কসবা উপজেলা নির্বাচনে এগিয়ে স্বপন

প্রশান্তি ডেক্স॥ আসন্ন কসবা উপজেলা নির্বাচনে জনতার মতামতে  নম্রতা ও ভদ্রতার অমীয় ব্যবহারে এগিয়ে আছেন বর্তমান কুটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফোরামের সভাপতি এবং কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি জনাব ছাইদুর রহমান স্বপন সাহেব। কসবা উপজেলা ঘুরে এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় তিনি একজন অমায়িক ও অতিভদ্র মানুষ। তিনি মানুষের প্রয়োজনে পাশে থাকেন; কথায় নয় কাজে বিশ্বাসি এবং অল্প কথার মানুষ। স্বভাব, শিক্ষা-দিক্ষায় এবং পারিবারিক ঐতিহ্য ও আত্মিয়তার বন্ধনে কসবাবাসীকে আলিঙ্গনে আবদ্ধ করে রেখেছেন। তিনি সাতটি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং তার সমর্থক ও পৌর মেয়র এবং জেলা পরিষদ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের সমর্থন পেয়েছেন এমনিক তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে তিনি জনতার দ্বারে দ্বারে যাচ্ছেন। তিনি সাধারণ শ্রেণী পেশার মানুষেরও সমর্থন পেয়ে যাচ্ছেন। আগামী নির্বাচনে তাঁর জয় শতভাগ নিশ্চিত তবে তার সাতে প্রতিদ্বন্ধিতা করার মতো কোন প্রতিদ্ধন্ধি এখনও মাঠে নেই।

ছাইদুর রহমান স্বপনের জনআকর্ষণ হলো স্বচ্ছতা, জবাবদিহীতা এবং মনযোগ দিয়ে প্রয়োজনীয়তা উপলব্দি করে যোগান দেওয়া এমনকি মানবদরদীপনা। মানুষকে আপন করে নেওয়া তার বংশীয় ঐতিহ্য এবং সেবায়ী মনোভাবের অহংকারও বটে। আমার জানামতে তিনি বর্তমান আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মাননীয় মন্ত্রীমহোদয়ের আপন ফুফাতো ভাই। জনাব আনিছুল হক সাহেবও ওনাকে স্নেহ করেন এবং ভালবাসার দৃষ্টিতে দেখেন। আত্মার বন্ধনে আবদ্ধ এই স্বপনকে তিনি নির্বাচন করার অনুমতি দিয়েছেন এমনকি শতভাগ সমর্থনও যুগিয়ে যাচ্ছেন। সুতরাং নির্বাচনে স্বপনের বিজয় কে ঠেকায়?

বর্তমানে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যানও নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। তবে তিনি স্বপনের চেয়ে অনেক পিছিয়ে। কারণ তিনি তাঁর ক্ষমতাকালীন সময়ে যাদের উপকার করতে পারেননি তারা তার বিপক্ষে। তিনি একাধারে ক্ষমতায় রয়েছেন এইজন্য ভোটার-রাও চায় নতুনত্য এবং নতুন কাউকে নির্বাচিত করতে। বর্তমান চেয়ারম্যান হয়তো অনেককেই কথা দিয়েছেন কিন্তু কথা রাখতে পারেননি তাই তারাও হতাশ হয়ে বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। বর্তমান চেয়াম্যান কখনো কখনো দুই নৌকায় পা দিয়ে কাজ করেছেন তাই ঐ দুই নৌকার যাত্রীরা এখন হুশিয়ার। কেউ কেউ সঙ্গে রয়েছেন কিন্তু ভোটার হিসেবে ভোট প্রদানের সময় স্বপনকেই বেছে নেবেন এমন আভাসও পাওয়া গেছে। যার পরনায় ছাইদুর রহমান স্বপন বিপুল ভোটে জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ নিশ্চিত।

এলাকার সচিব, শিক্ষক, মৌলবি, ছাত্র-ছাত্রী, কৃষক-শ্রমিক এবং অতি সাধারণ ও সম্মানীত পরিবারের লোকজন অমায়িক, অতিভদ্র, মার্জিত স্মার্ট স্বপনকেই বেছে নেবেন বলে মতামত দিয়েছেন। তাদের সঙ্গে আলোচনায় এই আভাসই ফুটে উঠেছে। তাই আসুন স্বপনের পক্ষে প্রকাশ্যে কাজ করি এবং প্রয়াত জনতার বন্দু উপজেলা চেয়ারম্যান সহিদ সাহেবের মত আরেকজন উপজেলা চেয়ারম্যান স্বপনকে জয়যুক্ত করে কসবাবাসী ধন্য হই এবং মাননীয় আইনমন্ত্রীর পারিবারিক সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধা ভালবাসা প্রদর্শনের সুযোগ শতভাগ কাজে লাগাই। চলমান ধারাবাহিক লিখা অব্যাহত থাকবে…

Leave a Reply

Your email address will not be published.