টিআইএন॥ পদ্মা সেতু নিয়ে সেসময় দেশের ভিতর ও বাহিরের শত্রুরা এক হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিরাট ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। আর সেই ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে তারা পদ্মা সেতুতে কথিত দুর্নীতির অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে অর্থ প্রত্যাহার করে নিয়েছিল। সেই চক্রান্ত এখন পানির মতো পরিস্কার। আজ যদি দেশের নিজস্ব টাকায় পদ্মা সেতু তৈরী করা না হতো, তাহলে কার ক্ষতি হতো? দেশের মানুষের ক্ষতি হতো। অথচ বিএনপিসহ দেশের অভ্যন্তরের শত্রুরা বিদেশীদের সাথে দেশের মানুষের ক্ষতি করে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারের চক্রান্ত করেছিল। এজন্যই এদের মীরজাফরদের উত্তরসূরী বলা হয়।
এই মীরজাফররা এখন দেশের মানুষের কাছে ক্ষমা না চেয়ে দম্ভ করে বলছে, দুর্নীতির অভিযোগ ছিল, প্রমাণ বিষয় নয়। অর্থাৎ তারা শোধরাবে না। আর এজন্যই এদের এদেশে রাজনীতি করাও অধিকার থাকতে পারে না। দেশ ও মানুষের শত্রু মীরজাফরদের রাজনীতি করার অধিকার দিলে তারা চক্রান্ত করে, ষড়যন্ত্র চালায়। এদের প্রতিহত করাই তাই উত্তম পন্থা। রাজনীতিতে থেকে এই মীরজাফরদের শেকড় চিরতরে উৎপাটন করতে সোচ্চার থাকুন।
যারা দেশের উন্নয়ন চায় না তাদের জন্য রাজনীতি নয় এমনকি ক্ষমতা বা রাষ্ট্র পরিচালনার কোন রকম দায়িত্ব নয়। এই দেশ বিরোধী, উন্নয়ন বিরোধী চক্রকে যত তাড়াতাড়ি দেশ থেকে সমুলে উতপাটন করা যাবে ততই মঙ্গল। আমি এবং দেশবাসী এইক দাবী করছে। এখন সময়ের কাছে এই প্রশ্ন রাখছি আমরা দেশের উন্নয়নে অংশীদার হতে চাই নাকি উন্নয়ন বিরোধীদের সঙ্গে যুক্ত থাকতে চাই? এখনও যারা বুঝে না বুঝে ঐসকল মিথ্যাবাদী, স্বার্থবাদী ও স্মরযন্ত্রকারীদের সঙ্গে রয়েছেন তাদেরকে বিনীতভাবে বলছি বের হয়ে আসুন ঐ মিথ্যার আখড়া থেকে এমনকি ঐসকল মিথ্যাবাদীদেরকে সমুলে বিনাশ করার জন্য প্রস্তুত হউক। ঐ চিহ্নিত সকল লোকদের সম্পর্কে গ্রামগঞ্জের ঘরে ঘরে প্রচার চালিয়ে যান যাতে করে ঐসকল লোকজন্য লজ্জায় এমনকি মানুষের তাড়া খেয়ে ঘরে ছেড়ে, দেশ ছেড়ে ষড়যন্ত্রের দেশ পাকিস্তান বা কেউ অন্য কোথায় তাদের আবাস গড়–ক। এই সোনার বাংলায় নয়।