তাজুল ইসলাম নয়ন॥ কসবা-আখাউড়ার উন্নয়ন রূপকার এবং বাস্তবে দৃশ্যমান উন্নয়ন রূপদানকারী জনাব এডভোকেট আনিছুল শ্যানন ভাই আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। আমরা তার যাত্রার সঙ্গি হতে পেরে গর্বিত। আরো গর্বীত হবো যখন নির্বাচনী ফলাফলে বিজয়ী বিরের বেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বিজয়ের মালা উপহার দিতে পারবো।
আসুন আমরা সকলে মিলে-মিশে যার যার অবস্থান থেকে সফল ও ইতিবাচক কর্মসূচী নিয়ে এগিয়ে যাই। সকল বিবেদ ভুলেগিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছার মিছিলে সামিল হই। জনাব হক সাহেব সাদা মনের মানুষ এবং নির্ভেজাল ও নিস্কলুস চরিত্রের অধিকারী। আমরা তাঁর সমর্থক ও গুনগ্রাহী। আমাদের আচরণে এবং কোন কাজে যদি কেউ অসন্তুষ্ট হন সেটা নিয়ে জনাব হক সাহেবের উপর বিরাগভাজন হওয়া মানায় না। এবং এটা বুদ্ধিমানের কাজও নয়। এমনকি পরিশেষে এই বিরাগভাজন কিন্তু মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর উপর গিয়ে বর্তায়।
যদি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী এবং তাঁর সিদ্ধান্তকে অগ্রাহ্য করি তাহলে আর কিসের আওয়ামী লীগ, বা তৃণমূল আওয়ামী লীগ অথবা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হিসেবে নিজেকে একজন দাবিদার ভাবি বা বলি। শুতরাং সময় এখনো আমাদের সামনে ঘূর্ণায়মান। আসুন এই সময়কে কাজে লাগিয়ে সকলে মিলে-মিশে আগামীর বিজয়কে উপভোগ্য করে তুলি। জনাব হক সাহেবকে আমাদের হৃদয়ের মধ্যমণী হিসেবে তুলি ধরি এবং জননেত্রী ও মানবতার মা শেখ হাসিনাকে কসবা আখাউড়া নির্বাচনী আসনটি উপহার দিয়ে আমাদের ঐহিত্য ও গৌরব মন্ত্রীত্ব ধরে রেখে বাকি অসমাপ্ত উন্নয়ন কাজের সমাপ্ত করি।
কেউ যদি নির্বাচনের নামে সন্ত্রাস করে তাদেরকে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন…. আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী এড: আনিছুল হক। সন্ত্রাসীর ঠাই এই দেশে নাই এবং এদের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি চলমান। এই নীতির বাইরে গিয়ে কাজ করার এখন আর সময় নেই। সুতরাং সময় থাকতে নিজেকে বদলান এবং সুস্থ্য, সুন্দর ও স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন।