এস এম জাফর আলম,চট্টগ্রাম প্রতিনিধি ॥ চট্টগ্রাম পতেঙ্গা থানার উত্তর মাইজপাড়া ৪০নং ওয়ার্ড আইয়ুব আলী চেরাং এর বাড়ীর সফিকুর রহমানের জায়গা জাল দলিল সৃজন করে জোর পূর্বক দখলের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ভূমিদস্যু ছালাম। যাহার মামলা নং- ৬৯/১২, ২২২/১৩, ১৬১৪/২০১৮। জানা গিয়েছে গত ৫ই মে শুক্রবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় ভূমিদস্যু ছালাম তার সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে একটি দেওয়াল নির্মাণ করে জনসাধারণের চলাচলের পথ বন্ধ করার চেষ্টা চালায়। সফিকুলের পরিবার বাধা দিলে ছালাম বাহিনী তাদের উপর হামলা চালায় পরিবারের সদস্যরা ৯৯৯ এ ফোন করে জীবন রক্ষা পাই পুলিশ আসিলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। ভূমিদস্যু ছালাম, কামাল, আনোয়ার ও রিপন এর নেতৃত্বে এলাকায় চলছে দখলবাজি চাঁদাবাজি মাদক ব্যবসা সহ বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপ, তাদের এই অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস কেহ পাচ্ছে না, জানা যায় ভূমি দস্যু ও কিশোর গ্যাং লিডার ছালাম কাউন্সিলর আবদুল বারেক এর ভয় দেখিয়ে এলাকার জনসাধারণকে জিম্মি করে রেখেছে। তাদের এই অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করিলে মামলা হামলা ও নির্যাতন চালায়। ভূমিদস্যু ও কিশোর গ্যাং লিডার ছালাম আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর থেকে এলাকায় দখলবাজি, চাঁদাবাজি, মামলা, হামলা নির্যাতন ও বিভিন্ন অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। এ গুলো দেখার যেন কেহ নেই। বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করলেও আওয়ামীলীগের কিছু নামধারী পাতি নেতা-কর্মী অনিয়ম ও দুর্নীতি দেদারছে চালিয়ে যাচ্ছে। ছালাম, কামাল আনোয়ার ও রিপন এলাকায় সন্ত্রাসী রাজত্ব কায়েম করেছে। তাদের ভয়ে কেহ মুখ খুলছেনা। সফিকুর রহমানের স্বপরিবারকে প্রতিনিয়ত জীবন্ত কবর দেয়ার হুমকি দিচ্ছে সন্ত্রাসী ছালাম। তাদের অপকর্মের কারণে এলাকার যুবসমাজ ধ্বংস হচ্ছে। ভুক্তভোগী সফিকুর রহমানের ছেলে আবু তাহের, আবু বক্কর ও মেয়ে নুর বানু ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। এই ব্যাপারে আদালতে মামলা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইন মন্ত্রী, ভূমি মন্ত্রী, পুলিশের আইজিপি ও পতেঙ্গা থানায় ডাকযোগে একটি অভিযোগ পুলিশ কমিশনারকেও দেওয়া হয়েছে। জাল দলিল সৃজন ও খতিয়ানে নামজারি করে হামলা নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে ভূমিদস্যু ছালাম। এসব ভূমিদস্যু কিশোর গ্যাং লিডার বিভিন্ন অপকর্মের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট সফিকুর রহমান এর পরিবার জোরদাবী জানান।
Share on Facebook
Follow on Facebook
Add to Google+
Connect on Linked in
Subscribe by Email
Print This Post