প্রশান্তি ডেক্স ॥ নির্বাচনী ডামাঢোলে কসবা–আখাউড়া নির্বাচনী এলাকা যাকে সবাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া–৪ হিসেবে চিনে থাকেন। ঐ আসনে একজন হ্যাভিওয়েট প্রার্থী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতিক নিয়ে নির্বাচনী মাঠে প্রতিদ্ধন্ধীতায় রয়েছেন। তাঁর সঙ্গে আরো ৫জন প্রার্থী বিভিন্ন দলের হয়ে প্রতিদ্ধন্ধিতা করছেন। ঐ আসনের আনাচে–কানাচে ঘুরে আমাদের প্রতিনিধির পাঠানে তথ্যচিত্রে দেখা যায় বর্তমান আইন মন্ত্রী জনাব এডভোকেট আনিছুল হক সাহেব এক প্রকার জয়ী হয়ে আছেন এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। তাঁর সাথে যারা প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন তাদের পরিচিতি এবং সমাজসেবা বা জনসেবা এমনকি কোন সেবামূলক কাজই নেই বরং একপ্রকার অবাঞ্চিতের মত আগুন্তক হিসেবে আভির্ভূত। আনিছুল হক ব্যতিত বাকি প্রর্থীগুলো শুধু নিজেদের পরিচয়ের জন্য বা মনের সান্তনার জন্যই নির্বাচন করছেন বলে সাধারণ ভোটারদের অভিমত।
এলাকার ভোটাররা এমনও বলেছেন যে, তাঁরা তাদের জামানত হারাবেন এমনকি শেষ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্ধীতায় থাকবেন কি না তাও সন্ধেহ আছে। কারণ তাদেরকে এলাকার জনগণ ভালভাবে নেয়নি। কারণ নির্বাচন আসলেই তারা ভোট চাইতে আসবে আর নির্বাচন চলে গেলে কোন খোঁজ খবর থাকবে না এমনকি জনগণ তথা পরিচিতজন আর আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখেন না। এইসব আগুন্তকদের জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং আগামীতেও করবে।
গ্রহণযোগ্য ও স্বচ্ছ নির্বাচনের স্বার্থে ঐসকল প্রার্থীদেরকে অবাধে সকল সহযোগীতাপূর্ণ সুযোগ–সুবিধা ভোগ করে তাদের কর্মকান্ড চালানোর শতভাগ নিশ্চিত পরিবেশ নির্বাচন কমিশন করে দিয়েছেন। তাই তারা এখন জনশুন্য এমনকি ভোটশুন্য অভয়ারণ্যে হাতরে বেড়াচ্ছে।
আসাযাক জনাব আনিছুল হক প্রসঙ্গে। তিনি এলাকার অভিভাবক এবং এলাকার জন্য এমন কোন কাজ নেই যা সুসম্পন্ন করেননি। বর্তমান সরকারের সকল উন্নয়ন এলাকার প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন। সততা, আন্তরিকতা, ন্যায়পরায়নতা এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আর উন্নয়নের যোগানসহ প্রয়োজনীয় যোগানসমৃদ্ধকরণে অগ্রনী ভুমিকা পালন করেছেন। তাই এলাকার প্রতিটি মানুষ দল–মত নির্বিশেষে তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ এবং ভোট দিয়ে ঐ কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য অধির আগ্রহে উন্মুখ হয়ে আছেন।
জনাব আনিছুল হক এলাকায় শতভাগ বিদ্যুত, রাস্তাঘাট, স্কুল কলেজ, মসজিদ মাদ্রাসা, চাকুরী ও সকল সংস্কার সাধন করেছেন এবং এক যুগান্তকারী উন্নয়ন, উদ্ভাবক, যোগাদার সর্বোপরি যোগ্য অভিভাবক হিসেবে নিজেকে শতভাগ প্রমান করেছেন। তাই তার জয় শতভাগ নিশ্চিত। তিনি এলাকার শতকরা ৯০% ভোট পেয়ে জয়যুক্ত হবেন। ঐ নির্বাচনী এলাকায় তাঁর তুলনা তিনি নিজেই।
তাই আমিও তাঁর স্তুতি গেয়ে শেষাংশে বলতে চাই ধন্য পিতা–মাতার ধন্য সন্তান আনিছুল হক আপনার জয় হউক এবং কসবা আখাউড়ার উন্নয়ন ধারাবাহিতকা অব্যাহত থাকুক। আপনি হাসলে কসবা বাসি তথা দেশবাসি হাসে। আপনার স্বর্নোজ্জ্বল হাসিমাখা মুখখানি আমরা দেখতে চাই। হীরাখচিত স্বর্ণের আবরণে মধুমাখা সুখমিশ্রিত আপনার হাসিমুখটুকু আমরা সর্বদাই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ করতে চাই। আপনার মা, বাবা, ভাই –বোন সকলেই ঐ হাসিমুখের প্রতিচ্ছবিতে ফুটে উঠে আমাদের সামনে। তাই কসবা এবং আখাউড়াবাসী আপনাকে সবসময় আমৃত্যুই এই অভিভাবকের আসনে অভিভাবকত্ত করাতে চাই। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় হউক আমার, আপনার এবং শেখ হাছিনার নৌকার।