তাজুল ইসলাম মিলন॥ ড. মিলন দিবসটির তাৎপর্য পুন:জাগরিত হউক বাংলা মায়ের দামাল ছেলেদের মাঝে। এই দিবসের মর্মবেদনায় এবং ধারাবাহিক উন্নয়নকল্পে শ্যামলীমায় জেগে উঠুক সকল জড়াগ্রস্থ বিবেক।
১৯৯০ সালে এই দিনটিতে ডা. শামসুল আলম খান মিলন তাঁর তাজা প্রাণ বিলিয়ে দিয়েছিল আমাদের আজকের ফিরে পাওয়া ভোট ও ভাতের অধিকারের জন্য। সকল স্বৈরাচারী মনোভাবের পরাজয় ঘটেছিল সেদিন এবং এই উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রার নতুন সুর্যদয় হয়েছিল। সেই সুর্যদয়ের দ্বার বেয়ে বর্তমানে পৌঁছেদিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে সেই স্রোতস্বীণী মহীয়সী নারী মানবতার মা ও জাগ্রত বিবেকের রূড় বাস্তব কর্মচাঞ্চল্য গণতন্ত্রের মানসকণ্যা বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ ও এদেশের জনগণকে সম্মানের স্থানে পৌছে দেয়া সততা ও ন্যায়পরায়নতা কর্মঠ সরকারের প্রধান হিসেবে তৃতীয় স্থান অধীকারিণী বাংলার মানুষের শেষ ভরসার স্থল বঙ্গবন্ধু তয়না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আমরা গভীরভাবে স্মরণ করছি বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের তৎকালীন যুগ্মমহাসচিব ও ঢাকা মেডিক্যালের শিক্ষক ৯০এর ২৭ নভেম্বর ঘাতকের গুলিতে নিহত ডা. মিলনসহ অগনিত আত্মদানকরী শহীদদেরকে। ঐসকল শহীদদের প্রতি গভীর শদ্ধা জানাই এবং কৃতজ্ঞতাচিত্তে আমার ভালোবাসা জাগ্রত রেখে তাদের ত্যাগের মহিমায় উজ্জ্বীবিত ¯স্রোতের তেজস্বীনি ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।