি জরুরী সেবার সঙ্গে সাংবাদিকতার পথ প্রসস্থ্য থাকুক। স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিজস্ব পরিবহনে ঐ সকল কর্মকান্ড পরিচালিত হউক। দেশের চাকা সচল থাকুক এবং অর্থনীতি গতিশীল থেকে বিশ্বকে শ্রদ্ধা করার ব্যবস্থাও প্রকারান্তরে করা হউক। আমাদের সমাজ, সংস্কৃতি এবং মানুষের কর্মক্ষমতায় জীবন মান রক্ষায় খোদা স্বয়ং নিয়োজিত রয়েছেন এবং পুর্বে দেখিয়েছেন আর এবারও দেখাবেন। ভয় নেই বরং সাহস ও বুদ্ধিপূর্বক কর্মপন্থা নির্বাচন করুন। ধরি মাছ না ছুই পানি এই পদ্ধতি অবলম্বন করে বিশ্বের ডাকে বা শয়তানের ডাকে সাড়া দিন। বরং খোদার অভিপ্রায়ে গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যান। আল্লাহ সহায় হয়ে ভয়কে জয় করতে আপনাকে আমাকে এমনি করে সকলকে ব্যবহার করবেন। জয় আমাদের হবেই।