চারিদিকে যা দেখছি এবং শুনছি সবই যেন হযবরল। তাই নতুন কিছু লিখতে বা বলতে এখন আর মনে সায় দিচ্ছে না। বরং এই হযবরলেতে নিজেকে বেমানান মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে উপড়ের দিতে থুথু দিলে নিজের গায়ে-ই যেন এসে পড়ছে।
ঘযবরল টালমাটাল অবস্থায় কিছু লিথতে মনে চাচ্ছে না। বরং অপেক্ষা করে দিকনির্দেশনামূলক লিখা লিখতে মন সায় দিচ্ছে। তাই এই সংখ্যায় সম্পাদকীয় হযবরল অবস্থায়ই রাখতে হচ্ছে।