অন্ধকার পেরিয়ে আলোতে

অন্ধকার পেরিয়ে আলোতে পথ চলতে চলতে এখন নতুন অজানা শঙ্কায় খোচট খেতে হচ্ছে। তবে এর স্থায়ীত্ব কিন্তু বেশী গভীরে বা দূরে নয়। অতি নিকটেই এই নব্য অন্ধকারের স্থায়ীত্ব। তাই নতুন নতুন নামে আভির্ভ’ত হওয়া এই অন্ধকারের অমানিশা কাটবেই কাটবে। বিশ্ব এখন অন্ধকারের খেলায় মেতেছে আর অন্ধকার বিশ্বকে দুলিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন নামে। তবে এই অন্ধকারে আবার কখনো কখনো প্রাকৃতিক বিপর্যয়েও ঘটে; আবার কখনো মানুষের দ্বারা সৃষ্ট যা শয়তানের প্ররোচনায় হয়ে থাকে। তবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই মনুষ্যসৃষ্ট অন্ধকারই আমাদের খাবুডুবু খাওয়াতে ব্যতিব্যস্ত করে তোলে। অন্ধকারের স্তর এবং শ্রেণী বিন্যাস করা এখন খুবই সহজ। কারণ অন্ধকার এবং আলো এই দুই-ই কিন্তু আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি (সৃষ্টিকর্তার)। এই দুইয়ে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই কিন্তু প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের অন্ধকার এবং মনুষ্যসৃষ্টি অন্ধকারই কিন্তু বিপদের অশনি সংকেত বাজায় এবং বিপদে নিমজ্জ্বিত করে। তাই এই ডিসেম্বরে বাঙ্গালীর বিজয়ানন্দে আর বিশ্ব শান্তির দূতের আগমনে অন্ধকার বিদূরীত হবে।
যে কালো মেঘ এখনো ছোবল মারছে এবং মারার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তার সবই শান্তির বাষ্পে আর জীবনের নিশ্চয়তার নিশ্চিত ভরসাস্থলের আগমনে আর তাঁর আলোর প্রতিবিম্বতে বিতারিত হচ্ছে এবং হবে। এই ডিসেম্বরে বাঙ্গালী স্বাধীন হয়েছিল আর বিশ্বলয়ের সকল সৃষ্টি নাজাত পেয়েছিল যা আজও উপভোগ করছে এবং শেষঅবদি করবে। বাংলাদেশের আকাশে যে সকল কালো মেঘ জমাট বেধেছে তা এক এক করে পরিস্কার এবং পরিচ্ছন্ন হয়ে দূরীভ’ত হচ্ছে এবং এই দেশ ও দেশের মানুষকে সম্মুখে সুখ ও সমৃদ্ধি অর্জনে হাতছানি দিয়ে উকি দিচ্ছে উন্নয়ন, অগ্রগতি, নিশ্চয়তা, নিরাপত্তা, গতিশীলতা বা চলমান এবং এর ধারাবাহিকতা আগামীতে অব্যাহতভাবে প্রবাহমান থাকবে। এই নিশ্চয়তাটুকুই এখন জাতির সামনে হাতছানি দিয়ে বেড়াচ্ছে। ইদানিং আবার দেখা যাচ্ছে পুরোনে আদলে রাজনীতির মাঠ গরম করার পায়তারা চলছে; তবে এতে কোন লাভ নেই বরং ক্ষতিই হচ্ছে। বিশেষ করে একবার যে সংস্কৃতি বা ধারা বিদায় নেয় তা আর সহজে ফিরে আসে না; তবে পুরোনে চালে যদিও ভাত বাড়ে কিন্তু পুরোনে রাজনীতির ঘুণেধরা সংস্কৃতি আর জনগণ খায়না যা গত ১৫বছর প্রত্যক্ষ করে অভিজ্ঞতায় এখন প্রজ্জ্বলিত। আর এখন সেই সময়ও নয়; যেসকল লোকেরা এই নোংরা খেলায় মেতেছে এবং সময় নষ্ট করছে তারা কি বোকার স্বর্গের পুর্নরোজ্জ্বিবীত কীট হিসেবে আবির্ভূত হতে চায়। যদি তাই হয় তাহলে হয়তে আরো ২০/৩০ বছরের চেষ্টায় সাফল্য আসতেও পারে।
এবার বলা যায় কি কি সংস্করণে কালোমেঘ উকি দিচ্ছে- এক নবউদ্যোমে করোনার নতুন ট্রেন্ড বা ভ্যারিয়েশন। যা কিনা ভ’য়া বা ধনীদের সন্তুষ্টি অর্জনের আরেক রূপমাত্র। তবে এই ঢেউ দ্বারা বিশ্ববিবেককে নয় বরং মানুষকে জোরপূর্বক কষ্টোপলব্দিতে নিমজ্জ্বিত করাবে মাত্র। তবে এর থেকেও রেহাই মিলবে; এই অন্ধকারও কাটিয়ে উঠে চলমান অগ্রগতি অব্যাহত থাকবে। তবে কি জানেন করোনার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নব্য ছাত্র আন্দোলন বা রোড আন্দোলন। এই আন্দোলনে কারা কারা জড়িত এবং কাদের মদদে রাস্তায় নেমে সাহস দেখাচ্ছে তাও একটু খতিয়ে দেখতে হবে। তবে যারা আজ রাস্তায় তারা কিন্তু বুঝে না বুঝেই কথা বলছে এবং বলাচ্ছে আর মিডিয়া ও পেছনের অনুঘটকেরা বাহাবা দিয়ে ফায়দা লোটার প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। ছাত্রদের যৌক্তিক দাবী এবং সাধারণের যৌক্তিক দাবি আদায়ের পথে জনগণ, সরকার এবং রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ। আর ঐ ঐক্যবদ্ধ রূপরেখার সমষ্টিগত প্রচেষ্টার অব্যাহত প্রচেষ্টাই জনদূর্ভোগ এবং জীবনহানী ও অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দতা ফিরিয়ে দিয়ে একটি সহনীয় অবস্থানে দাঁড় করাতে পারে। তাই সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা এবং এর অব্যাহত বাস্তবায়ন দৃশ্যমান রাখা জরুরী।
দাবী আদায়ের বিভিন্ন কৌশল এখন পরিলক্ষিত হচ্ছে তবে ইদানিং এও দেখা যাচ্ছে যে, আন্দোলন এবং প্রচ্ছন্ন খুমকিতে কিছু কাজও হচ্ছে যা দৃষ্টিকটু। কারন সাধারণ জনগণ ঐ আন্দোলন এবং প্রচ্ছন্ন খুমকীর সহিত জড়িত নহে বরং সাধারণ মানুষ চায় সরকার এবং ব্যবসায়ী শ্রেণী ও পেশার মানুষের মৌলিক উদ্দেশ্যগুলো পরিপূর্ণতা পাক। আর এতে যদি একে অন্যের পরিপূরক হয়ে কাজ করতে হয় তাও করতে প্রস্তুত। তবে রাজপথমুখী বা আন্দোলনমুখী হয়ে জনকল্যাণের জন্য জনঅকল্যাণ বয়ে নিয়ে আসা আর কাম্য নয়। সমস্যার সমাধানকল্পে হুমকি বা ধমকি নয় বরং সহনশীল মনোভাব নিয়ে সকলের অধিকার রক্ষায় কাজ করায় এখন সময়ের দাবী। রাজপথের সকল আন্দোলন এখন মুখ থুবরে পড়ার মত হয়ে আগামীর জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে জাগ্রত জনতার বিবেকের কড়া নাড়ছে। যে ক্ষতি হয়েছে এবং সামনে যে ক্ষতি হবে তার পুংখানুপুংখ হিসেব নিকেশ কষে আগামীর প্রতিটি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে। নতুবা নতুন নতুন কালো মেঘের গর্জন এবং তর্জন ও জনআকাংখা বিরোধী কর্মকান্ড পরিলক্ষিত হবে। তাই ছাত্র/ছাত্রী, পরিবহন মালিক/শ্রমিক এবং রাজনৈতিক দল ও সরকারের মধ্যে সাম্যের ভিত্তিতে পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নের সম্প্রীতি আরো সুদৃঢ় করতে হবে; আর তবেই উন্নয়নের গতি প্রবাহ আরো সম্প্রসারিত হয়ে ধারাবাহিকতার দৃশ্যমানতা অব্যাহত থাকবে।
বিএনপি তথা জনবিচ্ছিন্ন রাজনীতির খোলোয়ারদের কথা বলতে হচ্ছে যে, আপনারা আবারো ভুল পথে পা দিয়ে নিজেদের সর্বনাশ এমনকি দলের ও সমর্থকদের সর্বনাশে মনোনিবেশ করেছেন। গত বছরগুলিতে যা করেছেন তার থেকে কোন অভিজ্ঞতাই কাজে না লাগিলে শুধু বিদেশে বসবাসকারীদের প্রেসক্রিপশনে হাতরিয়ে বেড়াচ্ছেন। যা নিজেদের এবং যার উদ্দেশ্যে এইসকল করেছেন তারও বারোটা বাজিয়ে ছাড়ছেন। তবে একজন লাভবান হচ্ছেন যে, মায়ের মৃত্যু বা মৃত্যুযন্ত্রণাকে পুজি করে নিজের আখের গোছাতে মরিয়া হয়ে কাজ করছেন। তবে এতেও লাভ নেই; রাজনীতিতে ফিরে আসার সকল সুযোগ নষ্ট হয়েছে অনেক আগেই আর এখন সেই নষ্ট অবস্থানকে আরো পরিস্কার করে নিজের অবশিষ্ট অবস্থানটুকু বিনষ্টে উঠেপড়ে লেগেছে। যাই হউক দেশের মাটিতে বসবাসকারীদের বলছি লাফালাফি আর নয় বরং সমযোতা বা পারস্পারিক সম্পর্কউন্নয়নে কাজে নেমে পড়–ন এবং নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায় কাজ করুন। সরকার ও সরকারের এবং দেশবাসীর মনোভাব বুঝে সামনে অগ্রসর হউন নতুবা মহাবিপদ সংকেতের বানকুড়ালিতে পড়ে বাকি জীবন নি:শেষ করবেন। বড় বড় বুলি আওড়িয়ে যে দিবা স্বপ্ন দেখছেন তা কিন্তু মাত্র কয়েক সেকেন্ডের আর সেই কয়েক সেকেন্ড কিন্তু আপনার জীবনের জন্য মৃত্যুযন্ত্রণার কারণে পরিণত হতে পারে। তাই মৃত্যু যন্ত্রণা থেকে বের হয়ে আগামীর সুস্থ্য, সবল এবং শান্তিপ্রীয় রাজনীতি ও নীতি এবং চলমান সকল উন্নয়নের উদ্ধগতির চালিকাশক্তিতে পরিণত হউন। শিক্ষার্থী এবং সড়ক আন্দোলন এবং অতিউৎসাহিত হয়ে জনঅসন্তোষ সৃষ্টিকরার সকল প্রচেষ্টা বন্ধ করে এইদেশের শান্তিপ্রীয় মানুষকে শান্তিপূর্ণ সহঅবস্থান বজায় রেখে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিন। ফিরে আসুন ঘরে এবং মনযোগ দিন নিজ নিজ কর্মে এবং নিজেকে প্রমান করুন ও প্রতিষ্ঠিত করুন সমাজে, রাষ্ট্রে এবং বিশ্বদরবারে।
সর্বশেষে বলতে চাই চলমান স্থানীয় সরকার প্রতিনিধী নির্বাচন (ইউনিয়ন পরিষধ) নিয়ে। এইখানেও হিসেবে নিকেষ কষার বিষয় রয়েছে। দলীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করা এবং সেই প্রতিনিধির জয় এবং পরাজয়ের ব্যাপারে পুংখানুপুংখ বিশ্লেষণ এখন আগামীর কল্যাণের এবং দলের ও দলীয় শৃঙ্খলার এমনকি জনগনের মনে স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলার মত মহৌষধে পরিণত হবে। দলকে তৃণমূলে নতুন করে সাজানোর রীতি ও নীতিতে পরিবর্তন ও পরিবর্ধন আনয়নে কাজ করতে হবে। আগামীর পরিচ্ছন্ন এবং জবাবদীহিমূলক রাজনীতির সুতিকাঘর বিনির্মানে এখন নতুন করে কাজ করতে হবে। নতুন এবং পুরোনো সংস্কৃতিতে নতুনত্ব আনয়নে যুগোপযোগী হালনাগাদ সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে দলকে শক্তিশালী করতে হবে। পুরোনো এবং অভিজ্ঞদের সম্মান করে রাজনীতির মাঠ সচল রাখতে হবে। নতুবা ভঙ্গুর রাজনীতির রিতি রেওয়াজ চালূ হবে। ঠেকলে তিন মাথার কাছে যাওয়ার যে রেওয়াজ রয়েছে তার পুনরুজ্জ্বিবন অব্যাহত রাখতে হবে। দলীয় চেইন অব কমান্ড অনুসরন এবং অনুকরন করা আবশ্যক। নির্বাচনে অংশগ্রহন এবং বর্জন উভয়কেই আরো সচেতন হয়ে জনগননির্ভর রাজনীতি চালূ রাখতে হবে। জনগণকেও নিজের বিভেক জাগ্রত রেখে বিবেচনাপ্রসূত হিসেব নিকেশ কওে নিজের অমূল্য সম্পদকে যোগ্যপাত্রে দান করতে হবে। কোনভাবেই লোভে বা লাভে পড়ে বৃহৎ ক্ষতির হাতে সমর্পিত হওয়া যাবে না। বৃহৎ স্বার্থের জন্য ক্ষুদ্র স্বার্থ ত্যাগ করে আগামীর কল্যাণে নিজের ভুমিকা সঠিকভাবে পালন করতে হবে।
অতীতের ন্যায় সকল নেতিবাচক কালোমেঘ বিদূরীত হবে এবং এই দেশসহ বিশ্ব ফিরে পাবে তার স্বাধীন মত ও পথ এবং স্বাভাবিক অগ্রযাত্রা। সবই হচ্ছে এবং হবে তবে এতে আমাদের বিশ্বাস ও ভরসা রাখতে হবে সৃষ্টিকর্তার উপর। কারণ তিনিই আমাদেরকে সাহায্য করবেন, প্রয়োজনীয় যোগান দিবেন এবং সকল প্রতিক’লতা থেকে সুরক্ষা দিবেন। তবে এইসকল হচ্ছে এবং হবে যার জন্যই আমরা সৃষ্টিকর্তাতে বিশ্বাস ও নির্ভরতা এবং তাঁর কাছে প্রতিনিয়ত সাহায্য চেয়ে আশ্রয় নিয়ে আগামীর কল্যাণ সাধনে নিয়োজিত থাকতে হবে। সৃষ্টিকর্তা আছেন, ছিলেন এবং থাকবেন; তিনিই জীবন আর তিনিই আমাদের জীবনের আলো। তাই সৃষ্টিকর্তাতে বিলিন হউন জীবনকে সচল রাখার জন্য এবং জীবনের অন্ধকারকে দূর করার জন্য। সৃষ্টিকর্তার আলোতে আলোকিত হউন এবং সৃষ্টিকর্তার অনন্তকালীন জীবনে নিজেকে জড়ায়ে আগামীর নিশ্চিত কল্যাণ সুনিশ্চিত করুন। আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন এবং আপনার ইচ্ছায় পরিচালিত করে বর্তমান অন্ধকার পেরিয়ে আলোতে পৌঁছাতে সাহায্য করুন। কারণ আপনিই জীবন এবং আলো আর আপনার জীবন এবং আলোতে আমাদের সকলকে সমৃদ্ধ করুন।

In the light beyond darkness

As we walk through the darkness and into the light, we are now being stung by new unknown fears. But its durability is not too deep or far away. The permanence of this new darkness is very close. So the new Amanisha, who has come up with a new name, will cut the Amanisha. The world is now in the game of darkness and the dark world is being shaken by different names. In this darkness, however, natural disasters sometimes occur; Sometimes it is man-made which is at the instigation of Satan. But in most cases, man-made darkness makes us anxious to eat. Dark layers and classification are now very easy. Because darkness and light are both but the creation of Allah Ta’ala (Creator). There is no possibility of any harm in these two but the darkness of natural disasters and the darkness of mankind but the thunder signal of danger plays and plunges into danger. So this December, the darkness will be dispelled with the victory of Bengalis and the arrival of the messenger of world peace.


The black cloud that is still hovering and preparing to die is being and will be dispersed in the steam of peace and in the arrival of the sure hope of life and in the reflection of His light. This December, the Bengalis became independent and all the creations of the world were saved which they are still enjoying and will enjoy till the end. All the black clouds that have frozen in the sky of Bangladesh are being removed one by one, clear and clean, and the people of this country and its people are striving for happiness and prosperity, development, progress, assurance, security, mobility or ongoing and its continuation in the future. Will continue to flow. This certainty is now being waved in front of the nation. Lately, it is seen that the old style of politics is being heated; However, there is no benefit but loss. Especially once the culture or trend goes away it doesn’t come back easily; However, although rice grows in the old rice, but the old culture of politics and the people do not eat the old which is now ignited in the experience of the last 15 years. And now is not the time; Do people who indulge in this dirty game and waste time want to emerge as the resurrected worm of a fool’s paradise? If that is the case then maybe 20/30 years of success will come.

Now it can be said in which version Kalomegh Uki is giving a new trend or variation of Corona in a new venture. Which is just another form of gaining wealth or satisfaction of the rich. However, this wave will not only force the world conscience, but also force people to be plunged into misery. But there will be relief from this; Ongoing progress will continue even after overcoming this darkness. But do you know that the neo-student movement or road movement has been associated with Corona. We have to find out who is involved in this movement and who is showing courage to take to the streets. However, those who are on the streets today are talking and talking without realizing it and the media and the catalysts behind it have continued their efforts to benefit Lotta. The people, the government and the political parties are united in realizing the logical demands of the students and the logical demands of the people. And the continued efforts of the collective effort of that united framework can bring about a tolerable position by restoring the suffering and loss of life and economic well-being. Therefore, it is important to keep visible the united efforts of all and its continued implementation.


Different strategies for realizing the demands are being observed now, but lately it is also seen that there is some work being done in the movement and in the underlying threat which is not visible. Because the common people are not involved in that movement and undercover, but the common people want the government and the basic objectives of the business class and the people of the profession to be fulfilled. And if they have to work to complement each other, they are ready to do it. However, it is no longer desirable to carry the welfare of the people for the welfare of the people by going towards the highway or movement. The time has come to work for the protection of the rights of all with a tolerant attitude and not with threats or intimidation to solve the problem. All the movements on the highway are now falling on deaf ears and are shaking the conscience of the awakened masses as an example for the future. Every further decision has to be implemented after a thorough calculation of the damage that has been done and the damage that will be done in the future. Otherwise new black clouds will roar and anti-bullying and anti-people activities will be observed. Therefore, there is a need to strengthen the harmony between students, transport owners / workers and the development of mutual relations on the basis of equality between the political parties and the government; Only then will the pace of development expand further and the visibility of continuity will continue.

The BNP and the proponents of separatist politics have to say that you have once again stepped in the wrong direction and focused on your own defeat and even the defeat of the party and its supporters. If you don’t have any experience from what you have done in the last few years, you are just looking at the prescriptions of those living abroad. Twelve of those who have done all this for themselves and for what purpose. However, one of the beneficiaries is that he is working desperately in his own sugarcane field by worshiping his mother’s death or death pain. But there is no benefit in this either; All the opportunities to return to politics have been wasted long ago and now by cleaning up that lost position, the rest of one’s position has been ruined. In any case, I am telling the people living in the land of the country not to jump on the bandwagon but to work for the betterment of harmony and mutual relations and work for the survival of themselves. Understand the attitude of the government and the government and the countrymen, or move forward

Leave a Reply

Your email address will not be published.