বিজয়ানন্দে সকল অন্ধকারের পলায়ন

বিজয়ের মাসে বিজয়ের প্রাক্কালে সকল অন্ধকারের পলায়ন পালাক্রমে চলছে। বিভিন্ন জেলা মুক্ত হচ্ছে এবং বিজীতরা বীরের বেশে প্রত্যার্বতন করে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে আর এই এগিয়ে চলার গতিময়তায় এবং সত্য ও সুন্দরের আগমনের বাতায়নে শান্তি ও স্থিতিশীলতার আলিঙ্গনে অন্ধকার ও কুসংস্কার এবং নেতিবাচকতার মুখ থুবরে পড়েছে এবং ঐ থুবরে পড়া এখনও অব্যাহত রয়েছে। মিডিয়ার কল্যাণে সকল কিছুই আজ প্রকাশিত এবং প্রচারিত। তবে দু:খ এবং আনন্দ এই দুটোই এখন একসঙ্গে বাসা বেধেছে। তাই এই দুটোকে (দু:খ ও আনন্দ) পৃথক করার উপযুক্ত সময় এখন। চুড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে দু:খ চিরতরে বিতারিত করে আনন্দকে আলিঙ্গনে আবদ্ধ করে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে কাজ শুরু হয়েছে এবং এই শুরুকে আরো গতিময়তা দিয়ে এগিয়ে নিতে সকলের প্রতি সবিনয় আহবান জানাচ্ছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ এর কল্যাণে যুগৎপদ উন্নয়নে নিজ নিজ ভুমিকা এবং সম্পৃক্ততা আরো ঘণীভূত করতে হবে। আসুন আমরা এই ঘণীভূত রূপে নিজেদেরকে প্রকাশ করি।
মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত দেশে পদার্পণের যাত্রারম্ভে কাজ শুরুর প্রক্রিয়ায় নিজেকে জড়িত করে সম্মুখ সমরে নিয়োজিত হতে হবে এবং এর সময় এখন-ঈ। পদ-পদবী, সামাজিক অবস্থান এবং শিক্ষা এই সকল কোনকিছুতেই তোয়াক্কা না করে খোদা তায়ালার দেয়া জ্ঞান ও গুণ ব্যবহারে মনোনিবেশ করতে হবে। বিখ্যাত মণিষী এবং দার্শনীক ও কবি-সাহিত্যিক এমনকি গুণী ও জ্ঞানীজনের জীবন ও কর্মের ইতিহাস কিন্তু ঐ পদ-পদবী, সামাজিক অবস্থান, শিক্ষা এবং উচু ও নীচুতে নির্ভরশীল ছিল না বরং খোদার জ্ঞ্যান ও গুণ এবং সরলমনা চিন্তা ও চেতনা এবং কর্মের সমন্বয়ের উপরই প্রবাহমান ছিল। তাই সময় এসেছে নিজেকে প্রকাশ করার এবং সময় ও সমাজ এবং পরিবার ও দেশ এমনিক জগৎকে নের্তৃত্ব দিয়ে সামনে এগিয়ে নেয়ার। আসুন বিশে^র সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে কাজে নেমে পড়ি। প্রত্যেকেই উদ্যোক্তা হওয়ার প্রত্যয়ে দৃঢ় সংকল্পে কঠোর সাধনায় মত্ত হই। ৪জি থেকে ৫জি এবং এর পরবর্তী ধাপে অগ্রসর হতে নিজেদেরকে নিয়োজিত করি। নিজেদের মুখ এবং জিহ্বাকে সংযত করি এবং নম্রতায় পরিপূর্ণ হই। শিশুর মত সরল হই আর জগৎবাসীকে সুখ, শান্তি ও সম্বৃদ্ধির সমন্বিত প্রয়াসে নিশ্চিত অবস্থানে দন্ডায়মান করে বিরাজমান রাখতে সমস্বরে সাম্যের ভিত্তিকে সার্বজনীন ঐক্যের মিলিত প্রয়াসকে এগিয়ে নিয়ে যাই।
আইন-আদালত ও বিচার ব্যবস্থার উপর আস্থা ও অনাস্থা দুটোই এখন বিরাজমান। বিচার পেয়ে কেউ সন্তুষ্ট আর কেউ কেউ বিচারে দন্ডের ভারে অসন্তুষ্ট। তাই এই ক্ষেত্রে কিভাবে সমাজ – সংসার ও জগৎবাসীকে সন্তুষ্টির জায়গায় একত্রিত করা যায় সেই চিন্তার নবায়নে একটি সুসম ব্যবস্থার উন্মোচন করতে হবে। হ্যাঁ এটি করতে হবে এখনই। কিভাবে সম্ভব তা ভেবে এখনই কাজে নেমে পড়ায় মনোনিবেশ করতে হবে। শেষ বিচারের দিন আসন্ন আর ঐ দিনের বিচারই চিরস্থায়ী এবং নিখুত বলে প্রতিষ্ঠীত। তাই ঐ আলোকেই নিজেরা নিজেদেরকে সাজাতে হবে। হে মালিক; তোমারও একজন মালিক আছে ভেবে তুমি কর্মীদের উপর ন্যায় বিচার কর। বিচারক তোমারও একজন বিচারক আছে তাই তুমি ন্যায় বিচারে মনযোগী হও এবং ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত কর। আমাদের সবাইকে স্ব স্ব অবস্থান থেকে আমরাও একজনের অধিনে এবং তিনি আমাদের সবই দেখছেন ভেবে সকল কর্মে ও চিন্তায় এবং বাস্তবায়নে মনোনিবেশ করতে হবে। তাহলে ন্যায়ের সংস্কৃতি চালু হবে এবং তা বিশ্বায়নের শান্তির বাতায়ন বহমান রাখবে। আমাদের এখন কাজে নেমে পড়তে হবে যাতে পরিবার ও সমাজ এবং সংস্কৃতিতে সৃষ্টিকর্তার মুল্যবোধ পুণপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য। মুল্যাবোধের কোন বিকল্প নেই। মূল্যবোধ চর্চায় মনোনিবেশ অতি জরুরী। মুল্যবোধহীন জীবন সংসারে বিচারের প্রয়োজনীয়তা আবশ্যকীয় কিন্তু মূল্যবোধের চর্চায় বিচারহীন সংস্কৃতির বাতায়ন অত্যাসন্ন। যারা অপরাধের স্বীকার এবং যারা অপরাধি তারা উভয়েই যদি মূল্যবোধ সম্পন্ন হতো এবং সেই মূল্যবোধের চর্চায় নিয়োজিত থাকত তাহলে ঐ স্বীকার এবং শীকারী কারোরই আভির্ভাব সমাজে প্রত্যক্ষ করা যেতো না। আমাদের এখন শিকড়ে মনোনিবেশ করতে হবে। জন্মের পরই ঐ মূল্যবোধ চর্চার কোন বিকল্প নেই। যদি আমরা আগামী বিশ্বকে বিচারহীন অবস্থানে দেখতে চাই তাহলে মূল্যবোধের বিকল্প নেই। এইক্ষেত্রে স্ব স্ব ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত এবং স্কুল-কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে সৃষ্টিকর্তার মুল্যবোধ ব্যবহার এবং পাঠ্যপুস্তকের অন্তর্ভুক্ত শিক্ষা বিরাজমান রাখতে হবে। বর্তমানের অবক্ষয়মুক্ত পরিবারের, সমাজের, রাষ্ট্রের এবং বিশ্বের দৃশ্যমানতা একমাত্র সৃষ্টিকর্তার অভিপ্রায়ে-ই সম্বব এবং এটাই হউক আমাদের আগামীর মূল চালিকা শক্তির যোগান। আসুন সকল কর্মে, চিন্তায় এবং সেবায় ও মন মানুষিকতায় সৃষ্টিকর্তার অভিপ্রায়ে ভাষা ও সংস্কৃতিতে কনটেক্সটুয়ালাইজেশনের মাধ্যমেই সম্ভবে পরিণত হবে। মনে রাখবেন সৃষ্টিকর্তার কাছে অসম্ভব বলে কিছুই নেই বরং তাঁর কাছে সবই সম্ভব এবং তিনিই সকল অসম্ভবকে একমাত্র সম্ভবে পরিণত করেছেন। তাই তাঁর অভিপ্রায় বুঝে তাঁর সাহায্য নিয়ে সামনে এগিয়ে যান জয় সুনিশ্চিত।
চারিদিকের ঘটনাপ্রবাহ আমরা সবাই জানি এবং দেখিয়াছি এবং দেখব। তবে এই ডিসেম্বরের আশির্বাদে শান্তি ও স্থিতিশীলতা এবং বিজয়ানন্দে সবই এখন কালো কাপড়ে মুখ ঢেকে পালিয়ে যাচ্ছে। তবে আশার কথা হলো ন্যায় বিচারের দৃশ্যমানতা এবং ক্ষমতার দম্বের অবসান এমনকি ক্ষমতা দিয়ে অন্ধকারের কাজ চালিয়ে নেয়া অসম্ভবে পরিণত হচ্ছে। এটা আশার কথা যে, ন্যায় বিচার সুপ্রতিষ্ঠীত হচ্ছে এবং আগামীর শিক্ষার কিছু নতুন উপকরণ পুরনো সংস্করণে উদ্ভাসিত হচ্ছে। তবে সকল খারাপিই বা খারাপির কৌশলই আজ পরাজিত হচ্ছে। অন্ধকারে এবং গোপনে যতই অন্যায়-অপকর্ম করা হউক না কেন তা প্রকাশিত হবেই এবং তা হবে নিরূপীত সময়ে। কোন কিছুই আর গোপন রাখার সুযোগ নেই কারণ সত্যের ধর্ম হলো প্রকাশিত হওয়া। আর এই কারণেই দুইদিন আগে বা দুইদিন পরে তা প্রকাশিত হবেই এবং হয়েছেও তাই। সুতরাং দলীয় বা বিদলীয় যেই ঐসকল অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত হবেন তারাই প্রকাশিত এবং দৃশ্যমান লজ্জ্বায় মুখ লুকিয়ে পালাতে হবে। তাই সাবধান সময় থাকতে সচেতন হউন এবং সঠিক কাজটি সঠিক সময়েই করে যান। রাজনীতির ধর্ম জনগনের সেবায় নিয়োজিত হওয়া আর জনকল্যানে পদক্ষেপ বা কর্মসূচী গ্রহণ করা। কিন্তু ইদানিং ব্যক্তিকেন্দ্রীক রাজনীতির তোড়জোড় প্রত্যক্ষ হচ্ছে। তাই রাজনীতিবিদদের প্রতি সবিনয় অনুরোধ আপনারা রাজনীতির মুল নীতি এবং লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে মনোনিবেশ করুন। নিশ্চয় আল্লাহ আপনাদের মনোবাসনা পূর্ণ করবেন। কারণ নেতা নির্বাচন এবং সরকার গঠন আল্লাহর ইচ্ছায়ই হয়; তাই সেইদিকে মনোনিবেশ করুন।
স্থানীয় সরকার নির্বাচন এখন শেষ পর্যায়ে আর এই পর্যায়ে এসে একটি সঠিক সিদ্ধান্ত দেখলাম মাননীয় আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এডভোকেট আনিছুল হক সাহেবের কাছ থেকে। তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকায় দলীয় প্রতিকবীহিন নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেছেন এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচের যাবতীয় ব্যবস্থা উন্মুক্ত করে আগামীর দৃষ্টান্ত স্থাপনে নিজেকে আরো উচ্চস্থানে পৌঁছে দিয়েছেন। সাধুবাধ জানাই এবং ওনার ঐ মহতি উদ্যোগ সফল হতে সকলের সহযোগীতা প্রত্যাশা করছি। নির্বাচনের অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যত এই তিনে এখন একে পরিণত করার সুযোগ এসেছে। তাই ভাবনায়, পরিকল্পনায় আগামীর নির্বাচনের নতুন দ্বার উন্মোচিত হউক যেন সেবার ধারাবাহিকতা এবং উন্নয়নের চলমান গতিময়তা বিরাজমান থাকে। সরকার এবং দল ও জনগণ একসঙ্গে সন্তুষ্টী অর্জনের জন্য প্রয়োজন যা তা হলো সরকার প্রধান, দলীয় প্রধানের ন্যায় পরায়নতা এবং জনআকাঙ্খার সঙ্গে একাগ্রতা; আর এই সকলই এখন বিরাজমান রয়েছে তাই তা সাধারন মানুষ এবং দলীয় কর্মী ও সমর্থক বা নেতা পর্যায়ের সকলে সমান স্থানে দন্ডায়মান থেকে কাধে কাধ মিলিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে নতুবা আগামীর যুগপদ উন্নয়ন বাধাগ্রস্থ হবে।
যা সম্রাটের (বা কৌশোরের) তা সম্রাটকে দাও; আর যা আল্লাহর (সৃষ্টিকর্তার) তা আল্লাহকে দাও। এটা আল্লাহর কালাম থেকে নেয়া তবে সকল ধর্মেই এই উক্তির যথাযথ ব্যবহার হচ্ছে। ভ্যাট দিবস এবং কর দিবস পালনে নয় বরং ভ্যাট ও কর আদায়ে যত্নশীল এবং সহযোগীতাপূর্ণ নম্র ও সেবাপরায় মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসুন। বাংলার জনগন কর এবং ভ্যাট দিতে প্রস্তুত কিন্তু ভ্যাট ও কর আদায়কারীদের ব্যবহার ও অতিলোভী আচরণে কর ও ভ্যাটদাতারা নিরুৎসাহিত হচ্ছে এবং কর ফাকির সংস্কৃতির সঙ্গে বহুলাংশে পরিচিত হচ্ছে। তবে একটি অভিজ্ঞতার কথা বলি গত ২০ বছর যাবত আমি কর পরিশোধ করে আসছি যা ছিল ব্যক্তিগত পর্যায়ে; পরবর্তীতে ব্যবসায়ী কর এবং ভ্যাট নিয়মিত পরিশোধ করে আসছি এমনকি অনেক বন্ধু প্রতিষ্ঠানের কর ও ভ্যাট নিয়ে জটিলতা নিরসণে সহায়তাও করে আসছি। এতেই অভিজ্ঞতা হলো যে, যদি ভ্যাট ও কর কর্মকর্তারা এমনকি অফিস কর্মীরা সৎ হতো তাহলে এক বছরের ভ্যাট ও কর দ্বারা সরকার আরো একটি পদ্মাসেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হতো। কারো কোন সাহায্যের প্রয়োজন নেই শুধু দেশীয় কর ও ভ্যাট দ্বারাই দোশোন্নয়ন এবং পৃথিবীর উন্নয়নে ভুমিকা রাখা সম্ভব। আমি বিস্তারিত লিখতে পারতাম; তবে বলি প্রয়োজনে প্রমানসহ এর বিশদ তুলে ধরব যাতে পরিবর্তন এবং সহনশীল এমনকি নম্র ব্যবহারে সেবার মানুষিকতা আনয়ন আবশ্যক। তবে কর সনদ এর জন্য টাকা নেয়া বন্ধ করা জরুরী। আর ভ্যাট জমাদানের জন্য অফিসে টাকার দেয়ার রেওয়াজ বন্ধ করে কর ও ভ্যাটদাতাদের সম্মান এমনকি সহযোগীতা প্রদান বাধ্যতামূলক করে নতুন আইনের সংযোজন জরুরী হয়ে পড়েছে। ১০০ভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি জনগণ কর ও ভ্যাট দিতে আগ্রহী এবং উজার করে দিতে প্রস্তুত শুধু দরকার গ্রহণকারীদের ইতিবাচক সহনশীল মনোভাবের বহি:প্রকাশ। সরকারের সকল স্তরেই খাজনা, কর, ভ্যাট জমি-ফ্লাট রেজিষ্ট্রি, জরিমানার টাকা, বিদ্যুৎ-গ্যাসবিল, পানির বিলসহ সকল ক্ষেত্রেই স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে রাজস্ব আয়ের পরিধির ব্যাপ্তী বৃদ্ধি এবং সঠিক ও ন্যায়সঙ্গত যৌক্তিক অংশটুকু রাষ্ট্রের বুঝে পাওয়া উচিত। কিন্তু এই ক্ষেত্রে বাধা শুধু আমাদের আদায়কারীরা। তদের স্বেচ্ছাচারিতা এবং ব্যক্তিস্বার্থের কাছে রাষ্ট্রের স্বার্থ ব্যহত হচ্ছে এবং রাষ্ট্র তার যোগ্য প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই এই ক্ষেত্রগুলোতে পরিচ্ছন্নতা প্রয়োজন। যদি কখনো কোন প্রয়োজন হয় তাহলে আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি আমার হাতে সুযোগ থাকলে আমি একশতভাগ সততা আনয়ন করে রাষ্ট্রের অধিকার এবং প্রাপ্যটুকু শতভাগ বুঝিয়ে দিতে পারব। যদি আমি পারি তাহলে অন্যরা কেন পারবে না এর যৌক্তিক কোন কারণ আমি দেখছি না। তাই সবসময় আমার সহযোগীতা অব্যাহত রাখতে চাই যদি রাষ্ট্রের প্রয়োজন হয়। বিজয়ের আনন্দে; মুক্তির আনন্দে সকল অন্ধকার ও নেতিবাচকতা দূরীভুত হবে আমাদের সম্মুখ থেকে। আধার কাটবেই কাটবে এবং প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন পূরণ এবং বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রকৃত রূপ পাবে। জয় আমাদের হবেই হবে এটাই হলো সৃষ্টিকর্তার বিধানের প্রমাণিত সত্য আর আমার লিখার নিঘুর তথ্য ও ভিত্তি এবং শক্তি।

Leave a Reply

Your email address will not be published.