গত ৬ই ডিসেম্বও কসবা মক্ত দিবস…ও অন্যান্য প্রসঙ্গ

প্রশান্তি ডেক্স॥ ক্যাপ্টেন আবুল গাফফার এর নেতৃত্বে ৩০শে জুন মন্দভাগ,সাগরতলা,কোল্লাপাথর মুক্ত সাব-ডিভিশন চালু হয়।got 6 december shadenoter debos ১৯৭১ সালের ২২শে অক্টোবর প্রথম conventional war-এর মাধ্যমে কসবা প্যারিসাহার বাজার ও আশেপাশের অঞ্চল মুক্ত হয়েছিল।”জহুর আহমেদ চৌধুরী মুক্ত স্বদেশ ভুমিতে তিনিই প্রথম ফিরে এসেছিলেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তলোন করেন। বিজয়ের বার্ত্তা প্রথম ঘোষণা করেছিলেন। তিনি কসবায় প্রথম স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেন নভেম্বরের ২৬ তারিখ (দৈনিক সংবাদ আগরতলা) তার সঙ্গে কয়েকজন এমএনএ ও এমপি এ উপস্থিত ছিলেন। তিনি সালদা ও মন্দভাগ অঞ্চলেও পরিভ্রমণ করেন। ৬ই ডিসেম্বর কসবা ও আখাউড়া সম্পূর্ণভাবে শত্রু মুক্ত হয়। রাও ফরমান আলী লিখেন ৫ই ডিসেম্বর রাতে তারা আখাউড়া ও কসবা হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চলে আসেন। ৮ই ডিসেম্বর কুমিল্লা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া শত্রু মুক্ত হয়। জহুর আহামেদ চৌধুরী এইদিন কুমিল্লায়।
৯ই ডিসেম্বর তিনি কসবায় পুনরায় এসেছিলেন কিনা ইতিহাসে উল্লেখ নেই।কিন্তুু ১০ডিসেম্বর বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কাছারির প্রাঙ্গণে পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান স্বাধীনতার পতাকা উত্তলন করেন।
১১ডিসেম্বর লিখিত নিউজ ১২ ডিসেম্বর প্রকাশিত দৈনিক সংবাদসহ ভারতীয় সব পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া তখন ভারতীয় সাংবাদিকদের দৃষ্টিতে অহল্যা জনপদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published.