#জননেতা_আলহাজ্ব
মোঃ আল মামুন সরকার,
শুধু একটি নাম নয় একটি ইতিহাস, একটি প্রতিষ্ঠান।
#কারণ যে মানুষটির কাছ থেকে শিখেছি কিভাবে রাজনীতি করে অগ্রসর হতে হয় যার কাছ থেকে এমন স্নেহ পেয়েছি যা কোনদিন ভুলার মত নয়।
##আমার মত এক নগণ্য কর্মীকে তিনি যেভাবে মূল্যায়ন করতেন মনে হয় পৃথিবীর কোথাও এত মূল্যায়ন পাব না।
#এমন নেতা সম্পর্কে লিখতে গেলে কলমের কালি হয়তো ফুরিয়ে যাবে সাগরের পানি শেষ হয়ে যাবে তবুও লেখা শেষ হবেনা।
#অল্প কিছুদিনের ভিতরে স্থায়ীভাবে বাংলাদেশ চলে যাচ্ছেন আমাদের নেতা।
#বাম্মনবাড়িয়া জেলার আখাউড়া-কসবা আসনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের অন্যতম মনোনয়ন প্রত্যাশী।
#ইতিমধ্যেই দলের হাইকমান্ড থেকে গ্রীন সিগনাল পেয়েছেন।
#আমাদের প্রিয় নেতা উনার দীর্ঘ ৩৭ বছরের প্রবাস জীবনের ইতি টানছেন কিন্তু এতিম করে যাচ্ছেন আমিরাতে অবস্থানরত কয়েক হাজার মুজিবসৈনিককে।
#প্রিয় নেতার অভাব আমরা তিলে তিলে টের পাব। কিছু করার নেই সবাইকে একদিন প্রবাস জীবনের ইতি টানতে হবে।
#আমিরাতের কমিউনিটি রাজনীতিতে আরেকজন আল মামুন সরকার সৃষ্টি হবেনা এটা নিশ্চিত।
#আজ থেকে ৩০ বছর আগে দুবাইতে যখন আওয়ামীলীগের নাম নেওয়া যেত না তখন তিনি উদ্যোগ নেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ গঠন করার এবং গঠন করেন দুবাই বঙ্গবন্ধু পরিষদ।
#পরবর্তীতে উক্ত সংগঠনের তিন তিনবার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন যা এখনো বঙ্গবন্ধু পরিষদের ইতিহাসে স্বর্ণযুগ।
#আল মামুন সরকার সর্বপ্রথম চিন্তা করেন বঙ্গবন্ধু পরিষদ এর পাশাপাশি আওয়ামীলীগ গঠন করা খুব প্রয়োজন।
#শত বাঁধা বিপত্তি পেরিয়ে তিনি গঠন করেন সংযুক্ত আরব আমিরাত আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি।
#আওয়ামীলীগ গঠন করে থেমে থাকেননি তিনি আমিরাতের প্রত্যন্ত এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মুজিব সৈনিকদের একত্রিত করে সকল অঙ্গরাজ্য আওয়ামীলীগের কমিটি পূর্ণ করেন যা মধ্যপ্রাচ্যে রোল মডেল হয়ে আছে।
#মামুন ভাইয়ের দেখানো পথে এগিয়ে যাবে আমিরাত আওয়ামীলীগ।
#প্রিয়_নেতার_স্বদেশ গমন নিরাপদ হোক।
এই কামনায়:
মোহাম্মদ হুছেইন মনু