প্রশান্তি ডেক্স॥ স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্ভোধন হলো এবং জাতি স্বস্তি ও শান্তি এবং আশা আকাঙ্খার সকল সফল বাস্তবায়ন দেখতে পেল। তবে এই সেতুর উদ্ভোধন উদযাপন পর্বটিকে আরো রাঙ্গিয়ে রাখা যেত যদি বন্যার করালঘ্রাসে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল প্লাবিত না হতো। তবে ভালো এবং সফল কিছু পাওয়ার মুহুত্বে সকল সময়ই প্রাকৃতিক এবং মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ পোহাতে হয়েছে যার ব্যতিক্রম এবারও হয়নি। তবে সকল প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে সফলতার সুফল গড়ে উঠেছে এটাও একটি মহাসাফল্যে পরিণত হওয়ার স্বাভাবিক এবং বাস্তবিক রূপ।
বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে বাংলাদেশ এবং তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনার হাত ধরে স্বপ্নের সোনার বাংলার সুফল আজ ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে। বিশ্বের দরবার মাথা উচু করে দাড়িয়ে দেশ, জাতি এবং ভাষার স্থান হয়েছে উন্নত পর্যায়ের কাতারে। এটাইবা কমকি। তবে এরচেয়েও বেশি হতে পারতো এবং আরো আগেই এই অবস্থায় যাওয়া যেতো। তবে কি কারণে যাওয়া যায়নি তা আমার চেয়ে বেশী জানেন সকলেই। তবে ঐসকল বিষয়গুলো যেন আর সামনে না আসে সেই চেষ্টায় নিয়োজিত থাকতে হবে সকলকে।
অনেক চড়াই-উৎরাই পার হওয়ার পরেই আজ দৃশ্যমান এবং উদ্ভোধন হচ্ছে বিশে^র প্রমত্তা ও খড়শ্রোতা নদীর তীরে পদ্মা সেতু। উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সেতু ও যোগাযোগ মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের, বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব জনাব আনোয়ার হোসেন এবং উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষন জননেত্রী শেখ হাসিনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং এই সেতুর রন্দ্রে রন্দ্রে যার প্রমান বহমান, তিনিই শুভ উদ্ভোধন করে উন্মুক্ত করো এই ঐতিহাসিক কালজয়ী সেতু। আরো আসছে…।