টিআইএন॥ বাংলাদেশ জন্মের বীজ রোপন করা হয়েছিল ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারী; সংগঠনটির নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। জন্মদাতা: বাংলা ও বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মহান ভাষা আন্দোলন, যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি, আইয়ুব-বিরোধী আন্দোলন, বাষট্টির শিক্ষা-আন্দোলন, ছয়দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান, মহান মুক্তিযুদ্ধ, পঁচাত্তর পরবর্তী জাতির পিতা-হত্যার নেপথ্য ও প্রকাশ্য কারিগর খুনি মোস্তাক-জিয়াবিরোধী আন্দোলন, স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলন, খালেদা-নিজামীর দুঃশাসনবিরোধী আন্দোলন, ১/১১ এর সময় তথাকথিত সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অপশাসনবিরোধী আন্দোলন, দেশরতœ শেখ হাসিনা-মুক্তি আন্দোলনসহ বাংলাদেশের সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী প্রধান সংগঠন হচ্ছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।
প্রিয় এই সংগঠনটির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র সবসময়ই ছিল। কারণ, এই সংগঠনের নেতাকর্মীরা-ই দেশমাতৃকার প্রয়োজনে নির্দ্বিধায় বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেয়। দেশের প্রয়োজনে, দশের প্রয়োজনে ছাত্রলীগ রক্ত দিয়েছে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে। আজও ছাত্রলীগ রক্ত দেয় প্রতিক্রিয়াশীলগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে… দেশরতœ শেখ হাসিনা-সৃষ্ট ডিজিটাল বাংলাদেশ নামক ক্যানভাসে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এর প্রত্যেকটি নেতাকর্মী প্রতিদিন এঁকে যাক প্রাযুক্তিক সাফল্য-চিত্র; শুধু এই প্রত্যাশা রইলো।
শুভ জন্মদিন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। প্রাণের সংগঠন, শিক্ষা,শান্তি ও প্রগতির ধারক ও বাহক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এগিয়ে যাও স্বমহিমায়।
জয় বাংলা; জয় বঙ্গবন্ধু। জয়… জয় ছাত্রলীগ, জয় বঙ্গবন্ধু।