সালমান এফ রহমানকে নৌকায় ভোট দিন

সালমান এফ রহমান একটি উন্নয়নের প্রতিক, দৃষ্টান্ত এবং সেবকের নাম এমনকি দৃষ্টান্ত। এই ব্যক্তিটি খুবই সহজ-সরল এবং মানব দরদী ও ধর্মভীরু। তার সৃজনশীলতা এবং উন্নততর চিন্তা-ভাবনা ব্যক্তি সালমানের জন্য নয় বরং দেশের ও দেশের মানুষের জন্য। তিনি উন্নত সেবা ও চিকিৎসার জন্য বৈশ্বিক দায়ীত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন। বাংলাদেশকে বিশ্বে মাথা তুলে দাঁড়াবার জন্য নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন। তিনি Tajul+salmanসেবা করে যাচ্ছেন এদেশের মানুষের। ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে কর্মসংস্থান করে নিজ সন্তানের আদলে যোগান দিয়ে যাচ্ছেন কর্মীদের। পাশাপাশি সেবা দিয়ে যাচ্ছেন দেশকে তার প্রাপ্যটুকু দিয়ে (ট্যাক্স, ভ্যাট)। বিশেষ করে আন্তর্জাতিকভাবেও সেবা দিয়ে যাচ্ছেন এবং রেমিটেন্স প্রভাহ বৃদ্ধি করার পাশাপাশি দেশের সুনাম বৃদ্ধি করেছেন। তিনি তার কর্মি হিসেবে যদি কেউ একবার নিয়োগ পান তাহলে আর তাকে চাকুরীচুত্য করা হয়নি বরং শেষদিন পর্যন্ত নিশ্চিতমনে সুখের কর্মপরিবেশে কাজ করে গেছেন এবং বিভিন্ন সহযোগীতা অব্যাহতভাবে পেয়েছেন। এমন অসংখ্য স্বাক্ষ আমাদের কাছে রয়েছে। টংগির রফিক চাচা, বিমান বাহীনি থেকে অবসর গ্রহন করে যোগ দেন সালমান এফ রহমান সাহেবের কোম্পানীতে এবং সেখানে তিনি নিজের মালিকানা নিয়েই কাজ করেছেন এবং ভালবাসা পেয়েছেন এই মহিমাময় শিশুশুলব হাস্যোজ্জ্বল সৃজনশীল দানবীর দয়ালূ মানুষটির। উল্লেখিত ব্যক্তি ছাড়াও আরো অনেক কর্মীই আজ তার জন্য মরিয়া হয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
আমিও এই মানুষটির সঙ্গে পরিচিত হই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কল্যাণে। রক্তে আওয়ামী লীগ হওয়ার সুবাদে এই মানুষ কৃপাভাজন হয়। হয়ত বেশী যাতায়ত বা যোগাযোগ নেই কিন্তু যখনই কথা হয় তখন হাস্যোজ্জ্বল ও আমায়িক বন্ধুসুলভ ব্যবহারে মুগ্ধ হয়। সর্বশেষ দেখা ও কথা হয় কয়েক মাস আগে প্রায়ত বোনের দাফন কালীন সময়ে বনানী কবরস্থানে। আমার অভিভাবক জনাব আনিছুল হকসহ সবাই আমরা অপেক্ষা করছিলাম লাশ দাফন করার জন্য। এমন সময় রহমত উল্লাহ ভাই আসেন এবং কথা হয়; ঠিক সেই সময়েই সালমান ভাই আসেন এবং কথা হয় এমনকি বিভিন্ন আলাপচারিতায় ওনার ধর্মভীরু অবস্থান প্রকাশ করেন। তিনি বেশীরভাগ সময়ই কাঠান তাঁরই সৃষ্ট মসজিদে। এবাদতে মশগুল থাকেন।
এই মহান মানুষটিকে নৌকা প্রতীকে বিজয়ী করে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করুন এবং চলমান উন্নয়নকে বেগবান করুন। তিনি নিজ উদ্যোগে যে উন্নয়ন করে যাচ্ছেন তার পরিধি বৃদ্ধির জন্য এবং ন্যায়-পরায়নতা এমনকি সততার ভিত্তিতে সমাজ ব্যবস্থা কায়েমের জন্য নৌকা প্রতীকে সালমান এফ রহমানকে জয়যুক্ত করুন। ঢাকা-১ (নবাবগঞ্জ ও দোহার)কে রাজধানী তূল্যরূপে দেখতে ও উপভোগ করতে সালমান এফ রহমানকে জয়যুক্ত করুন। জনাব এফ রহমানের কোন চাওয়া-পাওয়া নেই, লোভ-লালসার উদ্ধে এবং শুধু দেয়ায় ইচ্ছায় দিয়ে যাচ্ছেন এবং সরকারী উন্নয়নেও এই একই কাজ করে যাবেন। প্রয়োজনে ব্যক্তিগত সম্পদেও দোহার নবাবগঞ্জকে রূপলাভন্যে ভরপুর করবেন। এই নিশ্চয়তা আমি দিতে পারি। তিনি এবং তাঁর পরিবারের চাহিদা একটাই দেশের এবং জনগনের সেবা। এই সেবার মহতি দায়িত্বটুকু এখন অর্পনের সুযোগ দোহার ও নবাবগঞ্জবাসীর। আসুন আগামী ৩০ তারিখের নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে তাকে জয়যুক্ত করি এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উন্নয়নকে বেগবান করি। শেখ হাসিনার অভিপ্রায় পূর্ণাঙ্গরূপে বাস্তব রূপদিয়ে প্রকাশ করি।
লেখক; তাজুল ইসলাম; সাংবাদিক, ব্যবসায়ী এবং সবাজ সেবক। সিনিয়র অপারেশন অফিসার; ব্যবসা পরামর্শক, বেঙ্গল ক্রিয়েটিভ মিডিয়া লি: সম্পাদক ও প্রকাশ; সাপ্তাহিক প্রশান্তি; প্রধান উপদেষ্টা; ফ্রাইডে উইকলি রিভিউ; প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ ফেসবুক ফ্রেন্ডস্ সোসাইটি; সাবেক বেসিস ষ্ট্যান্ডিক কমিটির সদস্য; আদর্শপল্লী উন্নয়ন কমিটির সদস্য; মসজিদ উন্নয়ন কমিটির উপদেষ্টা; সিসি ক্যামেরা কমিটির আহবায়ক ও গ্রীণ হাউজ এর সভাপতি; বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর কর্মী, সমর্থক ও শুভাকাঙ্খি।

Leave a Reply

Your email address will not be published.