রাইসলাম॥ বাংলাদেশ যুবলীগ ঐতিহ্যের এবং সাম্যের। যুবলীগের প্রশংসা না করে পারা যায় না। কুৎসা রটানোর কোন সুযোগ নেই এই যুবলীগের। বর্তমান সভাপতি জনাব শ্রদ্ধেয় ওমর ফারুক ভাই এই যুগের নক্ষত্র হিসেবে আর্ভিভূত হয়েছেন ইতিমধ্যে। তারপরও কথা থেকে যায় যুবলীগ কি যোগ্য লোক খুজে পেতে অসহায় বা কেন্দ্রীয় কমিটিতে অযোগ্য এবং অদক্ষ এমনকি পায়ের নিচে যার মাটি নেই সেইসকলদের ভিরানোর কি প্রয়োজন তা বোধগম্য নয়। আমি রাজনীতি করি কোন পদের জন্য নয় বরং পদ পাইয়ে দেয়ার জন্য এমনকি ঐ পদে টিকিয়ে রাখার জন্য। জন্মই আমার রাজনীতিতে এবং হাতেখড়ি বিখ্যাতদের শাসনের মাঝে। রক্তে আওয়ামী লীগ, জীবন উৎসর্গীকৃত আওয়ামী কল্যাণে। 
একটি ছোট প্রশ্ন ও আহবান এই লক্ষ্যে যে, কোন পদ দেয়ার আগে ঐ ব্যক্তির সামাজিক এবং পারিবারিক জনসম্পৃক্ততা ও গ্রহণযোগ্যতা নির্ণয় করা প্রয়োজন। নতুবা দলের বা দেশের কল্যাণে উপকার বহন না করে ক্ষতির সম্মুখীন হওয়া ছাড়া কোন গত্যন্তর থাকবে না। এই সেই শ্যামল কোমার রায়, যিনি উপ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ। তার সম্পর্কেই আজকের লিখার অবতারণা। আমি ব্যক্তিগতভাবে তাকে চিনি এবং খুবই মধুর সম্পর্ক তার সঙ্গে, কিন্তু দলের প্রয়োজনে আর ভবিষ্যতের তাড়নাই লিখা এই ছোট ইতিকথা। শ্যমল কুমার রায় আমার দাদার প্রতিষ্ঠিত কলেজে ইন্টারমিডিয়েট অধ্যয়ন করাকালীন সময়ে আমিও ঐ একই শ্রেণীর ছাত্র হওয়ার সুবাদে মুধুর সম্পর্ক হয় তার সঙ্গে। আর দাদার প্রতিষ্ঠিত কলেজ হওয়ায় বিশেষ সম্পর্ক তৈরীতে সবাই আগ্রহী হতো ঐ সময়। সেই সর্ম্পকের ভিত্তিতেই তাকে পরবর্তীতে ঐ কলেজের জিএস নির্বাচনে প্রার্থী করা হয়। ভিপি প্রার্থী হয় আমার আর এক বন্ধু। উভয়কেই পাস করানোর জন্য মরীয়া আমরা। কোনভাবেই পাস হওয়ার সম্ভাবনা না দেখে দাদার স্মরণাপন্ন হয়, তখন দাদা একজন সমাজ সেবক এবং এলাকার সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি ছিলেন এবং এখনও আছেন। তিনি আওয়ামী লীগের কান্ডারী এবং বঙ্গবন্ধুর খুবই ¯েœহের সহচর ছিলেন। তার ইমেজকে কাজে লাগানোর প্রয়োজনে আমি কলেজ প্রতিষ্ঠাতা আমার দাদাকে বলি নির্বাচনে একটু ওয়ার্ক করে সহযোগীতা করতে। তখন দাদা আমার উপর রাগ করে; কিন্তু পরক্ষণে আমার অমায়িক বুঝানোতে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আদর করেন এবং বলেন তোমার জন্য আমি কোমড়ে গামছা বাধলাম এবং বিজয় নিয়ে গড়ে ফিরে তোমাকে সম্মানীত করবো।
আমি ঢাকা থেকে নিশ্চয়তা নিয়ে এলাকায় ফিরে এসে সবাইকে কাজ করতে বললাম; এও বললাম যে, প্রতিষ্ঠাতা এ বি ছিদ্দিক সাহেব নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াবেন শুধু আমাদের বিজয় নিশ্চিত করার জন্য। তোমার এগিয়ে যাও। সেই মোতাবেক তাই হলো এবং বিজয় নিশ্চিত হলো। বিএনপির এক জাদরেল প্রার্থী যাকে ফেল করানো সম্ভব ছিলো না ঐ ভিপি এবং জিএস প্যানেলের কারোরই। প্রথাগতভাবে এই কলেজে বিএনপিই বার বার বিজয় অর্জন করে আসছিল। ঐ বারই প্রথমবারের মত আওয়ামী লীগ পুর্ন প্যানেলে জয়ী হয়েছিল। আর এর সম্পূর্ণ অবদান ছিলো কলেজ প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্জ্ব এ বি ছিদ্দিক সাহেবের। দাদা আজ নেই কিন্তু তাঁর ভালবাসা রয়েছে এবং প্রেরণা আমাদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আগামীর কোন নতুন সৃজনশীলতার দিকে।
আশা যাক বাবু শ্যামল কুমারের দিকে। তিনি এত বড় নেতা হয়েছেন যে, তার অতীত বন্ধুবান্দব এবং এলাকার মুরুব্বীদের প্রায় ভুলেই গিয়েছেন। মনে হয় না তিনি পৃথিবীর কোন মানুষ। তিনি মনে করেন অশরীরী এক দেবতা, যা ধরা ও ছোয়া যায় না বরং মাঝে মাঝে কোন অনুষ্ঠানে দেখা যায়; আর তাও অভিবাবক শুলব আচরণের মাধ্যমে। আমি বলতে চাই এটাই কি রাজনীতির ধারক ও বাহক। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কি এটাই। না সম্পূর্ণ বৈপরিত্য বহন করে বঙ্গবন্ধুর নামে এই রাজনীতি মেনে নেয়া যায় না। বঙ্গবন্ধু সবাইকে মনে রাখতেন এবং আত্মার সম্পর্ক নিয়েই কথা বলতেন আদেশ করতেন। বাম নেতা কুমিল্লা বার্ডের পরিচালক এবং নিরীক্ষণ পত্রিকার সম্পাদক মুগ্ধ ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ঐ সম্ভাষনে। তিনি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পোষ্টার ষাটিয়ে ছিলেন কিন্তু বিকেলে বঙ্গবন্ধু কুমিল্লায় এসে মোহাম্মদুল্লা নামে ডাকেন এবং নির্দেশনা দেন। তখন সেই বিরোধী মুহাম্মদুল্লা বঙ্গবন্ধুর হয়ে কাজ করেন এবং জেলও খাটেন। সেই রাজনীতিই এখন আশা করি বঙ্গবন্ধু অনুসারীদের কাছ থেকে। বৈপরিত কোন কিছু আশা করা যায় না। এম আর আক্তার মুকুল সাহেবও একই দৃষ্টান্ত দিয়ে আমাদেরকে উৎসাহিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর আদর্শ ও ভালবাসার অনুপ্রেরণা নিয়ে।
বাবু শ্যামল রায় তার এলাকায় গ্রহণযোগ্যতার মাপকাঠিতে শুন্যের কোটায়। স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কেউ তাকে পছন্দ করে না। এমনকি তার সেই শৈশবের বন্ধুরাও না। গ্রামে তার কোন সামাজিক মূল্য নেই। উপজেলা এবং জেলাতেও কোন মূল্য নেই। তাহলে ঐ লোকটিকে কেন যুবলীগের মত একটি প্রতিষ্ঠীত আদর্শীক স্বচ্ছ সংগঠনে যার পায়ের নিচে মাটি নেই এবং মাথার উপর ছায়া নেই এমন মানুষকে পদায়ন করা হলো। কি দিতে পারে ঐ মানুষটি। দলকে যে মানুষটি ১০০টি ভোটের ব্যবস্থা করে দিতে পারবে না সেই মানুষটিকে কেন কেন্দ্রীয় কমিটিতে ঠায় দিতে হবে? এর জন্য একটি ক্লিন ইমেজ এবং গ্রহনযোগ্য মাপকাঠি থাকা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। কারণ আমি ঐ দলের সঙ্গে রক্তে মিশানো একটি কণা বলে। আমার চাওয়া-পাওয়ার নেই ছিলনা অতীতে এবং থাকবে না ভবিষ্যতে, তবে দেয়ার ছিল আছে এবং থাকবে।
বাবু শ্যামল রায়ের দশা হলো এলাকায় শুন্য; তবে যুবলীগের কেন্দ্রীয় পদ এবং পোষ্টারে তিনি এলাকায় একটি মৃত মানুষ হিসেবে দেয়ালে বা গাছে সাটানো এক চিত্র মাত্র। কিন্তু তিনি একটি কাজ করে যাচ্ছেন যা হলো দলের ক্ষতি; কিভাবে তিনি হিন্দু সমাজের উপর স্বার্থনিয়ে দ্বন্ধ এবং অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছেন তা ভোক্তভোগীরাই বলতে পারে। যার ভিত্তিমূলে ঐ যুবলীগের পদ। দ্বিতীয়টি হচ্ছে কিছু উচ্ছৃঙ্খল ছেলেদের মদ এবং গাজার জোগান এমনকি অবৈধ মাদক ব্যবসা সম্প্রসারণই তার একমাত্র উদ্দেশ্য। সবই কিন্তু ঐ যুবলীগের কেন্দ্রীয় পদ বিক্রি করে। আরো একটি কাজ করে যাচ্ছেন; যা হলো বর্তমান সরকারের উন্নয়নে ভাটা পরার মতো; যা বিরোধী দলদ্বারা হতো এখন হচ্ছে বাবু শ্যামল কুমার রায় দ্বারা। তিনি দাবী করেন তিনি আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হবেন এবং যুবলীগ থেকে তিনাকে মনোনীত করেছেন। এই যদি হয় যুবলীগের সিলেকশন দৈন্যদশা তাহলে ওমর ফারুক ভাইয়ের মত প্রাজ্ঞ লোকের আর যুবলীগে থাকার কি প্রয়োজন? বাবু শ্যমলদের মত অর্থব্য যাযাবরদেরই জয়জয়াকার হউক। তবে এটা মিথ্যা কারণ যেখানে একজন সৎ ও নির্ভিক আওয়ামী কান্ডারী বা সৈনিক রয়েছেন এবং কসবা আখাউড়াকে নর্দমা থেকে শীর্ষে রাজধানী সমতুল্যে তুলে এনেছেন। যার কোন পাওয়ার নেই বরং ব্যক্তিগত সম্পদ দিয়েও সরকারী উন্নয়ন কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন সেই হক সাহেব কে বাদ নিয়ে কিনা যার জামানত হারানো কয়েকশ হাজার কোটি ভাগ নিশ্চিত সেই ছন্নছাড়া মানুষ পাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নমিনেশন এমনটা ভাবতেই মরন হওয়া দরকার।
শুধু তাই নয় বরং আরেক স্বর্ণ চোরাকারবারী সাবেক এমপি শাহ আলম সাহেবের সঙ্গেও হাত মিলিয়ে অন্যায়ভাবে এলাকায় না গিয়ে বরং বাইরে থেকে ভুয়া ফেসবুক আইডি ব্যবহার করে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য দিয়ে এমনকি যারা মন্ত্রীমহোদয়ের হয়ে এলাকায় সার্বক্ষনিক কাজ করে যাচ্ছে তাদেরকে অসম্মান করার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে যা প্রকাশিত হয়ে এলাকায় যাওয়ার পথ চিরতরে বন্ধ হয়ে পড়েছে। যদি কেউ আওয়ামী লীগের হয় বা সমমনা দলের এমনকি সহযোগী দলের হয় তাহলে আওয়ামী লীগের উন্নয়ন এবং ধারাবাহিকতা রক্ষা করাই সকলের ঐকান্তিক চেষ্টা এবং চিন্তা হওয়া প্রয়োজন। কিন্ত এর বাইরে যদি কারো কোন বিরোধী চিন্তা থাকে সেটা অশুভ শক্তির এজেন্ডা বাস্তবায়ন ছাড়া আর কি? এলাকার মন্ত্রী বা এমপির হাতকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে দলের উন্নয়ন কর্মকান্ডকে এগিয়ে নেয়ায়ই হলো দলীয় আদর্শের ঐক্যের প্রতীক। কিন্তু এর বাইরে যা তা হলো দলীয় আদর্শ এবং ঐক্য বিনষ্টের প্রতিক। যে বা যারাই এই কাজটুকু করে যাচ্ছেন তাদের বিষয়ে এখনই সচেতন হয়ে কঠোর ও কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
ইদানিং একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে যে, আইন মন্ত্রী মহোদয়ের এপিএস রাসেদুল কাউছার জীবন সম্পর্কে মিথ্যা খবর সোসাল মিডিয়ায় প্রকাশ করছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। কিন্তু ঐ আইডিগুলো ভূয়া তাই সনাক্ত করতে সময় লাগছে। আশা করি আগের মতো আবারো প্রকাশিত হয়ে দেশ ছাড়া হওয়ার পর্যায়ে পৌঁছবে ঐ চক্রান্তকারীরা। তবে রাশেদুল কাউছার জীবন সম্পর্কে বলি। তিনি আমার সঙ্গে ১৯৯৬ সাল থেকে পরিচিত এবং আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও ওনার যাতায়ত ছিল একজন আওয়ামী লীগ কর্মী হিসেবে। বয়সে আমার থেকে বড় এবং রাজনীতিতে আমরা একই ঘরানার এবং সম্পর্কও ভাল। দেখা হলে কথা হয় এইটুকুই। মন্ত্রী মহোদয়ের এপিএস হওয়ার পর হয়ত কয়েকবার দেখা হয়েছে, এর বেশী কিছু নয়। সচিবালয়ে গেলে মাঝে মধ্যে দেখা হয়। কিন্তু এর বেশী কোন যোগাযোগ আমাদের নেই। আর থাকারও প্রয়োজন নেই। কারণ সবাই আমরা যার যার কাজ নিয়ে ব্যস্ত। তবে ঐ পরিচয়ের মাধ্যমে যা আমার অভিজ্ঞতা তা হলো জীবন সাহেব সহজ সরল এবং একটু অভিমানি প্রকৃতির লোক। ওনার সরলতা এবং সহজতা কাছে থেকে উপলব্দি করা যায়। একটি কথা বলি; প্রায় দশ বছর পর দেখা হলো জীবন সাহেবের সঙ্গে;(ছিদ্দিক দাদার স্ত্রী মারা যাওয়ার পর)। আমি তখন বাড়ির সামনে অতিথিদের দেখাশুনা করতেছিলাম তখন জীবন ভাই আমাকে জড়িয়ে বলব ভাই কেমন আছ; আমিও খুব আপন ভেবে খোজ খবর নিয়ে বললাম ভাই মিস করি তোমাকে। তখনই ওনার নম্বরটি সংগ্রহ করি। পরবর্তীতে আবার দেখা হলো সেই সিদ্দিক দাদার বাড়িতে দাদার লাসের সামনে। একই সম্পর্ক কিন্তু আজও যখন দেখা হয় সেই একই সম্পর্কই আমাদের বহমান। মাঝে মাঝে আমাদের মজা করাও হয়। আমার ছেলে জীবন ভাইয়ের চুল নিয়ে ওনার সঙ্গে মজা করে কথা বলে; যা আমার কাছে খুব ভাল লাগে। তবে বলতে হয় এই সম্পর্কে কোন অর্থনৈতিক বা স্বার্থের নয়। এটা আত্মার সম্পর্ক তাই এই ভাল মানুষটি নিয়ে যদি কোন অসাধু চক্রের আনাগোনা দেখি তাহলে প্রথমেই আমার কলম দ্রুত লয়ে চলে; প্রতিবাদের বিভিন্ন মাধ্যমে। আমি কলম সৈনিক এবং মুজীব আদর্শের এক মূর্ত প্রতীক।
এই নোংরা খেলা একজন আদর্শীক আওয়ামী কান্ডারীকে নিয়ে না খেললেই ভাল হয়। কারন এতে করে আপনাদের জীবন রক্ষা পাবে নতুবা গনধোলাইয়ে বিনষ্ট হবে জীবন এবং পরিবারের অদৃষ্টে এক খারাপ দৃষ্টান্ত বা অপবাদ লিপিবদ্ধ হবে। আপনারা সহজেই অনুধাবন করতে পারেন জনাব শাহ আলম এমপি সাহেবের বর্তমান দশা দেখে। ওনার সম্মান কি কম ছিল এলাকায়? না যথেষ্ট ছিল কিন্তু কেন কম হলো তাও আপনারা জানেন। তবে এবার বলি সবাই সচেতন হউন এবং আওয়ামী ঐক্য বজায় রেখে দলের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে এগিয়ে যান। জয় নিশ্চিত এবং আপনার আগামীর শুভ সুচনার ভীত মজবুত এও নিশ্চিত। সময় অনেক সামনে পড়ে আছে তাই তাড়াতাড়ি কিছু আশা না করে বরং নির্ধারিত সময়ের জন্য অপেক্ষা করুন এবং নিজেকে মজবুত করুন। একজন ভাল মানুষকে কখনো ষড়যন্ত্র করে দাবিয়ে রাখা যায় না বরং যতই ষড়যন্ত্র হবে ততই ঐ মানুষটির সম্মান বৃদ্ধি পাবে এবং জনমন শীর্ষে পৌঁছবে। তাই নোংরামী ছেড়ে দলীয় ঐক্যে ফিরে আসুন। জনতার জনরোষ থেকে নিজেকে রক্ষা করুন।