আখের॥ কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান এর আপন চাচাতো ভায়ের ছেলে মো: জাহাঙ্গির আলম ভুইয়া তার দলবল সহ গত শনিবার (৮/৭/২০১৭) তারিখে ফতেহপুর ঈদগা মাঠে খোমায়ূন কবির খাঁন এর সভাপতিত্তে কসবা উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি জনাব মাসুদ আলম দিপু ও স্থানীয় সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন ভুইয়া এবং যুগ্ম আহবায়ক জহির মেম্বার এর উপস্থিতিতে লতুয়ামুড়া গ্রামের শতাধিক কর্মীসহ প্রকাশ্যে যোগদান করেন।
বিএনপি কসবা উপজেলা কার্যালয় থেকে পাঠানো তথ্যে এবং উক্ত যোগদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত আমাদের প্রতিনিধির পাঠানো তথ্যে এবং সাবেক চেয়ারম্যান এবং সভাপতি জনাব খুমায়ুন কবির খাঁন এর ফোনালাপে নিশ্চিত হয়ে পত্রিকায় গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ আকারে প্রকাশ করা হলো। কসবা উপজেলা একটি উন্নয়ন মডেল হিসেবে পরিচিত করেছেন আমাদের মান্যবর এডভোকেট আনিছুল হক; মাননীয় মন্ত্রী আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। কিন্তু দু:খের বিষয় হলো আমাদের দলীয় কর্মীদ্বয় এমনকি বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান (আওয়ামী লীগ মনোনীত) এমনকি তাঁর ভাতিজা ও নিজ গ্রামের কর্মীদ্বয় আজ বি এনপিতে যোগদান করল। এই দু:খ এখন ঘোচাব কি করে। কর্মীদের মনে কি এমন দু:খ এবং যন্ত্রনা ছিল যে ক্ষমতাসীন দলের ছত্র ছায়ায় না থেকে গভীর সমুদ্রে নিমজ্জিত অন্ধকারের তলানীতে চাপা পড়া কান্ডারী বিহীন একটি দলে যোগদান করল। ভেবে দেখতে হবে এখনই কি এমন হয়েছিল বা কিসের কারণে তারা দল ত্যাগ করল।
যে গ্রামে উপজেলা চেয়ারম্যান থাকে এমনকি চেয়ারম্যান এর নিজ পরিবারের সদস্যরা ঠিক থাকে না তাহলে ঐ চেয়ারন্যাম এবং গ্রাম কত ভাগ্য বঞ্চিত হতে পারে তা আর বলার থাকে না। এহেন পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য দলীয় কর্মী ও সমর্থক এবং নের্তৃবৃন্দকে এখন থেকে উদ্যোগ নিতে হবে নতুবা আরো অনেক দু:খের সংবাদ আমাদের শুনতে ও দেখতে হবে। আশা করি নের্তৃবৃন্দের সুদৃষ্টি পড়তে ঐ অভিমানি নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের প্রতি। হতাশা গুছিয়ে আশার সঞ্চার ঘটিয়ে দলকে আরো শক্তিশালী এবং মজবুত করে আগামীর ফসল ঘরে তুলতে হবে।