ওরা আজ কোথায়…

ওরা আজ কোথায়? জাতির ক্রান্তিকালে কখনো কি তাদের দেখা মেলেছিল? না… তাই যদি হয় বাংলার মানুষ কেন তাদেরকে এই দেশের নাম ব্যবহার করে দেশের ক্ষতি করার সুযোগ দিবে? কথায় আছে ছোট মুখে বড় কথা কিন্তু উল্টোটাওতো হতে পারে বড় মুখে ছোট কথা। যাক কথার মারপ্যাচ। তবে আসল কথা হলো এই সুযোগ সন্ধানীরা মানুষের ক্ষতি করে যাচ্ছে এবং যাবে তবে দেশের বারোটা আগে বাজিয়েছিল এবং এখন সময়ে সুযোগে বাজাতে চায়। এই চক্রান্তের স্বিকার কিন্তু অবলা সাধারণ মানুষ এবং মিডিয়া ও রাষ্ট্রের কর্ণধারগণ। তাই সাবধান এইসকল নরপিচাষদের কবল থেকে।

জাতির ক্রান্তিকালে তাদেরকে পাওয়া যায়নি এবং যাবেও না তবে এই ক্রান্তিকালকে পুজি করে নিজেদের আখের গোছানোর তথা প্রভুদের পৃভুত্ব রক্ষায় ব্যস্ত থাকা ছাড়া কোন কাজে বা কর্মে এমনকি পরামর্শে তাদের অস্তিত্ব নেই। সামাজিক জীবনে এমনকি রাষ্ট্রীয় জীবনে অথবা পারিবারিক জীবনে যত সম্ভব এদের কাছ থেকে দূরে থাকা যায় ততই মঙ্গল। মানবতা এবং সৃষ্টিকর্তার অভিপ্রায়ে এদেরকে ক্ষমা প্রদর্শন এবং ভালবাসা দেয়া ছাড়া আর অবশিষ্ট কিছুই নেই; তবে এর বিপরীতে হতে পারতো হিতে বিপরীত বা উল্টোটা। যেমন দেশ থেকে বিতারিত করা এবং বাংলাদেশের পাসপোর্ট ব্যবহারে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা। তারপরও কি থামবে এদের দুষ্ট চক্রান্ত; না থামবে না; কারন এরা কখনো মৃত্যুভয়ে বা পরকালোর হিসেব নিকেসে ভীত নয়। বরং তারা জানে যে তাদের গন্তব্য দোযখের সর্বনি¤œ স্তরে।

আমরা আশা করব এই করোনা যুগে এদের শুভবুদ্ধীর উদয় হবে এবং বাংলা ও বঙ্গালীর ক্ষমা এবং ভালবাসা গ্রহণ করে একজন মানুষ হিসেবে নিজেদেরকে মানুষ নয় সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রমান করুন। আমরা আপনাদেরকে সহযোগীতা করব যাতে সৃষ্টিকর্তার সান্নিধ্যে থেকে আগামীর কল্যাণ সুনিশ্চিত করতে পারেন। বেহেস্তি জীবনের স্বাদ দুনিয়া থেকে শুরু করে যেতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.