তাজুল ইসলাম নয়ন ::: হেড লাইনে মনোযোগ দিলে মনে পড়ে সংসদে ও অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় ঝড়তোল বীরপুরুষদের। সর্বাঙ্গে সর্বজন শ্রদ্ধেয় বাংলাদেশের শ্রষ্টা এবং বিশ্বনন্দিত নেতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব এবং তৎপরবর্তীতে তাঁরই সৃষ্টি সেই প্রয়াত আবদুস সামাদ আজাদ, বাবু সুরংজিৎ সেন গুপ্ত, আবদুর রাজ্জ্বাক, আহসান উল্লাহ মাষ্টার, তোফায়েল আহমেদ সহ আরো অনেককে। তবে তাদের শালিনতা এবং যুক্তি, বুদ্ধি, সংস্কৃতি ও ইতিহাস জ্ঞানের সমন্বয় বর্তমানের ধারাবাহিকতায় যারা তুলে ধরছেন এবং বাঁচিয়ে রেখেছেন তাদেরকে সাধুবাদ জানাই। তাদেরই অন্যতম হলো আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মাননীয় মন্ত্রী এডভোকেট আনিছুল হক সাহেব। যুগের দাবি এবং চাহিদা পূরণে অগ্রজ এই মানুষটি এখন সংসদে প্রানবন্ত এবং প্রাঞ্জল ও সাবলিল এমনকি মার্জিত ভাষায় যুক্তি-তর্কে মহিয়ান আর দলের কান্ডারীদের উত্তরসূরী হয়ে জবাবদিহীতায় অগ্রজভাগে থেকে সরকারের ভাবমূর্তী এমনকি সততার পরিস্ফুটন ঘটিয়ে যচ্ছেন।
তিনি ব্যক্তিগতভাবে আওয়ামী পরিবারের সন্তান এবং ইতিহাসের রক্ষক হিসেবে এমনকি সরকারের ইতিবাচক কল্যাণে অগ্রজ ভুমিকা পালনকারী হিসেবে বৃহত্তর ভুমিকা রেখে যাচ্ছেন। সংসদে এবং সংসদের বাইরে এই জ্ঞানী মহীয়ান ব্যক্তির উর্বর স্পর্শে আলোকিত হচ্ছে যেমন, সংসদ, সচিবালয়, তাঁর অফিল এবং আইন ও আদালত; সর্বোপরী বিচারালয় ঠিক তেমনিভাবে তাঁর এলাকার মানুষ, স্কুল, কলেজ, মসজিদ-মাদরাসা, রাস্তা-ঘাট, মন্দির-পেগোঢাসহ সকল কিছু। এক কথায় যুগের চাহিদা পুরনে অগ্রজ ভুমিকা রাখা এই মানুষটি যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন সততা এবং আন্তরিকতা ও ন্যায়-নিষ্ঠার মানদন্ড অব্যাহত রেখে। যা আগামীর জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে ইতিবাচক ভুমিকায় কাজ করে যাবে। তিনি তাঁর নির্বাচনি এলাকায় এমনকি পৈত্রিক জন্মস্থানে শতভাগ বিদ্যুৎ রাস্তা-ঘাট এবং কর্মসংস্থানের মানোন্নয়ন ঘটিয়ে সরকারের গ্রাম হবে শহর স্লোগানকে শতভাগে রূপদান করে দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপন করে যাচ্ছেন আগামীর দৃশ্যমান কল্যাণের তরে। তাঁর নিরলস পরিশ্রমে এবং বিচক্ষণ নের্তৃত্বে এলাকায় দলিয় বিভেদ এবং রাজনৈতিক মতাদর্শের সমাপ্তি ঘটেছে। এলাকার উন্নয়ন এবং রাষ্ট্রের উন্নয়নকল্পে মানুষ; দল ও মত এর উর্দ্ধে উঠে এখন আনিছুল হকের কল্যাণে আওয়ামীলীগ এবং বর্তমান সরকারকে সমর্থন দিয়ে শতভাগ সহযোগীতা করে যাচ্ছে। এরই ফলস্বরূপ চলমান কসবা পৌর নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী জনাব এম জি হাক্কানী সাহেব বিনা প্রতিদ্ধ¦ন্ধীতায় নির্বাচীত হয়েছেন এবং এর প্রমান হিসেবে আগামীর জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে রয়েছেন।
জনাব আনিছুল হক তাঁর আবিস্কারের ফল হলো জনাব রাশেদুল কাউছার জীবন (যিনি বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান) এবং তাঁর সহযোগী সংগঠনগুলোর একনিষ্ট নেতা ও কর্মীবৃন্ধ। দলকে যেভাবে গুছিয়েছেন এবং কর্মীদেরকে যেভাবে কর্মোদ্ধিপনায় চাঙ্গা রেখেছেন তাঁর ফল আজ ইতিহাসের স্বাক্ষী হিসেবে আগামীর জন্য কাজ করবে। এরই ধারাবাহিকতায় যোগ্যতা এবং গ্রহনযোগ্যতা ও ধৈয্য এবং কর্মের ফলের সমন্বয়েই তিনি নেতা নির্বাচন করেন। যোগ্য এবং কর্মঠ কর্মীরাই যে আগামীর নেতা এবং নের্তৃত্বের কর্ণধার তাঁর প্রমান এম জি হাক্কানী সাহেবের পৌর মেয়র হওয়া। সততা এবং আন্তরিকতা ও একনিষ্ঠ কর্ম সম্পাদনায় লেগে থাকলে প্রত্যাশিত পাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা এখন দৃশ্যমান হাতছানি দিচ্ছে। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই স্বাক্ষ্য প্রত্যক্ষও করে যাচ্ছে। রাজনীতির ফেরিওয়ালা এম জি হাক্কানী মানবতা, নীতি ও যুক্তি তর্কের এমনকি পরিচ্ছন্নতার ফেরিওয়ালা জনাব এডভোকেট আনিছুল হক সাহেব। যা ইতিমধ্যে দেশবাসী জেনে গেছেন এবং এর স্বীকৃতিও দিয়েছেন। তবে পরিচ্ছন্ন ভাবমূতী এবং নীতি এমনকি যুক্তিতর্কের পরিচ্ছন্নতায় এম জি হাক্কানী সাহেবও কম নন; যার ফলশ্রুতিতে তিনি আজ কসবার পৌর মেয়র হিসেবে অধিষ্ঠিত।
ইতিহাস, ঐতিহ্য, আইন, ভাষাজ্ঞান, ক্ষমা ও ভালবাসায় পরিপূর্ণ জনাব আনিছুল হক একজন শিকড়ের মানুষ। তিনি বাবার উত্তরাধিকার পরিপূর্ণতায় পূর্ণ করে যাচ্ছেন। তাঁর ধ্যান ও জ্ঞান এবং শুণ হলো সার্বিক উন্নয়ন এবং পরিচ্ছন্ন উন্নয়ন কর্মী তেরী করা। এই ক্ষেত্রে সফলতার শীর্ষে এখন তিনি। তবে তাঁর কাছ থেকে অন্যদেরও শিক্ষা নেয়া দরকার এবং দলকে ও দেশকে এমনকি সরকারকে আগামীর কল্যাণে বলিষ্ঠ ভুমিকায় রাখার সু-ব্যবস্থা দৃশ্যমান রাখার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে কাজে ও চিন্তার সমন্বয় ঘটানো দরকার। জনাব আনিছুল হক দাবী করেন তিনি আওয়ামী পরিবারের সন্তান এবং সরকারের একজন বলিষ্ঠ, মুখ্য এবং সঠিক নীতি বাস্তবায়নকারী। তাঁর সততা আন্তরিকতা এবং জবাবদিহিতা সর্বজনবিদীত ও প্রশংসিত এমনকি দল মত নির্বিশেষে গ্রহনযোগ্য। তবে দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও গ্রহনযোগ্য এবং বিশ্বাসযোগ্য। এই সাধারণে অসারণ মানুষটিকে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন করার জোর তাগিদ অনুভব করছি। বাবার পদটি নয় বরং তাঁরও উর্দ্ধের কোন যোগ্য স্থানে তাকে আসীন করে দল উপকৃত হউক এটাই এখন জনতার দাবি। দেশবাসী এই নির্লোভ মানুষিটিকে দলের সর্বোচ্চ পদে আসীন দেখতে চায় কারণ দলকে আগামীর কল্যাণে নিবেদিত রাখতে গেলে এই মহামানুষটির প্রয়োজন।
এমজি হাক্কানী সাহেব সম্পর্কে বেশী বলার দরকার নেই বরং এমজি হাক্কানীকে অনুসরন ও অনুকরণ করে ভবিষ্যতের নের্তৃত্ব তৈরী হউক এই কামনাই করি। আনিছুল হককে অনুকরণ ও অনুসরন করে ভবিষ্যৎ সেবক প্রস্তুত হউক এই আশাই করি। আগামীর পথপ্রদর্শকদের সাধুবাদ জানিয়ে সংক্ষিপ্ত লিখার সমাপ্তি টানছি। জয় আমাদের অবিশম্ভাবী।