আগামীকালের নির্বাচনে নৌকার পাশে থাকুন

আগামীকালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদিন নৌকার পাশে থাকুন নৌকাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করুন। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করুন। আইনমন্ত্রীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করে  সম্মানিত করুন এবং প্রতিদান বা ঋণ শোধ করার যৎসামান্য সুযোগ কাজে লাগিয়ে আগামীর সমৃদ্ধিকে মজবুত করুন।

শেখ হাসিনার নৌকাকে বিপুল ভোটে জয়যক্ত করুন। আপনারা সকাল সকাল কেন্দ্রে এসে নৌকায় ভোট দিয়ে পাল উড়িয়ে দেন। কসবা আখাউড়ার গর্ব এবং আমাদের অহংকার আরো বৃদ্ধিকরণের লক্ষ্যে জমজমাট এই নির্বাচর্নের সফলতা নিজ নিজ ঘরে তুলুন। জনাব আনিছুল হক মন্ত্রী ছিলেন এবং মন্ত্রী থাকবেন আর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবারের মত ক্ষমতায় থেকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আমাদের লক্ষ্য ষ্টাট বাংলাদেশের সঙ্গে স্মার্ট কসবা ও আখাউড়াকে গতে তোলা আর এই ষ্টার্ট কসবা আখাউড়ার কারিঘর হিসেবে জনাব আনিছুল হক একজন সর্বজন বিদিত অগ্রজ।

আনিছুল হকে দ্বারা আরেকটি ইতিহাস রচিত হউক কসবা- আখাউড়ায়। ইতিহাসটি হলো টানা তিনবার এমপি নির্বাচিত হওয়া এবং তিনবারই আইন মন্ত্রী হিসেবে নিজেকে দেশ সেবায় নিয়োজিত রাখা। আনিছুল হক একজন পরোপকারী উন্নয়ন কান্ডারী যিনি কসবা আখাউড়ার অভিভাবক। তাঁর অভিভাবকত্ত্বে কসবা আখাউড়া বাসি নিশ্চিত গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যেতে পারে। চাকুরী, শিক্ষা, রাস্তাঘাট, অবকাঠামো উন্নয়ন, বিদ্যুত, ঘর ও ভুমি, অসহায় ও বিপদগ্রস্তের পাশে থেকে সবাইকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। যেখানে প্রয়োজন সেখানেই তিনি এগিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর কর্মী বাহিনী নি:শ্বাথ্যভাবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।

এলাকার দলীয় দ্বন্ধ নিরসনসহ দল মতের উদ্ধে উঠে একক অভিভাবকত্ত্বের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন। তাই এলাকার মানুষ তাকে নির্বাচিত করতে দল মত নির্বিশেষে এগিয়ে আসছেন। আনিছুল হকের নির্বাচনী গণজোয়ারে ভেসে গেছে সকল নেতিবাচকতা এবং হিংসা ও বিদ্দেষ। তাই আগামিকাল সকাল ৮ টা বিকাল ৫টা পর্যন্ত প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে কানায় কানায় ভরপুর থেকে বিজয়ের মালা গলায় নিয়ে বাড়ি ফিরার প্রতিজ্ঞায় যুক্ত হউন।

বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দিন আনিছুল হকের শক্তির উৎস। বিশ্ব মোড়লদের বুঝিয়ে দিন আনিছুল হকের ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু। আসুন বিশ্ববিভেক দেখুন আনিছুল হকের নির্বাচনী ডামাডোল। জনতার উৎসবের মহামিলন। অংশগ্রহনমুলক ও উৎসবমুখর পরিবেশ কাকে বলে। হরতাল, অবরোধ, নির্বাচন প্রতিরোধের সকল আয়োজন বিফলে যাওয়ার সকল উপক্রম নির্বাচনী আমেজে এবং জনতার স্বতস্ফুর্ত অংশগ্রহণে ভেসে গেছে। শয়তানই পালিয়ে গেছে ঐ প্রতিরোধ বাহিনী থেকে তাই এই বিজয় সুনিশ্চিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকুন এবং কেন্দ্র থেকে সজাগ দৃষ্টি দিয়ে স্ব স্ব অবস্থান সুনিশ্চিত করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.